Category: বিনোদন

বিনোদন

  • ৬০ বছর পর্যন্ত দীর্ঘ সহবাসের পর পর বিয়ে, রইল ৮ জন তারকার লম্বা লিস্ট

    ৬০ বছর পর্যন্ত দীর্ঘ সহবাসের পর পর বিয়ে, রইল ৮ জন তারকার লম্বা লিস্ট

    সদ্য ৬০ বছর পেরিয়ে দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন আশিস বিদ্যার্থী। তাকে নিয়ে এখন চর্চা তুঙ্গে। তবে বলিউডে কিন্তু এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও টলিউড এবং বলিউড মিলিয়ে একাধিক তারকা দীর্ঘ স’হ’বা’সের পর বিয়ে করেছেন। কারও কারও বয়স তো আবার ৬০ পেরিয়ে গিয়েছিল। এই তালিকায় তিনজন বাঙালিও রয়েছেন। এক নজরে দেখে নিন তালিকাটি।

    নীনা গুপ্ত : বলিউডের একজন অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী হলেন নীনা। তিনি জীবনের প্রথম অধ্যায়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট তারকা ভিভ রিচার্ডসের সঙ্গে সম্পর্কে আবদ্ধ হন। সেই সম্পর্কের জেরে নীনা এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। অভিনেত্রী একাই তার মেয়েকে মানুষ করেন। তারপর থেকে একাই ছিলেন নীনা। ৫৪ বছর বয়সে তিনি বিয়ে করেন পেশায় চ্যাটার্ড একাউন্টেন্ট বিবেক মেহরাকে।

    সেইফ আলি খান : অমৃতা সিংয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর বেশ কিছুটা সময় অপেক্ষা করে তারপরেই দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন সেইফ। তার সঙ্গে তার দ্বিতীয় স্ত্রী করিনা কাপুরের বয়সের পার্থক্য ১০ বছর। তখন সেইফের বয়স ছিল ৪০ বছর এবং করিনার বয়স ছিল ৩০ বছর।

    মিলিন্দ সোমান : ২০১৮ সালের মিলিন্দ সোমানের বিয়েকে কেন্দ্র করে তুমুল সমালোচনা হয় সোশ্যাল

    মিডিয়ায়। ৫২ বছর বয়সে তিনি বিয়ে করেন তার থেকে ২৫ বছরের ছোট মেয়ে অঙ্কিতাকে। ২০০৬ সালে ফরাসি এক অভিনেত্রীকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা। তবে তার প্রথম বিয়ে কয়েক বছরের মধ্যেই ভেঙে যায়।

    কবীর বেদী : একবার নয়, দুবার নয় চারবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন কবীর। ১৯৬৯ সালে তিনি গৌরীকে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু বারবার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়ানোর কারণে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপর ৭০ বছর বয়সে ২০১৬ সালে পারভীনকে বিয়ে করেন কবীর।

    সুহাসিনী মুলে : হিন্দি টেলিভিশন এবং সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুহাসিনীও বেশি বয়সে বিয়ে করেছেন। জীবনের অধিকাংশ সময় তিনি একাই কাটান। ২০১১ সালে তিনি পেশায় পদার্থবিজ্ঞানী প্রেমিককে বিয়ে করেন কিন্তু সেই সম্পর্ক টেকেনি। এরপর ৬০ বছর বয়সে তিনি ফের বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।

    রানী মুখার্জী : রানী মুখার্জী এবং আদিত্য চোপড়া দীর্ঘ সহবাসের পরেই বিয়ের পিঁড়িতে বসার সিদ্ধান্ত নেন। আসলে আদিত্য ছিলেন বিবাহিত। প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে রানীকে বিয়ে করার সিদ্ধান্তটা আদিত্যর বাড়িতে সেভাবে মেনে নিচ্ছিল না কেউ। রানী এবং আদিত্য যখন বিয়ে করেন তখন রানীর বয়স ছিল ৩৬

    বছর এবং আদিত্যর বয়স ছিল ৪৩ বছর।দীপঙ্কর দে এবং দোলন রায় : দীপঙ্কর দে এবং দোলন রায়, দুজনেই টলিউড ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় অভিনেতা এবং অভিনেত্রী। দীর্ঘ ২২ বছর সম্পর্কে ছিলেন। ২০২০ সালে যখন তারা বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তখন দীপঙ্করের বয়স ৭৫ বছর এবং দোলন রায়ের বয়স ৪৯ বছর।

