Category: বিনোদন

বিনোদন

  • স্ত্রীর এই ছবিটি দেখা মাত্রই ডিভোর্স দেন স্বামী

    স্ত্রীর এই ছবিটি দেখা মাত্রই ডিভোর্স দেন স্বামী

    অন্যান্য একজন স্বামী যখন তার হাসিমুখ ওলা স্ত্রীর ছবি তোলেন, তখন সবাই মনে করে ইন্টারনেটে এটি সবচেয়ে সুন্দর জিনিস। একজন স্ত্রী তার স্বামীর জন্য হাসছেন । স্বামী ২০ দিন সময় পর তার প্রেমময় স্ত্রী কাছে বাড়িতে ফিরে আসেন, তাহলে একবার কল্পনা করুন যে সে এতদিন পর স্ব-শরীরে তার স্বামীকে দেখবে!

    কিন্তু সত্য এটা নয় যা মনে করা হচ্ছে সত্য এবং কল্পনা একে অপরের থেকে পোলার বিপরীতে এবং আমরা পাশাপাশি পার্শ্ব তুলনা যখন করবো তখন তাদের পার্থক্য দেখতে পাবেন ।

    কিন্তু এই ক্ষেত্র সবসময় হয় না। কাছ থেকে একবার পরীক্ষা করুন! কাছ থেকে ছবি পরীক্ষা করলে সত্য উদ্ঘাটন হবে। আমরা এই ছবিটির উপর থেকে পর্দা সরানোর আগে, দয়া করে এটির উপর কোনো অযৌক্তিক বিবরণ সন্ধান করবেন না। ঠিক আছে? পরবর্তী দেখুন!

    ছবিটিতে কি দেখছেন আমরা দেখছি একটা সুন্দর মেয়ে তার বিছানায় সাধারন পোশাক পরে এবং বিশ্রাম অবস্থায় বসে আছে । তার চারপাশে ঘিরে চশমা, বালিশ, একটি বড় বিপজ্জনক কাছাকাছি ঘেঁষে আসা ফ্যান এবং তার স্মার্টফোন যা একটি চার্জারের সাথে সংযুক্ত করা আছে। এতদূর পর্যন্ত অস্পষ্ট কিছুই না? মনে হয় মেয়েটি গ্রীষ্মের তাপ দ্বারা ভয়ঙ্করভাবে প্রভাবিত হয়েছে এবং ঠান্ডা থাকার জন্য তার মুখের সামনে ফ্যান টা নিয়ে এসেছে, আমরা খুব ভয়ানক কিছু দেখছি না। বিশাল ফ্যানটি মনে হচ্ছে প্রান্তের খুব কাছাকাছি। কিন্তু এটা কি ঠিক? ভুল।

    ঠিক আছে তা আপনি এটা লক্ষ্য করেছেন? ঠিক আছে আমরা আপনার জন্য জিনিসগুলিকে আরও সহজ করে তুলছি । ছবির অর্ধেক ডান দিকটি লক্ষ্য করুন।

    আশ্চর্যজনক ছবিটি দেখায় আপনার চোখে পড়ার মত একজন মানুষ তার পিছনে লুকিয়ে আমরা কখনো দেখেছি সবচেয়ে ভয়ানক, বিরক্তিকর, অক্ষম, বিস্ময়কর জিনিস। একটি নিখুঁত ছবি যা একটি মারাত্মক চমৎকার ছিল আমাদের খুব বিস্মিত করেছে! নীচের ডান দিকের কোণায় একটি মানুষ তার পিছনে লুকিয়ে!

    কেন আপনি তাকে লক্ষ্য করতে পারেননি আমরাও পারব না, স্বামী নিজেই ফেসবুক বন্ধুদের এই কৌতুক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছেন। কোন এক ছবির সাথে অপ্রীতিকর কিছু যুক্তি যোগ হতে পারে তাই কয়েক দিন পরে তিনি গোপন তথ্যটি নিজেই প্রকাশ করেন।

  • কোন জিনিস মেয়েরা খোলে আর ছেলেরা লাগায়

    কোন জিনিস মেয়েরা খোলে আর ছেলেরা লাগায়

    অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে নার্ভাস হয়ে পড়ে। আর এদিকে যারা ইন্টারভিউ নেন তারা ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধির যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন ঘুরিয়ে করে যা শুনে তারা আরো ঘাবড়ে যায়। তবে ঠান্ডা মাথায় একটু ভাবলে আপনিও উত্তর দিতে পারবেন। এই প্রতিবেদনে কিছু সাধারণ জ্ঞানেরও প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসা হয়েছে যা আপনাকে সহায়তা করতে পারে।

    ১) প্রশ্নঃ ভারতের কোন শহরের নাম উল্টে লিখলেও যা সোজা লিখলেও তাই?
    উত্তরঃ ওড়িশার শহর ‘কটক’, যাকে উল্টো লিখলেও যা সোজা লিখলেও তাই।

