Author: News Live

  • ঘটতে যাচ্ছে বিরল সূর্যগ্রহণ, দিনের আলো ঢেকে যাবে গভীর ছায়ায়

    ঘটতে যাচ্ছে বিরল সূর্যগ্রহণ, দিনের আলো ঢেকে যাবে গভীর ছায়ায়

    চোখ রাখুন আকাশের দিকে—আসছে এক মহাজাগতিক বিস্ময়। ২০২৭ সালের ২ আগস্ট ঘটতে যাচ্ছে এক বিরল পূর্ণ সূর্যগ্রহণ, যা দিনের আলো ঢেকে দেবে গভীর ছায়ায়। এই গ্রহণ দক্ষিণ ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সৃষ্টি করবে এক রোমাঞ্চকর দৃশ্য।

    সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে এসে চাঁদ যখন পুরোপুরি সূর্যকে ঢেকে দেবে, তখন মুহূর্তেই দিনের আলো নিভে যাবে। ‘গালফ নিউজ’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শতাব্দীতে মাত্র একবার এমন দৃশ্য দেখা যায়।

    কোথায় দেখা যাবে গ্রহণ?
    বাংলাদেশ বা ভারত থেকে এই গ্রহণ দৃশ্যমান হবে না। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে আংশিক গ্রহণ দেখা যাবে। দুপুর ২টা ৪৩ মিনিট নাগাদ চাঁদ সূর্যের প্রায় ৫৩ শতাংশ অংশ ঢেকে দেবে।

    এই উপলক্ষে দুবাই অ্যাস্ট্রোনমি গ্রুপ জনসাধারণের জন্য আয়োজন করছে এক বিশেষ পর্যবেক্ষণ ইভেন্ট। সেখানে থাকবে সোলার টেলিস্কোপ, সকল বয়সীদের জন্য শিক্ষামূলক কার্যক্রম এবং অভিজ্ঞ জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সরাসরি ব্যাখ্যা।

    যারা ঘরে বসে পূর্ণ গ্রহণ দেখতে চান, তাদের জন্য স্পেন, মরক্কো, মিশর এবং সৌদি আরব থেকে সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থাও থাকবে।

    এই গ্রহণকে বিশেষ করে তুলেছে এর দীর্ঘ স্থায়িত্ব। মিশরের লুক্সর শহরে প্রায় ৬ মিনিট ২৩ সেকেন্ড ধরে সূর্য পুরোপুরি ঢেকে থাকবে। এটি শতাব্দীর মধ্যে স্থলভাগে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের পূর্ণ গ্রহণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।

    কোন কোন দেশে দেখা যাবে?
    পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে—স্পেন, মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিশিয়া, লিবিয়া, মিশর, সুদান, সৌদি আরব, ইয়েমেন এবং সোমালিয়ার আকাশে। জেদ্দা, লুক্সর ও বেনগাজির মতো শহরগুলো সরাসরি গ্রহণপথের মধ্যে পড়বে।

    নিরাপত্তার নির্দেশনা

    সূর্যগ্রহণ দেখা যতই রোমাঞ্চকর হোক না কেন, নিরাপদ পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত জরুরি।

    খালি চোখে বা সাধারণ সানগ্লাস পরে সূর্যের দিকে কখনো তাকানো যাবে না।

    ISO 12312-2 সনদপ্রাপ্ত সোলার ভিউয়ার ব্যবহার বাধ্যতামূলক।

    টেলিস্কোপ, ক্যামেরা বা দূরবীনের সঙ্গে অবশ্যই সোলার ফিল্টার যুক্ত করতে হবে।

    পিনহোল প্রজেক্টরের মতো নিরাপদ প্রযুক্তির ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।

    পরবর্তী গ্রহণ কবে: আমিরাতে সর্বশেষ আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল ২০২২ সালের অক্টোবরে। এরপর ২০২৭ সালে আবার এই বিরল দৃশ্য মিলবে। তবে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ আমিরাতের আকাশে পরবর্তীবার দেখা যাবে ২০৮১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর।

