Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মেয়েরা সহ-বাস না করলে কী ধরনের ক্ষতি হয়

    মেয়েরা সহ-বাস না করলে কী ধরনের ক্ষতি হয়

    যৌ-নচার বিষয়ে ইসলাম বলতে সেইসব ইসলামিক অনুশাসন বোঝায় যেগুলো দ্বারা মানুষের যৌ-নাচারনিয়ন্ত্রিত হবে। এইসব অনুশাসন বহির্ভুত সকল প্রকার যৌ-নাচার ইসলামী মতে নিষিদ্ধ বাহারাম। মানব জীবনেরযৌন চাহিদা ইসলাম কর্তৃক স্বীকৃত কিন্তু যৌ-নাচারের পন্থা সম্পর্কে রয়েছে অনুশাসন। মানুষের বিবিধ যৌ-নাচার অনুমোদনযোগ্য কি-না তা দুটি বিষয় থেকে অনুমানযোগ্য।
    প্রথমত: যৌ-নাচারের মূল উদ্দেশ্য বংশবৃদ্ধি এবং দ্বিতীয়ত: নারী ও পুরুষ কেবল রীতিসিদ্ধ উপায়ে বিয়ের মাধ্যমে যৌ-নাচারের প্রাধিকার অর্জন করে।

    যৌ-নতা বিষয়ক ফিকহ বা ইসলামিক শারীরিক মিলন (physical relation) আইনশাস্ত্র এবং ইসলামে যৌ-নতা বিষয়ক নিয়মাবলি ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআন, হাদীস নামে পরিচিত ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর বাণী ও কর্ম, ইসলামিক নেতৃবৃন্দ কর্তৃক প্রদত্ত ফতোয়াপ্রভৃতিতে ব্যাপক ও বিস্তারিত ভাবে বলা হয়েছে, যা নারী ও পুরুষের মধ্যকার নিয়মতান্ত্রিক শারীরিক মিলন সম্পর্কের মধ্যে সীমিত।

    ইসলামের দৃষ্টিতে বিবাহবহির্ভুত শারীরিক মিলন (physical relation) সম্পুর্ন হারাম! এমনকি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানীতঃ যে সকল নর-নারী বিবাহপুর্ব শারীরিক মিলন করেছে তারা বিবাহ পরবর্তী যৌ-ন জীবনে অসুখী। আর যে সকল নর- নারী বিবাহপুর্ব শারীরিক মিলনে লিপ্ত হননি – তারা বিবাহ পরবর্তী সুখি জীবনযাপন করেন। তাই বিবাহের আগে শারীরিক মিলন থেকে বিরত থাকুন।

    যারা বিবাহ ব্যতিরেকে শারীরিক মিলন (physical relation) করতে চাইছেন তাদের প্রতি:- “ব্যভিচারী পুরুষ কেবল ব্যভিচারিণী নারী অথবা মুশরিকা নারীকেই বিয়ে করে এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক পুরুষই বিয়ে করে এবং এদেরকে মুমিনদের জন্যে হারাম করা হয়েছে। ”

    ওষুধ সেবন, কিংবা কনডমসহ জন্ম নিয়ন্ত্রণের আধুনিক যেকোন পদ্ধতি ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে জম্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এটি ভালভাবে জানা থাকলে এর জন্য কোন চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার দরকার হয় না। মেয়েদের মাসিক ঋতুচক্র প্রাকৃতীকভাবে নির্ধারিত।তে এমন কিছু দিন আছে যা নিরাপদ দিবস হিসেবে ধরা হয়।

    এই দিবসগুলোতে স্বামী-স্ত্রীর যৌন মিলন করলেও স্ত্রীর সন্তান সম্ভবা হবে না। এই নিরাপদ দিনগুলো প্রকৃতি গতভাবেই নির্দিষ্ট। তাই একে প্রাকৃতিক পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি বলা হয়। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এটাকে অনেক সময় ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলে থাকেন। এ পদ্ধতি কার্যকর করতে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার স্ত্রীর ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোনগুলো।

    এ জন্য সবার আগে জানা চাই তার মাসিক নিয়মিত হয় কিনা, হলে তা কতদিন পরপর হয়। এবার সবচেয়ে কম যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ওই দিনটিই হলো প্রথম অনিরাপদদিন। আবার আপনার স্ত্রীর সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১০ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ঐ দিনটিই হলো শেষ অনিরাপদ দিন।

    ধরুন, আপনার স্ত্রীর মাসিক ২৮ থেকে ৩০ দিন পরপর হয়। তাহলে ২৮-১৮=১০, অর্থাৎ মাসিকের শুরুর পর থেকে প্রথম ৯ দিন আপনার জন্য নিরাপদ দিবস, এই দিনগুলোতে অন্য কোনো পদ্ধতি ছাড়াই যৌন মিলন করা যাবে। ১০ম দিন থেকে অনিরাপদ দিবস, তাই ১০ম দিন থেকে সঙ্গমে সংযম করতে হবে। আবার যেহেতু ৩০ দিন হলো দীর্ঘতম মাসিকচক্র।

