Category: বিনোদন

বিনোদন

  • আর্মিতে মেয়েদের কু-মা-রী-ত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয়, ভাইরাল ভিডিও

    আর্মিতে মেয়েদের কু-মা-রী-ত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয়, ভাইরাল ভিডিও

    বর্তমান যুগে মেয়েরা ছেলেদের থেকে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই। বর্তমান যুগে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এই আর্মি পুলিশসহ সব বাহিনীতেই যোগদানের পূর্বে সকলকেই বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হয় তা ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক। রুলস আসলে সবার জন্যই সমান।

    আর্মিতে নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে এমনকি ট্রেনিং শুরুর আভেই ছেলে মেয়ে উভয়েরই মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। যদি কারো শরীরে কোন রোগ বা সমস্যা থাকে। তাহলে তাকে আর আর্মিতে নেয়া হয়না। এগুলো কম বেশী সকলেরই জানা থাকলেও অনেকেই হয়তো জানেন না যে , আর্মিতে নিয়োগের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি বা সতীত্ব টেস্ট ও করতে হয় ।

    এখন প্রশ্ন হলো , আর্মিতে মেয়েদের ভার্জিনিটি বা কুমারীত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয় ।

    আর মেয়েরা যদি ভার্জিন না হয় তাহলে তাকে আর্মিতে নেয়া হয় কিনা। আর এই মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট কেনইবা করা হয়। এই টেস্ট করাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানাবো আজ

    আর্মিতে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়েদেরকে অনেক কঠিন কঠিন সব প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নারী বলে সে ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই। শারীরিক বা মানসিক সব ধরনের কঠিন চাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারী পুরুষ সবাইকেই। আর্মিতে নিয়োগ পাওয়ার পূর্বে মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করতে হয়। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই বিষয়ে আমরা ভিডিওর শেষের দিকে আলোচনা করব। তবে চলুন তার আগে আমরা দেখে নেই আর্মিতে মেয়েদের মেডিকেল টেস্টে যে সমস্ত ধাপগুলো সম্পন্ন করতে হয়।

    মেয়েদের মেডিকেল টেস্টের প্রথম ধাপ হলো তাদের বয়সের উর্ধ্বসীমা হতে হবে 21 বছর। তার পরে তাদের হাইট চেক করা হয়। আর্মিতে নিয়োগ পেতে হলে মেয়েদের উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে 5 ফুট 1 ইঞ্চি। নেক্সট স্টেপ এ ওয়েট চেক করা হয়। 5 ফুট 1 ইঞ্চি হাইট অনুসারে মেয়েদের ওজন হতে হয় 40 থেকে 41 কেজি। তবে মনে রাখতে হবে ওভারওয়েট মেয়েদের কিন্তু আর্মিতে নিয়োগ দেয়া হয় না ।

    এরপর মেয়েদের ব্লাড প্রেসার এবং হার্টবিট চেক করা হয়। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা হয় প্রার্থীর হার্টবিট স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আছে কিনা । মেয়েদের শরীরের যেকোনো ছোট ছোট সমস্যা তাদের সৈনিক হওয়ার পথে বাধা হতে পারে। এরপর মেয়েদের চেস্ট মেপে দেখা হয়। যদি চেস্ট নরমালি ২৮ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে এটা ফুলিয়ে 30 ইঞ্চি করে দেখাতে হয় ।

    এরপর মেয়েদের পা খুব ভালোভাবে চেক করা হয়। বিশেষ করে হাঁটু সোজা করে দাঁড়ানোর পর দুই হাটু যদি ক্লোজ হয়ে যায় তাহলে সাধারনত মেয়েদের রিজেক্ট করে দেওয়া হয়ে থাকে । এরপর দেখা হয় মেয়েদের পায়ের পাতা সমান ও পায়ের পাতা মাটির সাথে মিশে যায় কিনা । এরপর মেয়েদের ব্লাড টেস্ট করা হয়। যদি রক্তে কোন সমস্যা থাকে বা শরীরে কোন রোগ থাকে তাহলে তাকে আমিতো নেওয়া হয় না । আর এই টেস্টের মাধ্যমে এটাও জানা যায় যে প্রার্থী কোন মাদক সেবন করে কিনা ।

