Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মি’লনে সুখ পেতে সকাল বেলা এই ৬টি কাজ অবশ্যই করুন

    মি’লনে সুখ পেতে সকাল বেলা এই ৬টি কাজ অবশ্যই করুন

    মা-বাবার পরই যে মা’নুষটির সাথে আমরা সবচাইতে বেশী ঘ’নিষ্ঠ থাকি, তিনি হচ্ছেন জীবন স’ঙ্গী। জীবন স’ঙ্গীর সাথে প্রে’মের আ’নন্দ ও শা’ন্তি ধরে রাখা যতটা সহজ, দা’ম্পত্যে ততটাই কঠিন? নিজের দা’ম্পত্য স’ম্পর্কে সু’খী হতে চান।

    জেনে নিন এমন ৬টি কাজের কথা যেগুলো প্রতিদিন সকালে করতে পারলেই সু’খী থাকবেন সারা জীবন। ১ জেগে ওঠার ব্যাপারটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ –হ্যাঁ, সকালে সবারই খুব তা’ড়াহু’ড়া থাকে এবং ঘুম থেকে উঠতে গিয়ে অনেকেই হিমশিম খান। বলাই বাহুল্য যে মে’জাজও খিঁ’চরে যায়। তবে সকালে নিজের স্বা’মী বা স্ত্রী’কে কখনোই ধম’ক দিয়ে বা রা’গ করে ঘুম ভা’ঙাবেন না।

    ২ সকালে যৌ’ মি’লন – স’ম্পর্ক বি’ষয়ে অভি’জ্ঞ যে কোন গবেষকরাই বলেন যে সকালে যৌ’মি’লন দা’ম্পত্যকে অনেক বেশী ম’ধুর করে তোলে। যেসব দম্পতিরা সকা’লে যৌ’ মি’লন করেন, তাঁদের প’রস্প’রের প্রতি ম’মতা বেশী হতে দেখা যায়।

    রোজ না হোক, ব্যস্ত জীবনের ফাঁকে সপ্তাহে ২/৩ বার সকালে ভা’লবাসুন প্রিয় মানুষটিকে। দেখবেন দিন জুড়েই দারুণ রো’ম্যান্টিক থাকবে স’ম্পর্ক। ৩ এক সাথে স্বা’স্থ্য সচেতনতা –খুবই ভালো হয় যদি দুজনে মি’লে সকালে ম’র্নিং ওয়াক করতে পারেন। সংসারের য’ন্ত্রণা থেকে দূরে সকালে কিছুটা সময় পাশাপাশি হাঁট’লেন দুজন। এতে স্বা’স্থ্য রক্ষা তো হলোই, সাথে নিজেরা একটু নিরিবিলি কথা বলার ও সময় কা’টানোর সুযোগ পেলেন। দেখবেন এতে অনেক মনের কথাই জানা হবে প’রস্পরের।

    ৪ নাস্তা হওয়া চাই অবশ্যই একত্রে –যতই ব্য’স্ততা থাকুক না কেন, ১০ মিনিট সময় বের করে একত্রে নাস্তা করুন সকালে। একজন নাস্তা করবেন, আরেকজন ঘুমিয়ে থাকবেন এমনটা যেন না হয়। স’ন্তানদের সাথে নিয়েই বসুন দুজনে। ৫ অ’প্রীতিকর সবকিছু বাদ – সকাল বেলায় সংসারের কম ঝামে’লা নিয়ে আলোচনা করবেন না, গত রাতের ঝ’গড়াও সকালে টেনে আনবেন না। দোষা’রোপ করা, রা’গারা’গি করে ইত্যাদি সব সকালে ভু’লে যান।

    ৬ বিদা’য়ের আগে মিষ্টি ভালোবাসা – সকালের পর বেশিরভাগ দ’ম্পতিই অনেকটা সময়ের জন্য আলাদা হয়ে যাচ্ছেন। তাই বিদায়টা নিন সুন্দর করে। একটু চু”মু, একটু আ’লি’ঙ্গন, একটু আ’দর ইত্যাদি ছোট ব্যাপার গুলো বাকি দিন ঘরে ফিরে আসার তা’গিদ ধরে রাখবে প’রস্পরের মাঝে।

  • ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

     

    দু’বছরের সম্পর্ক তরুণ-তরুণীর। ভবিষ্যতে একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন তাঁরা। তাই প্রেমিকের পরিবারের সঙ্গে পরিচয়পর্ব সারতে গিয়েছিলেন তরুণী। নৈশভোজের পর পরিবারের ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন তরুণের মা। তখনই মাথায় বাজ পড়ে তরুণীর। প্রেমিকের মা যাঁকে তাঁর সন্তানের পিতা হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন, সে আসলে তরুণীরই পিতা। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য জানতে পেরে চমকে ওঠেন তরুণী। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে সমাজমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন তিনি।

    সম্প্রতি রেডিটে পোস্ট করে তরুণী লেখেন, ‘‘দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর আমি জানতে পারি যে আমার প্রেমিক আসলে আমার সৎভাই।’’ তিনি জানান, প্রেমিকের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তরুণী। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে ভালই ভাব হয়ে যায় তাঁর। নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    তরুণীর দাবি, ওই ছবিতে যাঁকে দেখানো হয়েছে তিনি আসলে ওই তরুণীর পিতা। অর্থাৎ, তাঁর প্রেমিকই তাঁর সৎভাই। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য উদ্‌ঘাটিত হওয়ার ফলে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে নেটব্যবহারকারীদের কাছে পরামর্শ চান তিনি। নেটাগরিকদের একাংশ মন্তব্য করেছেন, ‘‘তুমি তোমার প্রেমিকের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করে দেখতে পারো।’’ আবার কয়েক জন নেটাগরিক বলেছেন, ‘‘তুমি বোলো না কিছু। না হলে সব আরও জটিল হয়ে যাবে।’’

  • বীর্য দিয়েই হতে পারেন লাখপতি, কোথায় শুক্রাণু দানের ‘রেট’ কত? জেনে নিন

    বীর্য দিয়েই হতে পারেন লাখপতি, কোথায় শুক্রাণু দানের ‘রেট’ কত? জেনে নিন

    ২০১২ সালে জনপ্রিয় হিন্দি সিনেমা ভিকি ডোনার ঘিরে দেশজুড়ে ব্যাপক চর্চা হয়েছিল। তখনও অনেকেই জানতেন না যে শুক্রাণু দান করাও হতে পারে একটি বৈধ জীবিকা। বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন বড় ক্লিনিকে শুক্রাণু দাতাদের অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়া হয়।

    বীর্য

    ভারতে শুক্রাণু দানের জন্য দাতারা প্রতিবারে পেতে পারেন ৫০০ থেকে ২,০০০ টাকা। এটি নির্ভর করে ক্লিনিকের মান ও দাতার মানের উপর। সাপ্তাহিক দু’বার করে শুক্রাণু দান করলে একজন ব্যক্তি মাসে ৪,০০০ থেকে ৮,০০০ টাকা উপার্জন করতে পারেন। মুম্বই, দিল্লি ও বেঙ্গালুরুর মতো বড় শহরে চাহিদা বেশি হওয়ায় উপার্জনের পরিমাণও ৮,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

    ক্লিনিকগুলো সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের উপর জোর দেয়। যেমন—দাতা যদি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, মেধাবী ছাত্র হন, উচ্চতা ভালো হয় এবং গায়ের রঙ উজ্জ্বল হয়, তাহলে তাঁদের চাহিদা অনেক বেশি থাকে। তবে বিদেশে এসব শর্ত খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়।

    আমেরিকাতে সিয়াটল স্পার্ম ব্যাঙ্কে প্রতিবার দানে পাওয়া যায় প্রায় ৮,৪০০ টাকা, যেখানে মাসে উপার্জন হতে পারে এক লক্ষ ২৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। ক্যালিফোর্নিয়া স্পার্ম ব্যাঙ্কে প্রতিবার দেওয়া হয় ১২,০০০ টাকা এবং মাসিক আয় হতে পারে ৫৮ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকার মধ্যে।