    তাই ৩০-১০=২০, অর্থাৎ ২০ তম দিন আপনার যৌ-ন মিলনের জন্য শেষ অনিরাপদ দিবস। ২১ তম দিবস থেকে আপনি আবার অবাঁধ সঙ্গম করতে পারবেন। তাতে সন্তান গর্ভধারণের সম্ভাবনা নাই। তবে এই উদাহরণে শুধু ১০ ম থেকে ২০ ম দিবস পর্যন্ত আপনি অবাঁধ যৌন মিলন করলে আপনার স্ত্রীর গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা আছে।

    উপরে যেভাবে বলা হয়েছে, তাতে অনেকের কাছে জটিল মনে হতে পারে। তবে হিসাবের জন্য খুব সহজ পদ্ধতি হল, মাসিক শুরুর পর ১ম ৭ দিন আর মাসিক শুরুর আগের ৭ দিন অবাঁধ সঙ্গম করা নিরাপদ। মানে, এই সময় মিলন করলে সন্তান গর্ভে আসার সম্ভাবনা নাই। জেনে রাখা ভালো অনিয়মিতভাবে মাসিক হবার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কার্যকর নয়।

    এছাড়া প্রাকৃতীক জন্মনিয়ন্ত্রণ ৮০% নিরাপদ, বা এর সাফল্যের হার শতকরা ৮০ ভাগ। সাধারণত মাসিকের হিসেবে গণ্ডোগোল করে ফেলা, অনিরাপদ দিবসেও মিলনের সুযোগ নেয়া বা ঝুঁকি নেয়া, অনিয়মিত মাসিক হওয়া ইত্যাদি কারণে এই পদ্ধতি ব্যর্থ হতে পারে। তাই সঠিক হিসেব জেনে নেবার জন্য ১ম বার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

    কিছু পুরুষের শুক্রাণুর আয়ু বেশি হওয়ায় তারা এটায় সফল নাও হতে পারেন। সেক্ষেত্রে অনিরাপদ দিবস ২ দিন বাড়িয়ে নেবার প্রয়োজন হতে পারে। অনেকে এটাকে বলে একে ঝামেলাপূর্ণ মনে করেন, কিন্তু একবার এতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে এই পদ্ধতিতে যৌ-ন মিলন বেশ সহজ, আরামদায়ক এবং পার্র্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন।

  • স্বামী দেশে ফেরার কথা শুনে স্ত্রীর কাণ্ড, বড়ি খেয়ে উ’ত্তেজনায়

    স্বামী দেশে ফেরার কথা শুনে স্ত্রীর কাণ্ড, বড়ি খেয়ে উ’ত্তেজনায়

    এ আ’শঙ্কায় তিনি দীর্ঘদিন ধরে স্বা’স্থ্য বৃ’দ্ধির জন্য গরু মো’টা-তাজাকরণ বড়ি খেয়ে আসছিলেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমিয়ে পরেন জনু আক্তার। পরে ঘুমের মধ্যেই তিনি মা’রা যান।

    স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে পাগ’লা থানার অফিসার ই’নচার্জ শাহিনুজ্জামান খানের নেতৃত্বে পু’লিশ মৃ’তের লা’শ উ’দ্ধার করে ম’য়নাত’দন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ম’র্গে প্রেরণ করে।

    পাগ’লা থানার ওসি শাহিনুজ্জামান খান বলেন, লা’শ উ’দ্ধারের সময় ঘরে গরু মো’টা-তাজাকরণ ট্যাবলেটের খালি প্যাকেট পাওয়া গেছে। ধারণা করছি গৃহবধু স্বা’স্থ্য বৃ’দ্ধির জন্য এই ট্যাবলেট খেতেন। ঘুমের মধ্যেই মা’রা গেছেন তিনি। লা’শ ম’র্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ম’য়নাত’দন্ত রিপোর্ট এলেই সত্যটা জানা যাবে।

    আরও পড়ুন : আই-ভি-এফ এই পদ্ধতির কথা আম’রা অনেকে হয়তো জানি, আবার অনেকে হয়তো জানিনা। তো যারা জানিনা তাদের জন্য খুব সহ’জ করে বলতে গেলেবলতে হয় ‘ভিকি ডোনারের’ সিনেমা’র গল্প যা আম’রা প্রায় সবাই জানি।