    এরপরের স্টেপ এ মেয়েদের ইউরিন টেস্ট করা হয়। আর এটা করার কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালীতে কোনো ইনফেকশন আছে কিনা তা জানার জন্য। এরপর মেয়েদের ফুল বডি এক্সরে করা হয়। যদি শরীরের কোনো হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে সে বাদ পরে যাবে। এরপর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় । যেখানে দেখা হয় শরীরের টিস্যু বা অর্গান গুলো ঠিকঠাক আছে কিনা। এরপর মেয়েদের শ্রবণ শক্তি পরীক্ষা করা হয়। মেয়েদের শরীরে কিন্তু কোন ট্যাটু মার্ক থাকা যাবে না ।

    এরপর মেয়েদের নাক পরীক্ষা করে দেখা হয় নাকের সব কিছু ঠিক আছে কিনা এবং নাকে কোন সার্জারি করা আছে কিনা । নাকে সার্জারি করা থাকলে তাকে আর আর্মিতে নেওয়া হয় না। শ্রবণশক্তির সাথে সাথে মেয়েদের দৃষ্টিশক্তিও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এর জন্য চোখের সামনে একটি পেন্সিল রেখে চোখের মুভমেন্ট চেক করা হয় আর ২০ ফুট দূরে রাখা সংখ্যাকে সনাক্ত করতে বলা হয়। কেউ যদি চশমা ব্যবহার করে থাকে আর তার চশমার পাওয়ার যদি মাইনাস ২.৫ এর নীচে হয় তাহলেও তাকে আর্মিতে নেওয়া হয় । তবে কেউ কালার ব্লাইন্ড হলে তাকে নেয়া হয় না।

    এরপর জীব্বা হাত হাতের আঙ্গুল সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এমনকি কারো হাতের তালুর যদি অতিরিক্ত ঘামতে থাকে তাহলেও তাকে অনেক সময় আনফিট বলে গণ্য করা হয়। এরপর দাঁত পরীক্ষা করা হয়। যদি কারো দাঁত ভাঙ্গা বা রিপ্লেস করা থাকে তাহলে সে আনফিট হয়ে যাবে।

    এরপর দেখা হয় কারো হার্নিয়া বা পাইলসের মত কোন রোগ আছে কিনা। এরপর যে স্টেপ গুলি পরীক্ষা করা হয় সেগুলি আরো গুরুত্বপূর্ণ ।দেখা হয় কারো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা রয়েছে কিনা । উপরের টেস্টগুলো কিন্তু ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই করা হয় । মেয়েদের ক্ষেত্রে আরো দেখা হয় 16 বছরের আগে কারো পিরিয়ড হয়েছে কিনা। এছাড়াও দেখা হয় পিরিয়ড সাইকেল ঠিক আছে কিনা। এমনকি মেয়েদের পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে কোন যন্ত্রণা বা ওভার ফ্লো হয় কিনা । এছাড়াও টেস্টে মেয়েদের মূত্রাশয় ও ডিম্বাশয় এর আকার স্বাভাবিক হতে হয়। উপরের সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেলে এরপর মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করা হয়। এটাও তাদের রুলসের মধ্যে একটি।

    যদি কোন মেয়ে কোন ছেলের সাথে একাধিকবার যৌ-ন সম্পর্কে লিপ্ত হয় । তাহলে সে মেডিকেল টেস্টে ধরা পড়ে যাবে। এবং সাথে সাথে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয় । তবে মেয়েটি যদি এক থেকে দু’বার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। তাহলে তার বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। একটু সহজ করে বললে বিষয়টি দাঁড়ায় যে সকল মেয়েরা যৌন-আসক্ত সে সকল মেয়েদের সাধারণত আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। তবে এখানে মূলত ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় মেয়েরা মেরিড কিনা সেটা জানার জন্য।

    বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ পেতে হলে অবশ্যই তাকে কুমারীত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে ১৯৫০ সাল থেকে মেয়েদের এই ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় আর সেটা করা হয় কুখ্যাত two-finger টেস্টের মাধ্যমে। সেখানে কোন মেয়ে ভার্জিন না হলে তাকে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে যত নারী সদস্য আছে। তারা সকলেই এই কুমারীত্ব বা ভার্জিনিটি টেস্ট করেই নিয়োগ পেয়েছেন।

    তবে বাংলাদেশে এই ধরনের কোন পরীক্ষা করা হয় কিনা তা নিয়ে কেউ কখনই অভিযোগ করেনি। ধারণা করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সতীত্ব পরীক্ষা করার মত কোন লজ্জাজনক পরীক্ষা মেয়েদেরকে দিতে হয় না।