    ইউরোপে ইউরোপিয়ান স্পার্ম ব্যাঙ্ক প্রতিবারের জন্য দেয় প্রায় ৩,৬০০ টাকা। ক্রায়োস ইন্টারন্যাশনালে মাসিক আয় হতে পারে ৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত। যদি ছয় মাস টানা শুক্রাণু দান করেন, তাহলে আয় হতে পারে প্রায় সাড়ে আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

  • যে ১০ পেশার মানুষ সবচেয়ে বেশি প/র”কীয়া করে

    যে ১০ পেশার মানুষ সবচেয়ে বেশি প/র”কীয়া করে

    পরকীয়া সম্পর্ক দাম্পত্য জীবনে কখনো কখনো হতে পারে মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনে। দাম্পত্য জীবনে অশান্তি, মনোমালিন্য, মতের অমিল ইত্যাদি কারণে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন অনেকেই।

    বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত, বয়সভেদে এক সম্পর্কে থেকে অন্য সম্পর্কে জড়ান অনেকেই। সম্প্রতি শুধু বিবাহিতদের জন্য তৈরি করা একটি বিদেশি ডেটিং সাইটের সমীক্ষা অনুযায়ী, শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে খুশি নন, এমন বিবাহিতরাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরকীয়ায় জড়ান।

    আরও পড়ুন:সূর্য উঠলেই পাহাড়ের ফাটলে রঙের ফোয়ারা!

    সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রায় ৭০ শতাংশ বিবাহিতরা যারা পরকীয়ায় জড়িয়েছেন তারা কারণ হিসাবে যৌ নতাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন।

    সমীক্ষা অনুযায়ী, ২৬ শতাংশ কোনো নির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই পরকীয়ায় জড়িয়েছেন। আর ১৫ শতাংশ ওপেন রিলেশনশিপের কথা স্বীকার করেছেন, অর্থাৎ সঙ্গীকে জানিয়েই তারা অন্য সম্পর্কে আছেন।

    অস্ট্রেলিয়াবাসীদের মধ্যে করা এই সমীক্ষায় আরও জানা গেছে, পরকীয়ায় জড়িতদের মধ্যে ৩৯ শতাংশই জানিয়েছেন তারা বিবাহিত সম্পর্কে বেশ খুশিই আছেন।

    পরকীয়া করছেন এমন মানুষদের মধ্যে ৩৩ শতাংশই অন্য সঙ্গীর সঙ্গে থাকার সময় স্ত্রী বা স্বামীকে অজুহাত দেন যে তারা অফিসের কাজে ব্যস্ত। ২৮ শতাংশ বলেন, তারা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে আছেন।

    ২৩ শতাংশ অফিসের কোনো অজুহাত দেন। এছাড়া কেউ বলেন তারা অফিসের ট্রিপে আছেন, আবার কেউ কেউ নিজের সঙ্গে অর্থাৎ পার্সোনাল টাইম পাসের বাহানা দেন সঙ্গীকে।

    প্রায় ১০ শতাংশ পুরুষ জিমে যাচ্ছে, রানিংয়ে যাচ্ছে বা কেনাকাটা করছে বলে সঙ্গীর সঙ্গে প্রতারণা করে অন্যজনের সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত হন ও সময় কাটান।

    কোন পেশার লোকজন বেশি পরকীয়ায় জড়িয়েছেন, সেই নিয়েও সমীক্ষা চালানো হয়েছে। ডেটিং সাইটের সেই সমীক্ষা অনুযায়ী, নারীদের মধ্যে শিক্ষিকা, নার্স, ম্যানেজাররা বেশি পরকীয়ায় জড়ান।

    পুরুষদের মধ্যে ইঞ্জিনিয়ার, ম্যানেজাররা বেশি পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। এই ফলাফলগুলো ‘অ্যাশলে ম্যাডিসনের’ একটি পূর্ববর্তী জরিপের ফলাফল।

    সূত্র: নিউইয়র্ক পো