  • বরিশালের মেয়ে মডেল শান্তা ‘গুপ্তচর কি না’ খতিয়ে দেখছে ভারতের পুলিশ

    বরিশালের মেয়ে মডেল শান্তা ‘গুপ্তচর কি না’ খতিয়ে দেখছে ভারতের পুলিশ

    বাংলাদেশি নাগরিক হওয়ার পরও ভারতীয় ভোটার ও আধার কার্ড সংগ্রহের অভিযোগে গ্রেপ্তার মডেল ও অভিনেত্রী শান্তা পালের বিষয়ে তদন্তের পরিসর বাড়িয়েছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। জিজ্ঞাসাবাদে তার বক্তব্যে অসঙ্গতি খুঁজে পাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা।

    দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় ভোটার ও আধার কার্ড ২৮ বছর বয়সী শান্তা পেলেন কীভাবে, তা খতিয়ে দেখছেন পুলিশের কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে তার বন্ধু বাংলাদেশি নাগরিক সুমন চন্দ্রশীলের বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে, যার নাম জিজ্ঞাসাবাদের সময় উঠে আসে। অর্থের বিনিময়ে অন্য কোনো দেশে শান্তা তথ্য সরবরাহ করেছিলেন কি না, তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারণ বিলাসী জীবনযাপন করা শান্তাকে ভারত-চীন সীমান্তের নাথু লা পাস, দীঘা ও গ্যাংটকে গিয়ে ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।

    পুলিশ জানিয়েছে, বরিশালের মেয়ে শান্তা কলকাতার যাদবপুরের বিজয়গড়ে এক ভাড়া বাসায় থাকতেন। তার সম্পর্কে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, একজন সফল বাংলাদেশি মডেল ও অভিনেত্রী ভুয়া নথি ব্যবহার করে কেন ভারতে অবস্থান করছিলেন, তা স্পষ্ট নয়। শান্তার কাছ থেকে দুটি আধার কার্ড পাওয়া গেছে। তার মধ্যে একটি ২০২০ সালে বর্ধমানের একটি ঠিকানায় তাঁর নামে নিবন্ধিত। অন্যটি কলকাতার ঠিকানা দেওয়া আছে। এসব নথি কীভাবে সংগ্রহ করেছেন, সে বিষয়ে সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি এই মডেল।

    পুলিশের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, শান্তার বন্ধু সুমন চন্দ্রশীলকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। বাংলাদেশি নাগরিকদের সহজেই ভারতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া উদ্বেগের বিষয়।

    পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যাদবপুরের বিজয়গড়ে শান্তার বাড়ি তল্লাশির সময় কর্মকর্তারা তার বন্ধু সুমনের আধার কার্ড এবং দক্ষিণ কলকাতার উপকণ্ঠে বেহালার আনন্দগড় এলাকার একটি ঠিকানা পান। সুমন বেহালার এক নারীকে বিয়ে করেন এবং ওই ঠিকানা থেকে আধার কার্ডটি সংগ্রহ করা হয়েছিল।পুলিশ জানিয়েছে, বরিশালের মেয়ে শান্তা কলকাতার যাদবপুরের বিজয়গড়ে এক ভাড়া বাসায় থাকতেন। তার সম্পর্কে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, একজন সফল বাংলাদেশি মডেল ও অভিনেত্রী ভুয়া নথি ব্যবহার করে কেন ভারতে অবস্থান করছিলেন, তা স্পষ্ট নয়। শান্তার কাছ থেকে দুটি আধার কার্ড পাওয়া গেছে। তার মধ্যে একটি ২০২০ সালে বর্ধমানের একটি ঠিকানায় তাঁর নামে নিবন্ধিত। অন্যটি কলকাতার ঠিকানা দেওয়া আছে। এসব নথি কীভাবে সংগ্রহ করেছেন, সে বিষয়ে সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি এই মডেল।

    পুলিশের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, শান্তার বন্ধু সুমন চন্দ্রশীলকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। বাংলাদেশি নাগরিকদের সহজেই ভারতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া উদ্বেগের বিষয়।

    পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যাদবপুরের বিজয়গড়ে শান্তার বাড়ি তল্লাশির সময় কর্মকর্তারা তার বন্ধু সুমনের আধার কার্ড এবং দক্ষিণ কলকাতার উপকণ্ঠে বেহালার আনন্দগড় এলাকার একটি ঠিকানা পান। সুমন বেহালার এক নারীকে বিয়ে করেন এবং ওই ঠিকানা থেকে আধার কার্ডটি সংগ্রহ করা হয়েছিল।

    এদিকে বেহালার স্থানীয় লোকজন পুলিশকে জানিয়েছেন, সুমনকে বহুদিন ধরে এলাকায় দেখা যায়নি।