  • বাসর রাতে কন্যাকে যা শিখিয়ে দেন আদর্শ মা-নানিরা

    বাসর রাতে কন্যাকে যা শিখিয়ে দেন আদর্শ মা-নানিরা

    আদরের নন্দিনী মেয়েকে চিরতরে একজনের কাছে তুলে দিতে একজন মায়ের কী কষ্ট লাগে, মমতাময়ী জননীর তখন কী আবেগের ঢেউ খেলে যায়, তাঁর চোখে তখন কত আনন্দ-বেদনার ভাবনা ভীড় করে তা একমাত্র ওই মা জননীই জানেন। কিন্তু শুধু চোখের পানি ফেলে কলিজার টুকরা মেয়েকে শুধু বিদায় জানানোই নয়,

     

    হে আমার মেয়ে, তুমি তোমার বাড়ি ছেড়ে যাচ্ছো। যেখানে তুমি জন্মেছিলে। যে বাসস্থানে তুমি প্রতিপালিত হয়েছো। যাচ্ছো এমন পরিবেশে যার সঙ্গে তুমি মোটেও পরিচিত নও। মিলিত হবে এমন সঙ্গীদের সঙ্গে যাদের তুমি চেনো না।অতএব তুমি তার দাসী হয়ে যাও। সে তোমার দাস হয়ে যাবে। আর তার জন্য তুমি ১০টি বৈশিষ্ট্য ধারণ করো, তবে সে তোমার জন্য সঞ্চিত ধন হয়ে যাবে।

    প্রথম ও দ্বিতীয়টি হলো: স্বামীর সঙ্গে থাকবে অল্পে তুষ্টির সঙ্গে। এবং জীবনযাপন করবে আনুগত্য ও মান্যতার ভেতর দিয়ে।

    তৃতীয় ও চতুর্থটি হলো: স্বামীর নজরে পড়ার জায়গাগুলো দেখাশোনা করবে। এবং তার নাকে লাগার স্থানগুলো খুঁজে ফিরবে। তার দুই চোখ যেন তোমার কুৎসিত কিছুর প্রতি পতিত না হয়। আর সুবাস ছাড়া তোমার কাছে যেন কোনো গন্ধ না পায়। সুপ্রসিদ্ধ সুন্দরের সর্বোত্তম হলো চোখের সুরমা। আর পবিত্র সুবাসগুলোর আদি ও সেরা হলো সাবান ও পানি।

    পঞ্চম ও ষষ্ঠটি হলো: স্বামীকে খাওয়াবার সুযোগ তালাশ করবে। এবং তাঁর নিদ্রার সময় নিরব থাকবে। কারণ, ক্ষুধার তাপ মানুষকে তাতিয়ে দেয়। আর ঘুম থেকে কেঁপে ওঠা তাকে ক্ষেপিয়ে দেয়।

    সপ্তম ও অষ্টম হলো: স্বামীর বাসা ও সম্পদের যত্ন নেবে। এবং তাঁর ও তাঁর পরিবারের প্রতি লক্ষ্য রাখবে।

    নবম ও দশম হলো: তার কোনো নির্দেশ অমান্য করবে না। এবং তার কোনো দোষ খুঁজে বের করবে না। কারণ, তুমি তার নির্দেশের অবাধ্য হলে অর্থ তার মনটাকে চটিয়ে দিলে। যদি তার কোনো দোষ প্রকাশ করলে তো তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করায় অনিরাপদ হয়ে গেলে।

    এরপর আরও মনে রাখবে, তাঁর বিষণ্নতার সময় আনন্দ প্রকাশ করবে না। আবার তাঁর আনন্দের সময় বিষণ্নতা প্রকাশ করবে না। কারণ, প্রথমটি তার কাছে অবহেলা মনে হবে এবং দ্বিতীয়টি তাকে বিরক্ত করবে। তাকে সবচে মর্যাদা তুমি তখনই দেবে যখন তাঁকে সবচে বেশি সম্মান করবে।

    আর এ অবস্থায় তুমি সে পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না যাবৎ না তোমার পছন্দ বা অপছন্দের বিষয়ে তাঁর সন্তুষ্টিকে তোমার সন্তুষ্টির ওপর এবং তাঁর চাওয়াকে তোমার চাওয়ার ওপর অগ্রাধিকার না দাও। অবশেষে প্রার্থনা, আল্লাহ তোমার সার্বিক কল্যাণ করুন। তোমাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখময় করুন।