    সিনেমাটা আম’রা সবাই প্রায় দেখেছি। তিনি মহিলাদের স্পা’র্ম ডোনেট করতেন, যে স্পা’র্ম ডোনেট করে সন্তান উৎপাদন করাটা বর্তমানের একটি খুবই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।

    এই প্রক্রিয়াটার নামই হচ্ছে আই ভি এফ। বর্তমানে যাদের সন্তান নেই, এমন অনেক মহিলাই এখন এই স্পা’র্ম ডোনারের মাধ্যমে সন্তান নিচ্ছেন, কৃত্রিম উপায়ে সন্তান উৎপাদনে এই প্রক্রিয়া।

    এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু এখন আপনাদের আমি যে মহিলার কথা বলবো তার কথা শুনে আপনি রীতিমত চ’মকে যাবেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক পুরো গল্পটা।

    জানা গেছে যে এই মহিলা প্রায় তিন বছর হল বিবাহিতা এবং তার কোন সন্তান নেই, সেহেতু তিনি একটি সন্তান নিতে চান। এই জন্য তিনি একজন শু’ক্রাণু দাতার সন্ধান করছিলেন, সন্তান ধারনে অখ্যম অনেক মহিলাই এই সিদ্ধান্ত নেয়।

    কিন্তু এ আবার কি কথা, সেই মহিলা এই কারনে মোটেও সন্তান চান না যে তিনি সন্তান উৎপাদনে অখ্যম। বরং তিনি জানান যে তার স্বামী দেখতে খা’রাপ তাই তিনি তার স্বামির থেকে সন্তান চান না বরং অন্য পু’রুষের থেকে সন্তান চান। তার স্বামির বক্তব্য “আমি আমা’র স্ত্রী’র সাথে যখন বাচ্চার কথা বলি, তখন আমা’র স্ত্রী’ বলে যে তিনি একজন স্পা’র্ম ডোনারের কাছ থেকেই সন্তান চান।

    এর পিছনে আমা’র স্ত্রী’ এটাও যু’ক্তি দিয়েছিল যে, যদি এই পদ্ধতিতে সন্তান নেয়, তাহলে আমাদের সন্তান জীবনে অনেক এগিয়ে চলবে এবং ভালো থাকবে।” তবে প্রথমে তিনি বিষয়টি বুঝতে না পারলে সে আবার তার স্ত্রী’কে জিজ্ঞেস করেন যে আসলে কি জন্য সে এটা চায় ? উত্তরে তার স্ত্রী’ তাকে বলে যে,“তিনি যদি আকর্ষণীয় এবং বুদ্ধিমান ব্য’ক্তির শু’ক্রাণু থেকে সন্তানের জন্ম দেন তাহলে সে আগামী জীবনে বহুক্ষেত্রেই এগিয়ে থাকবে।”

    আসল কারন খুঁজতে তার স্বা’মী জানিয়েছেন যে, তার স্ত্রী’ যে শু’ক্রাণু দাতার শু’ক্রাণু চান তার সাথে অনেক আগে থেকেই স’ম্পর্ক আছে তার স্ত্রী’’র, তাই তিনি আদলতে একটি ডি’ভোর্সের মা”মলা করেছেন। এই প্রতিবেদনের সত্যতা দি থার্ড বেল যাচাই করেনি, ভা’রতীয় একটি দৈনিক ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই প্রতিবেদনটি বানানো।

  • অভিনব কায়দায় নীল ভিডিও বানাতেন স্কুলছাত্রী, অবশেষে ধরা

    অভিনব কায়দায় নীল ভিডিও বানাতেন স্কুলছাত্রী, অবশেষে ধরা

    টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে অভিনব কায়দায় নীল ভিডিও বানিয়ে তা বিভিন্ন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে পোস্ট করে টাকা দাবির অভিযোগে এক স্কুলছাত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে গ্রেপ্তার ওই স্কুলছাত্রীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) রাতে নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলো।

    এদিকে, ওই স্কুলছাত্রীকে গ্রেপ্তারের খবর শুনে থানায় হাজির হয় কয়েকজন ভুক্তভোগী। এসময় তারা ওই ছাত্রীসহ তার অভিভাবকদেরও শাস্তি দাবি করেন।

    পুলিশ জানায়, উপজেলার কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষিকা, ছাত্রী ও বিভিন্ন ব্যক্তিদের ছবি ব্যবহার করে নীল ভিডিও তৈরি করে একাধিক ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ বানিয়ে সেখানে পোস্ট করা হয়। পরে পোস্ট করা ভিডিওর সঙ্গে মোবাইল নম্বর দিয়ে লাখ লাখ টাকা চাওয়া হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘দিলরুবা’ ও ‘রাকিবুল ইসলাম’ নামের আইডি থেকে এলাকার অনেকের আইডি যুক্ত করে ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ তৈরি করা হয়। পরে সেই গ্রুপে নীল ভিডিও পোস্ট করা হয়।

