Category: বিনোদন

বিনোদন

  • রাতে কেবিনে ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েটি, সকালে ফেরেন বোরকা পরে

    রাতে কেবিনে ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েটি, সকালে ফেরেন বোরকা পরে

    পা, হাত আর চোখের যাদু দেখাতে থাকেন। কালো বোরকায় ঢাকা ফর্সা শরীর অমাবস্যার চাঁদের মতো উঁকি দিতে থাকে। কখনও কখনও শাড়ি পরে শুরু করেন। রঙিন আলোয় তার শরীর, গোলাপী ঠোঁট দর্শকদের মধ্যে ভীষণ আবেদন ছড়িয়ে দেয়। মনে হয় যেনো আরব্য রজনীর কোনো নর্ত;কী। ধীরে ধীরে ভাঁজ খোলে আনন্দ ছড়িয়ে দেন। বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে এক এক করে খুলেন নিজের

    পোশাক। ছুড়ে দেন পছন্দের পুরুষের নাকে-মুখে। এভাবে ধীরে ধীরে উষ্ণতা ছড়াতে থাকেন। বিটের তালে তালে রাত;ভর থেমে থেমে পুরো শরী;র প্র;দর্শন করেন। এই তরুণীর সঙ্গ পেতে, একটু কাছে পেতে নক করেন অনেকেই। কিন্তু প্রতি রাতে নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি একান্তে সময় দেন না তিনি। অবশ্য এজন্য অর্থ গুনতে হয় বেশ। তাই বিত্তশালী ছাড়া সবার ভাগ্যে জুটে না ভার্সিটি পড়ুয়া কুড়ি

    বছরের এই তরুণীর সান্নি;ধ্য। মিম নামের এই তরুণীর নানা রূপ। এই পরিবেশে যেমন খোলা;মেলা। বাইরে একদম অচেনা।রাত শেষে ভোর। দেখে বুঝার উপায় নেই এই মেয়েটি সারারাত নিজের রূপ-সৌন্দর্যে উষ্ণতা ছড়িয়েছে।

    তার পুরো শরীর ছিলো প্রায় উন্মু;ক্ত। নাচ, গান থেকে লঞ্চের কেবিনে তিনিই সময় কাটিয়েছেন কয়েকজনের সঙ্গে। ভোরে বোরকা পরে প্রস্তুতি নেন বাসায় ফেরার। বাসা যাত্রাবাড়ী। মা, বাবা, ভাই, বোন সবাই আছে। বাড়তি টাকা রুজির জন্যই বেছে নিয়েছেন এই পথ।একটা সময় ছিলো ঢাকার বিভিন্ন হোটেলে কমার্শিয়াল পার্টিতে ডান্স করতেন। নিরাপত্তাজনিত কারণে অনেক আগেই সেগুলো বন্ধ।

    তারমধ্যে ক;রোনার প্রকোপ। সব মিলিয়ে খারাপ যাচ্ছিলো সময়। মিম অবশ্য থেমে থাকেননি।বাবু নামে এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে খোঁজ পান নতুন মাধ্যমের। সদরঘাট থেকে প্রতি বৃহস্পতিবারে যাত্রা করে প্রমো;দতরী।

    গন্তব্যহীন এই লঞ্চ রাতভর জলে ভাসে। লঞ্চের ভেতরে থাকে বিলাসী আয়োজন। নাচ, গান, ম’দ, জু’য়া..।ওয়েস্টার্ন পোশাক পরে জুয়াড়িদের পাশে বসে থাকলেও বকশিশ মেলে। খেলার ফাঁকে ফাঁকে জু’য়াড়িরা হাত বুলিয়ে দেন নরম শ’রীরে। তরুণী হাসিমুখে সেবা দিয়ে প্রাণবন্ত রাখার চেষ্টা করেন। ম’দ, বি’য়ারের গ্লাসটা এগিয়ে দেন। এরকম অন্তত ১৫-১৬ জন তরুণীর মধ্যে মিম একজন।মিম নাচ জানেন ভালো। ফিল্মে অভিনয়ের জন্য নাচ শিখেছেন। অভিনয়ও করেছেন দু-একটি ফিল্মে। কিন্তু তা আর মুক্তি পায়নি। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে মিম। নিজের বিলাসী চাহিদা পরিবারের মেটানো সম্ভব না বলেই লেখাপড়ার