    ২) প্রশ্নঃ বিশ্বের কোন দেশটিতে ভারতীয় মুদ্রা চলে?
    উত্তরঃ নেপাল ও ভুটানে।

    ৩) প্রশ্নঃ ভারতের রাজধানী কলকাতা কত সালে হয়েছিল?
    উত্তরঃ ১৭৭২ সালে কলকাতা ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী ঘোষিত হয়।

    ৪) প্রশ্নঃ কোন ধাতুকে আপনি ছুরি দিয়ে সহজেই কাটতে পারবেন?
    উত্তরঃ সোডিয়াম এমন একটি ধাতু যা সহজেই ছুরি দিয়ে কাটা যায়।

    ৫) প্রশ্নঃ ভারতের কোন শহরটি একেবারে মধ্যখানে অবস্থিত?
    উত্তরঃ নাগপুর শহরটি ভারতের মধ্যিখানে অবস্থিত।

    ৬) প্রশ্নঃ ভারতে হিন্দির পর সবচেয়ে কোন ভাষায় বেশি কথা বলা হয়?
    উত্তরঃ হিন্দির পর বাংলা ভাষায় সবচেয়ে বেশি কথা বলা হয় ভারতে।

    ৭) প্রশ্নঃ ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মোট কয়টি মৌলিক সংখ্যা আছে?
    উত্তরঃ ২৫টি। মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো: ২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯, ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ৬১, ৬৭, ৭১, ৭৩, ৭৯, ৮৩, ৮৯ ও ৯৭)।

    ৮) প্রশ্নঃ এমন কোন জিনিস যা উত্তপ্ত হলে শক্ত হয়ে যায়?
    উত্তরঃ ডিমকে সেদ্ধ করলে বা নরম মাটি উত্তপ্ত হলে শক্ত হয়ে যায়।

    ৯) প্রশ্নঃ ভারতে কোথায় ভাসমান স্কুল রয়েছে?
    উত্তরঃ মণিপুরের লোকতাক হ্রদে একটি প্রাথমিক ভাসমান বিদ্যালয় রয়েছে।

    ১০) প্রশ্নঃ কোন জিনিস মেয়েরা খোলে আর ছেলেরা লাগায়?
    উত্তরঃ দরজা। ছেলেরা রাত করে বাড়ি ফিরলে মেয়েরা দরজা খোলে আর ছেলেরা লাগায়। (বিভ্রান্ত করার জন্য এমন প্রশ্ন করা হয়)।

  • পার্সোনাল হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে চান, হেলিকপ্টারের দাম ও তেল খরচ

    পার্সোনাল হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে চান, হেলিকপ্টারের দাম ও তেল খরচ

    হেলিকপ্টার কি ধ’রনের পে’ট্রলিয়াম দিয়ে চলে? হেলিকপ্টার ১ লিটার পে’ট্রলিয়ামে কত কি.মি. চলে? Aviation fuel নামক পে’ট্রলিয়াম, এছাড়াও Avgas ও Jet fuel.

    ঘন্টায় কপ্টারের ধ’রনভেদে মোটামুটি ৮০০+ লিটার পর্যন্ত জ্বা’লানী খরচ হয়।একেক কপ্টার ১ কিমি যেতে একেক পরিমাণ জ্বা’লানী খরচ করে, গড়ে ৫ লি/কিমি থেকে শুরু ….প্রত্যেকটি তথ্যই আপেক্ষিক, বিভিন্ন কপ্টারের সাপেক্ষে এগুলোর আকাশ পাতাল পার্থক্য থাকতে পারে। সাধারণত 120000$ বা 9523614 (প্রায় ১ কোটি) বাংলাদেশি টাকা থেকে শুরু…..

    হেলিকপ্টার বাতাসের চেয়ে ভা’রী অথচ উড্ডয়নক্ষম এমন একটি আকাশযান যার উর্দ্ধগতি সৃষ্টি হয় এক বা একাধিক আনুভূমিক পাখার ঘুর্ণনের সাহায্যে, উড়োজাহাজে’র মত ডানার সম্মুখগতির সাহায্যে জন্য নয় । এই পাখাগুলো দুই বা ততোধিক ব্লেডের সমন্বয়ে গঠিত যারা একটি মাস্তুল বা শক্ত দ’ন্ডকে কে’ন্দ্র করে ঘোরে। ঘুর্ণনক্ষম পাখার জন্য হেলিকপ্টারকে ঘূ’র্ণিপাখা আকাশযান বলা যায়।

    ‘হেলিকপ্টার’ শব্দটি এসেছে ফরাসি hélicoptère এলিকপ্ত্যার্‌ শব্দটি থেকে যা গুস্তাভ দ্য পন্তন দ্যআ’মেকোর্ত ১৮৬১ সালে ব্যবহার করেন। এই ফরাসি শব্দটির উৎস আবার গ্রীক ἕλικ- হেলিক্‌ অর্থাৎ “স্পাই’রাল” বা “ঘুর্ণন” এবং πτερόν প্তেরোন্‌ অর্থাৎ “পাখা” শব্দ দুটি।