    পরে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে আইডিগুলোর মালিক ও ব্যবহারকারী শনাক্ত করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে ভূঞাপুর পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী ওই ছাত্রীর ফোন ও ল্যাপটপ জব্দ করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে জব্দ করা ফোনে এসব পোস্ট ও ভিডিও ছড়ানোর সত্যতা পাওয়া যায়।

    তবে অভিযুক্ত ওই স্কুলছাত্রী জানান, আমার ছবি ব্যবহার করে নীল ভিডিও বানানো হয়েছে। সেই ভিডিও দিয়ে আমার পরিবারের কাছে টাকা চাওয়া হয়েছে। ঘটনার জড়িত মির্জাপুরের সীমান্ত ও গোপালপুরের সিফাতকে পুলিশ ডেকে এনেছিল। তারা স্বীকারও করেছে কিন্তু তারপরও তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এ ধরনের কাজের সঙ্গে আমি জড়িত না। সেটার প্রমাণ আমার কাছে আছে।

    এ বিষয়ে ওই স্কুলছাত্রীর বাবা জানান, আমার মেয়ের ছবি দিয়ে নগ্ন ভিডিও বানিয়ে টাকা দাবি করা হয়েছিল। যে নম্বরগুলোতে টাকা চাওয়া হয়েছিল তাদের পুলিশ ধরেছিল। তারা স্বীকারও করেছে এই ঘটনায়। সে সময় মেয়ের মোবাইল চেক করে কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। পরে মোবাইল ফেরত দিলেও রোববার রাতে মেয়েকে থানায় নিয়ে যায়। সোমবার প..র্নোগ্রাফি মামলায় তাকে আদালতে পাঠানো হয়।

    ভূঞাপুর থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন জানান, জি-মেইল দিয়ে একাধিক ফেসবুক আইডি খোলা হয়েছে ওই ছাত্রীর মোবাইল নম্বর দিয়ে। লোকলজ্জার ভয়ে অনেকেই কিছু বলতে চান না। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী একজন থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পরে অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়। এতে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করাসহ গুগল, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। পরে তদন্তে আইডি ব্যবহারকারীর পরিচয় শনাক্ত হওয়ার পরই ওই ছাত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

  • যুবতীর ২টি যৌ.না.ঙ্গ, জানালেন সুবিধা ও অসুবিধার কথা

    যুবতীর ২টি যৌ.না.ঙ্গ, জানালেন সুবিধা ও অসুবিধার কথা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের এক নারী দাবি করেছেন, তিনি একই সঙ্গে দুজন পুরুষের দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন। কারণ জন্ম থেকেই তার জরায়ু, সারভিক্স, যো.নি সবই দুটি করে। বিজ্ঞানের ভাষায় বিষয়টিকে বলা হয় ‘ইউটেরাস ডাইডেলফিস’।

    অ্যারিজোনার ওই নারী বিরল এ অবস্থার শিকার হওয়ার কথা জানিয়েছেন টিকটকে। লিয়ান্নে নামের ওই নারী জানান, বিরল এ অবস্থার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোই তার লক্ষ্য। ইতিমধ্যেই নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে তার ভিডিও। তিন লাখেরও বেশি মানুষ দেখেছেন ভিডিওটি।

    কেউ কুর্নিশ জানিয়েছেন তার সাহসকে, কেউ প্রকাশ করেছেন বিস্ময়। শুধু নিজের অবস্থার কথা জানানোই নয়, বিষয়টি সম্পর্কে নেটিজেনদের একাধিক প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন তিনি। অনেকেই তাকে প্রশ্ন করেছেন তার ঋতুস্রাব নিয়ে।

    জবাবে লিয়ান্নে জানিয়েছেন, দুই যৌ .না. ঙ্গে দুবার ঋতুস্রাব হয় তার। তবে সাধারণত দুই যৌ না ঙ্গে প্রায় একই সঙ্গে ঋতুস্রাব হয় বলে খুব একটা ঝক্কি পোহাতে হয় না তাকে। সন্তানধারণে কোনো সমস্যা হবে কিনা, সেই প্রশ্নে তিনি জানিয়েছেন, একই সঙ্গে দুজন আলাদা পুরুষের দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন তিনি।

    তবে বিষয়টি নিয়ে খুব একটা আগ্রহী নন বলেই জানান লিয়ান্নে। তিনি জানান, যো.নি.র অভ্যন্তরে একটি বিভাজিকার মাধ্যমে দুটি আলাদা পথ তৈরি হয়েছে। এই পথ দুটি আলাদা আলাদা জরায়ুতে যায় বলে দাবি করেছেন তিনি।