  • তুমি আমার এমন জায়গায় স্পর্শ করেছো যা এখন পর্যন্ত আর কেউ পারেনি : প্রভা

    তুমি আমার এমন জায়গায় স্পর্শ করেছো যা এখন পর্যন্ত আর কেউ পারেনি : প্রভা

    মডেলিংয়ের মাধ্যমে মিডিয়া জগতে আগমন ঘটে প্রভার। টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে কাজ করার পর তিনি কয়েকটি খণ্ড নাটকে অ’ভিনয় করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেন।

    কিন্তু ব্যক্তিগত কেলেঙ্কারি কারণে কিছু সময়ের জন্য তার অ’ভিনয় কর্মজীবন বাধাপ্রা’প্ত হয়।

    ২০০৫ সাল থেকে মডেলিং এর মাধ্যমে অ’ভিনয় জগতে প্রবেশ করেন প্রভা। তার জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনগু’লোর মাঝে রয়েছে মেরিল, তিব্বত, পন্ডস, বাংলালিংক, জুঁই তেল ইত্যাদি।

    প্রভা অনেক জনপ্রিয় টেলিফিল্ম, নাটক, মডেলিং এবং বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন। তার মধ্যে বেশ কিছু নাটকে অ’ভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।

    তিনি ভার্সন জেড, হানিমুন, ধুপ ছায়া, লাকি থার্টিন, খু’নসুটি ইত্যাদি নাটকে অ’ভিনয় করেছেন। তবে এখনো পর্যন্ত কোন চলচ্চিত্রে কাজ করেননি। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি আপলোড করেন প্রভা।

    তার ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘তুমি আমা’র হৃদয়ের এমন একটি অংশ স্পর্শ করেছো যা এখন পর্যন্ত আর কেউ পারেনি। তুমি আমা’র হৃদয়, আমর’া বাসনা…..’। এরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় নতুন আলোচনা।

  • সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে : রিচি

    সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে : রিচি

    প্রিয় অভিনেত্রীর অভিনয়ের সংখ্যা কমে যাওয়ায় রিচি সোলায়মানকে পর্দায় দেখা মেলে কদাচিৎ। অথচ একটা সময় রিচির ধারাবাহিক নাটক দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকত দর্শক। নাটকের জনপ্রিয় মুখ রিচি সোলায়মানের প্রতি দর্শকদের আক্ষেপের শেষ নেই।

    বেশ কিছু বছর ধরে রিচি সোলায়মান যুক্তরাষ্ট্রে আছেন স্বামী সন্তান নিয়ে। সুযোগ পেলে দেশে আসেন অভিনয়ের কাজে। সম্প্রতি তিনি দেশে এসেছেন। একটি নাটকে অভিনয়ও করেছেন। যেটি নিয়ে আশাবাদী তিনি। অভিনয়, বর্তমানের নাটক ও অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন রিচি সোলায়মান।

    সম্প্রতি ডকুড্রামা মৎস্যকন্যায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিচি। নাটকের গল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, জেলেদের গল্প। নারীরা যদি জেলে হতে চান, তাদের কী ধরনের বাধার মুখোমুখি হতে হয়, সেটাই দেখানো হয়েছে। মূলত নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টি দেখানো হয়েছে।

    সহকর্মীদের মিস করেন রিচি। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমার সহকর্মীরা যারা কাজ করছে, জায়গাটা ধরে রেখেছে, তাদের স্যালুট জানাই। কারণ, আমাদের কাজের পরিবেশটা তো এখনো সেভাবে তৈরি হয়নি। তারপরও তারা ধৈর্য ধরে টিকে আছে।

    নতুনদের কাজেরও প্রশংসা ফুটে উঠেছে রিচির মুখে। অভিনেত্রীদের মধ্যে তাসনিয়া ফারিণ, মেহজাবীন (চৌধুরী), তানজিন তিশা—সবাইকে খুব সম্ভাবনাময়ী মনে হয়। আমি সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে।

    আশা করব, ওরা প্রতিষ্ঠিত হলেও নিজেদের জায়গা ধরে রেখে আরও অনেক দিন কাজ করবে। অভিনেতাদের মধ্যে জোভান, তৌসিফসহ যারা নতুন আসছে, সবাইকে খুব সম্ভাবনাময় মনে হয়।