    পাশাপাশি বেছে নেন এই কর্ম। মিমের প্রতি প্রচন্ড আ;কর্ষণ পরিচিত পুরুষদের। চরম আবেদন ছড়িয়ে দেন তিনি।নির্দিষ্ট অর্থ দিলেই মিমকে মেলে লঞ্চের কেবিনে। পরিবারের সবাই জানে মিম (ছদ্মনাম) ডিজে। আয়োজকদের কমিশনবাদ দিয়ে একরাতে তার আয় ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা। সপ্তাহে এমন একটি রাত পান তিনি। তবে মিম জানান, সম্প্রতি লঞ্চ পার্টিতে যাচ্ছেন না। আইন-শৃঙ্খ;লা বাহিনীর কড়াক;ড়ির কারণেই তা বন্ধ আপাতত।

  • খালি শরীরে সুইমিংপুলে ঝাঁপ পূর্ণিমার, রইল ভিডিওর লিংকসহ

    খালি শরীরে সুইমিংপুলে ঝাঁপ পূর্ণিমার, রইল ভিডিওর লিংকসহ

    কালো টিশার্ট পরে সুইমিংপুলে নেমে পড়লেন অভিনেত্রী ও মডেল দিলারা হানিফ রীতা পূর্ণিমা। ভর দুপুরে সুইমিং পুলে জলকেলিতে মত্ত নায়িকা। ধরা দিলেন উষ্ণতামাখা পোজে। তার নতুন ছবিতে চর্চা নেট দুনিয়ায়।মঙ্গলবার নিজের একগুচ্ছ ছবি ফটো শেয়ারিং অ্যাপ ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করছেন পূর্ণিমা। আর তাতেই মত্ত সোশ্যাল মিডিয়া।

    ওসব ছবিতে দেখা গেছে, সুইমিংপুলের নীল জলে ঘাপটি মেরে ডুবে আছেন পূর্ণিমা। কখনও চোখ, কখনও পুরো মুখ বের করে ক্যামেরায় লুক দিচ্ছেন। তবে পুরোপুরি পোজে এখনও ধরা দেননি তিনি।এদিকে অনেক দিন ধরে অভিনয়ে অনিয়মিত পূর্ণিমা। গল্প ও চরিত্র পছন্দ হলে তবেই কাজ করেন। আবার ফিরতে শুরু করেছেন তিনি কাজে। নতুন বিজ্ঞাপন দিয়ে কাজের বিরতি কাটালেন এই তারকা। এছাড়াও সম্প্রতি অমিতাভ রেজার ওয়েব সিরিজ ‘মুন্সিগিরি’তে অভিনয় করেছেন। এতে তিনি হাজির হবেন একেবারে নতুন রূপে।

    এদিকে পূর্ণিমার হাতে রয়েছে নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালিত ছবি ‘গাঙচিল’ ও ‘জ্যাম’। করোনার কারণে আটকে ছিল এর কাজ। তবে ‘গাঙচিল’ সিনেমার শুটিংয়ের কাজ শুরু করেছেন পূর্ণিমা। বাকি থাকা কিছু প্যাচওয়ার্কের কাজ করছেন তিনি।এছাড়া চলচ্চিত্র শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন পূর্ণিমা। চলচ্চিত্র শিল্পীদের দুর্দিন চলছে। এ সময় তাদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকতে পেরে আনন্দিত পূর্ণিমা।

  • চরিত্রহীন নারী চেনার আটটি উপায়

    চরিত্রহীন নারী চেনার আটটি উপায়

    চরিত্রহীন মেয়ে চেনার ৮টি উপায় একই সময়ে বহুপুরুষের সঙ্গে সদ্ভাব রাখতে পছন্দ করে এমন নারীর সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বিশ্বস্ত একজন নারী, যার সাথে ঘর বেঁধে সুখে জীবন কাটানো যায় এমনটা খুঁজতে রীতিমত ঘাম ছুটে যায় তাই অনেক পুরুষের।