    বিজয়গড়ে শান্তার বাসা থেকে বেশ কিছু ব্যাংক-সংক্রান্ত নথিও উদ্ধার করে পুলিশ।

    জিজ্ঞাসাবাদে এই মডেল জানান, কলকাতায় একটি হোটেল খোলার পরিকল্পনা করছিলেন তিনি। সে জন্য ব্যাংকঋণ নেওয়ার কথাও ভাবছিলেন। হোটেলটির অর্থায়নে কারা ছিলেন এবং এতে কোনো অংশীদারি ছিল কি না, তা অনুসন্ধান করা হচ্ছে। বাংলাদেশে কয়েকটি মডেলিং প্রতিযোগিতায় শান্তা অংশ নেন বলে জানা গেছে। তার ভাষ্য, ভারতে একটি তেলুগু ছবিতে কাজ করছেন তিনি। টালিউডের এক তারকার সঙ্গে আরেকটি ছবি করারও কথাবার্তা চলছে।

  • বেশি ভাগ সময় গাড়িতেই কাজ করতে বাধ্য হতে হয়

    বেশি ভাগ সময় গাড়িতেই কাজ করতে বাধ্য হতে হয়

    রাজধা’নীর অন্য,তম ব্যস্ত’তম এলাকার ম,ধ্যে ফা’র্মগেট অন্ন’তম। দিনের বেলায় মানুষের পদ’চারণায় মুখরিত থাকে লাকা তাই দেখে হয়তো অনেক কি,ছুই বো,ঝা যায় না। কি,ন্তু রাতের নিরব,তা যত বাড়ে, ততই এই এলাকায় আনা,গোনা বাড়ে দে’হ ব্যব’সায়ীদের।খ’দ্দেরের

    খোঁ’জে বো’রকা প’ড়ে অ’পেক্ষা ক’রতে দে’খা যায় তাদের রা,স্তার ধারে। গত,শনিবার এ,বং রবিবার মধ্য’রাতে সরে’জমিনে ফা’র্মগেটে গিয়ে দেখা যায়, খ’দ্দেরের খোঁ’জে বোরকা প’ড়ে এখানে-সেখানে অ’পেক্ষা করছেন প’তিতারা।তাদের পাশেই সারি-সারি সিএনজি দাঁ,ড়িয়ে আছে। খ’দ্দের এসে প্রথ,মে দামা’দামি করে।

    এরপর চূ’ড়ান্ত হলে নিয়ে যায় সিএ,নজি করে।তাদের ম,ধ্যে অনে,কেই সাধা,রণ মানু,ষকেও বির’ক্ত করে।নিবি,লাগবে বলে বিভি,ন্ন ইশা’রা দেয় তারা।এতে অনেক পথ,চারীও বিড়ম্ব,নার ম,ধ্যে প’ড়েন।সোহেল হাসান নামের একজন পথ,চারী বলেন, ওরা সু,যোগ বুঝে ই,শারা

    দেয়,নানান রকম অ’’শ্লী’ল কথাও বলে। সাংবা’দিক পরিচয় গো’পন রেখে কথা হয়নিতু নামের একপতি’তার স’’ঙ্গে। স,দ্য এ পথে পা বাড়িয়েছে বলে দা’বিতার। কি’শো’রগঞ্জ জে’লার ভৈরবে,বাড়ি বলে জা’নান নিতু। আরও পড়ুন : লেপ কেন লাল কাপড়েই বানানো হয়। শীতের পরশ লাগতেই লেপ-তোষক বানানোর ধুম পড়ে। লেপ তোষকের দোকানে ক্রেতাদের ভিড় ও তোরজোর থাকায় ব্যবসায়ীদেরও পোয়াবারো। তারা মৌসুমী লাভের এই সুযোগটাকে হাতছাড়া করতে চাইছেন না।

    শীতের আসার আগেই লেপ ও তোষকের দোকান ছেয়ে যায় লাল আভায়! কারণ লেপ মানেই যেন তুলায় মোড়ানো লাল কাপড়! প্রশ্ন তো জাগতেই পারে, বেশিরভাগ লেপে কেন লাল কাপড় ব্যবহার করা হয়?