    হেলিকপ্টারের স’বচেয়ে বড় সুবিধা হলো হেলিকপ্টার একেবারে খাড়া ভাবে উড়তে এবং নামতে পারে, এ জন্য এর কোন রানওয়ে প্রয়োজন হয় না; হেলিকপ্টারের পাখাই একে ওড়ার জন্য প্রয়োজনীয় উর্দ্ধচা’প সরবরাহ করে।

    এই কারণে সঙ্কী’র্ণ বা বি’চ্ছিন্ন স্থানে যেখানে বিমান ওঠা নামা ক’রতে পারে না, সেখানে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়। পাখার দ্বারা সৃষ্ট উর্দ্ধচা’প হেলিকপ্টারকে একই স্থানে ভেসে থাকতেও সাহায্য করে, ফলে হেলিকপ্টারকে দিয়ে এমন সব কাজ করানো যায় যা বিমানকে দিয়ে করানো যায়না, যেমন ক্রেন বা ঝুলন্ত ভা’রবাহক হিসেবে ব্যবহার।

    হেলিকপ্টারের জ’ন্ম অনেক আগে, মানুষের ওড়াউড়ির প্রথম অর্ধশতাব্দীর মধ্যে, হলেও ১৯৪২ সালে ইগর সিকোরস্কির তৈরি করা নকশার হেলিকপ্টারই প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হয়[৩] এবং প্রথম ১৩১টি হেলিকপ্টার তৈরি করা হয়।

    আবার প্রথম’দিকের বেশীরভাগ হেলিকপ্টারের প্রধান পাখা দুটো করে থাকলেও একটি মূল পাখা এবং একটি অ্যান্টিটর্ক পেছনের পাখা সমৃদ্ধ নকশাগুলোই বিশ্বজুড়ে “হেলিকপ্টার” নামে স্বীকৃতি পেয়েছে।

  • ২০ বছর বয়সেই কোটি কোটি টাকার মালিক এই বাঙালি মেয়ে

    ২০ বছর বয়সেই কোটি কোটি টাকার মালিক এই বাঙালি মেয়ে

    বয়স মাত্র ২০ বছর। আর এই বয়সেই তাঁর মোট সম্পত্তির মূল্য কোটি কোটি টাকা। কখনও কোরিয়া আবার কখনও ভারত– তাঁর অনায়াস যাতায়াত। নাম অনুষ্কা সেন। একেবারে খাঁটি বাঙালি সে। সদ্য টিনএজকে বিদায় দেওয়া মেয়ের পেশা কী? কীভাবেই বা এত টাকা পকেটে তাঁর?

    অনুষ্কা পেশায় অভিনেত্রী ও মডেল। সেখান থেকে তাঁর আয় বেশ ভাল। শোনা যায় ধারাবাহিক প্রতি এপিসোডে নাকি লক্ষাধিক টাকা পারিশ্রমিক পান তিনি। আয়ের আরও জায়গা রয়েছে। এই মুহূর্তে তাঁর ইনস্টাগ্রামে অনুরাগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। সেখান থেকেও আয় হয় ভালই। মোট সম্পত্তির পরিমাণ? তা শুনলে তো চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।

    সূত্র জানাচ্ছে, এই কুড়ি বছরেই নাকি প্রায় ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে তাঁর। এ ছাড়াও দামি গাড়ি, বিলাসবহুল বাড়ি তো রয়েছেই। আর রয়েছে চোখ ঝলসে দেওয়া জীবনযাত্রা। এত কম বয়সে কীভাবে এত টাকা রোজগার করে ফেললেন তিনি সে প্রশ্ন নিশ্চয়ই আপনার মনে জাগছে।

    আসলে অনুষ্কার অভিনয় জগতে প্রবেশ। ‘বাল বীর’, ‘ঝাঁসি কি রানি’র মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছে তাঁকে। অনেক সময়েই ছোট বয়সে সাফল্য পেলেও বড় বয়সে হারিয়ে যেতে দেখা যায় বিভিন্ন অভিনেতাকে। অনুষ্কা কিন্তু সে দলে মোটেও নাম লেখাননি।

    রীতিমতো দাপিয়ে অভিনয় করে গিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন ‘খতড়ো কি খিলাড়ি’র মতো রিয়ালিটি শো’তেও। অনুষ্কা বাঙালি হলেও জন্ম কিন্তু এ রাজ্য নয়।

    তিনি জন্মেছেন প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খন্ডের রাঁচিতে। বাংলা বলতে পারেন, বুঝতেও পারেন। ইদানিং বিকিনি পরে ছবি দিয়েও বেশ চর্চায় তিনি। সম্প্রতি আবার অভিনয় করেছেন কোরিয়ান।