    কিন্তু জীবনকে সুন্দর করতে একজন চরিত্রবান সঙ্গীর বিকল্প নেই। যারা জীবনসঙ্গী খুঁজছেন, তাদেরকে তাই অবশ্যই জানতে হবে অসৎ নারীদের চেনার উপায়। তাহলে চরিত্রবান নারীসঙ্গী নির্বাচনে আপনি অনেকটাই নিরাপদ থাকবেন।

    চলুন জানা যাক অসৎ নারীদের চেনার ৮টি উপায়-লজ্জাই নারীর ভূষণ। কিন্তু অসৎ নারী আপাত ভদ্র হলেও তাদের মধ্যে নির্লজ্জ হাবভাব প্রকাশ পায়। পুরুষের চোখের দিকে চেয়ে থেকে এমনভাবে, যেন তার ভিতরটা পড়ে ফেলছে। নারীর ওই দৃষ্টি পুরুষের সর্বনাশের কারণ। এমন মেয়ে থেকে সাবধান। এরা কখনোই পুরোপুরি বিশ্বস্ত হয়ে ওঠে না।

    মাথার চুল নিয়ে নাড়াচাড়া করতে শুরু করে কথা বলার সময়। পুরুষকে বাধ্য করে তার রূপের দিকে নজর দিতে। ইচ্ছে করে ইঙ্গিতবাহী পোশাক পরে আসে তার সামনে। যাতে সহজেই আকৃষ্ট করতে পারে।

    কিছু নারী পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে প্রথমে। তারপর তার বাড়ির ব্যাপারে খোঁজ নিতে থাকে। যেহেতু এই নারীকে পুরুষ সহজেই বিশ্বাস করে নেয়, নিজের সম্পর্কে সবই তাকে বলে ফেলে। এমন নারী কিন্তু পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে ওস্তাদ।

    নানাভাবে বিশ্বাস অর্জন করে, ব্ল্যাকমেইল করতেও পিছপা হয় না। এসব অসৎ নারী থেকে দূরে থাকতে হবে। ৪. নানা ছুতোয় কথা বলার সুযোগ খোঁজে এই নারী। এড়িয়ে গেলে বাড়ি চলে আসে। যেহেতু ততদিনে বাড়ির লোকের সঙ্গেও সদ্ভাব করে নেয়, তাই বাড়ির লোকের নজরেও সে বিশ্বাসযোগ্য।

    বারংবার দেখা করার ফাঁক খোঁজে। সেই দেখা হওয়া কিন্তু একান্তে। অন্য কাউকে ডাকে না তখন। মাঝরাতে মেসেজ করে। রাত ১টা, ২টোর সময় মাখোমাখো মেসেজ পাঠাতে থাকে। যেসব নারী মদ্যপানে আসক্ত তাদের থেকে দূরে থাকুন। কারণ, নে”শা এদেরকে সততাকে বিনষ্ট করে। সাথে চরিত্র ও কু”মারিত্বও হারায়।

  • বিয়ের পর কেন মেয়েদের কোমর মোটা হয়?

    বিয়ের পর কেন মেয়েদের কোমর মোটা হয়?

    বিয়ের পর কেন মেয়েদের কোমর মোটা হয়?

    বিয়ের পর কেন মেয়েদের স্তন ও কোমর মোটা হয়? অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন বিবাহিতা নারীদের ওপর গবেষণা করে তথ্য বের করেছেন দেখা গেছে, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন।

    পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলে ন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়েও যায়।এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক।

    এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এতে যদিও তাঁদের কোনও দোষ নেই কারণ, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে।

    বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারপর খাওয়া দাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন,

    বর্ষাকালে মোটরসাইকেলের যত্নে যেসব নিয়ম মানা জরুরি

    যার ফলে ওজন বেড়ে যায় দ্রুত। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।

    বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন। যেমন হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।