    এক সময় মুর্শিদাবাদের একেবারে নিজস্ব এই শিল্পের নাম ছিল সর্বত্র। লম্বা আঁশের কার্পাস তুলাকে বীজ ছাড়িয়ে লাল রঙ্গে চুবিয়ে শুকিয়ে ভরা হতো মোলায়েম সিল্ক এবং মখমলের মাঝখানে। সেই মখমলের রঙ ছিল লাল। সুগন্ধের জন্যে দেওয়া হতো আতর। এখন অবশ্য উচ্চমূল্যের কারণে মখমলের কাপড় ব্যবহার হয় না।

    বাংলা, বিহার, ওড়িশাসহ অভিবক্ত বাংলার প্রথম নবাব মুর্শিদ কুলি খানের আমল থেকেই রীতি অনুযায়ী লাল মখমলের কাপড় ব্যবহার করে লেপ সেলাই করা হতো। এরপর মুর্শিদ কুলি খানের মেয়ের জামাই নবাব সুজাউদ্দিন মখমলের পরিবর্তে সিল্ক কাপড় ব্যবহার শুরু করেন। তবে রঙের কোনো পরিবর্তন আসেনি। তবে মখমল ও সিল্কের কাপড়ের মূল্য জনসাধারণের হাতের নাগালে না থাকার কারণে, পরবর্তীতে সাধারণ কাপড় ব্যবহারের চল শুরু হয়। তবে তখনও কাপড়ের রঙ লালই থেকে যায়।

    এদিকে পুরান ঢাকার লেপ ব্যবসায়ীরা জানান, লেপে এই রীতি ও রঙের ব্যবহার নবাবরাও অনুসরণ করতেন। সেই থেকে লাল কাপড়ে লেপ বানানোর রীতি চলে আসছে। এছাড়া আরো কিছু কারণ রয়েছে; এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, লেপ কখনো ধোয়া যায় না। আর লাল কাপড় ব্যবহারের ফলে ময়লা কম দেখা যায়।

    তবে এ ক্ষেত্রেও মতান্তর রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, ইতিহাস বা ঐতিহ্যের রীতি মেনে নয়, ব্যবসার খাতিরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই লাল কাপড়ে মুড়ে রাখা হয়। ফলে দূর থেকেই তা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে

  • দামাদামি করে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী, রয়েছে নানা অফার

    দামাদামি করে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী, রয়েছে নানা অফার

    বাংলাদেশে বউ বাজারে নামের একটা বাজার আছে কিন্তু সেখানে বউ পাওয়া যায়না। তেমনই বুলগেরিয়াতেও রয়েছে একটি বউ বাজার, সেখানে সত্যি সত্যিই অর্থের বিনিময়ে বউ কেনা যায়। পাত্রের পরিবারের সদস্যরা এই বাজার থেকে পছন্দমতো একটি মেয়ে বেছে কিনে নেন এবং তাকে পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যান।

    সেদেশের ‘বউ-বাজার’টি রয়েছে স্তার জাগোর নামের এক স্থানে। পুরুষরা এই বাজারে তাদের পরিবার নিয়ে যান এবং নিজের পছন্দমতো মেয়ে বেছে টাকা দিয়ে কিনে নেন। পছন্দের মেয়েকে কেনা হয়: যে মেয়েটিকে পছন্দ করা হয় তার সঙ্গে দর কষাকষি করা হয়। তারপর যখন মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা প্রদত্ত মূল্যে খুশি হন, তখন সেই মূল্যে ছেলেটির পরিবারকে সেই মেয়ে দেওয়া হয়। তারপর ছেলেটি মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং মেয়েটি তার স্ত্রীর মর্যাদা পায়।

    এই বাজারটি স্থাপিত হয়েছে গরীবদের জন্য। এই কনের বাজারটি মূলত গরিব পরিবারের মেয়েদের জন্য। যেসব মেয়ের পরিবার অর্থের অভাবে মেয়ের বিয়ে দিতে পারছে না, তারা তাদের মেয়েকে নিয়ে যায় এই বাজারে যায়। এর পর ছেলেরা মেয়ে বেছে ঘরে নিয়ে যায়। এই প্রথা চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে। বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরেই এই প্রথা চলে আসছে। এই বাজার স্থাপনের অনুমতি মিলেছে সরকারের পক্ষ থেকেও। বাজারে মেয়েদের দাম ভিন্ন ভিন্নভাবে নির্ধারণ করা হয়।

    মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে রয়েছে অনেক নিয়ম : মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমত মেয়েটিকে কুমারী হতে হবে। তবেই তার দর বেশি হবে। শুধুমাত্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের লোকেরাই তাদের মেয়েদের এই বাজারে নিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি পরিবারটির দরিদ্র হওয়া আবশ্যক। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা ধনী পরিবারের মেয়েদের বিক্রি করার নিয়ম নেই। এ ছাড়াও বাজারে কেনা মেয়েটিকে পুত্রবধূর মর্যাদা দেওয়া আবশ্যক।