     

  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ নেতা বহিষ্কার

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ নেতা বহিষ্কার

    রাজধানীর গুলশানে সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ৷ তাদের মধ্যে ৩ জন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ছিল বলে জানা গেছে৷ যদিও এ ৩ জনকে সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করেছে সংগঠনটি।

    শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বহিষ্কার আদেশের বিষয়ে জানানো হয়।

    বহিষ্কৃতরা হলেন- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক ইব্রাহিম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন ও সাদাব।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাংগঠনিক নীতিমালা ও শৃঙ্খলাপরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক ইব্রাহিম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন সিয়াম ও সাদাবকে সাংগঠনিক পদ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হলো।

    সেখানে আরও বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের তাদের সঙ্গে কোনোরকম সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার জন্য নির্দেশনা দেন।

    জানা যায়, শনিবার রাত ৮টার দিকে গুলশানের ওই বাসা থেকে ৫ জনকে আটক করা হয় বলে নিশ্চিত করেন গুলশান থানার ওসি হাফিজুর রহমান।

    আটককৃত বাকি দুজন হলেন- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ সংগঠক ও কেন্দ্রীয় ক্রীড়া সেলের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ এবং আমিনুল ইসলাম।

    পুলিশ জানিয়েছে, সম্প্রতি শাম্মী আহমেদের বাসায় গিয়ে সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন ওই পাঁচ যুবক। তিনি পলাতক থাকায় তার স্বামীর কাছে এ চাঁদা দাবি করা হয়। কয়েকদিন আগে তারা ওই বাসায় গিয়ে ১০ লাখ টাকা নিয়ে আসে। শনিবার রাত ৮টার দিকে তারা আবার সেখানে যান স্বর্ণালংকার আনতে। তখন বাড়ির লোকজন পুলিশকে খবর দিলে রিয়াদসহ সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া ৫ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।

    এ বিষয়ে গুলশান থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ঘটনাটি তদন্ত করছি। আটক সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিষয়টি জানার চেষ্টা করছি।

     

  • আওয়ামী লীগের হামলার আশঙ্কা, ১১ দিন সারাদেশে বিশেষ সতর্কতা জারি

    আওয়ামী লীগের হামলার আশঙ্কা, ১১ দিন সারাদেশে বিশেষ সতর্কতা জারি

    রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ গোপনে একত্র হয়ে সহিংসতা বা হামলার পরিকল্পনা করতে পারেন- এমন আশঙ্কায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সারাদেশে আগামী ১১ দিন ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি করেছে।

    কারণ হিসেবে পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) আশঙ্কা করছে, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারে রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ। এ সময় দলটির কিছু নেতাকর্মী সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

    এই প্রেক্ষাপটে সোমবার (২৮ জুলাই) পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে একটি বিশেষ সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখা। চিঠিটি পাঠানো হয়েছে ডিএমপি কমিশনার, সিটি এসবি, বিভাগীয় উপ-পুলিশ কমিশনার, চট্টগ্রাম ও খুলনার স্পেশাল পুলিশ সুপারসহ দেশের সব জেলা পুলিশ সুপারের কাছে

    চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ঐতিহাসিক জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ঘিরে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দল ও ফ্যাসিবাদবিরোধী সামাজিক সংগঠনগুলো ১ জুলাই থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। এই ধারাবাহিকতায় ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে ‘বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

    চিঠিতে বলা হয়, ‘এই সময়ে ফ্যাসিবাদী শক্তিগুলো দেশব্যাপী অনলাইন ও অফলাইনে উসকানিমূলক প্রচারণা চালিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পারে। পাশাপাশি ফ্যাসিবাদবিরোধী কর্মসূচিতে বাধা দিয়ে বা উসকানি সৃষ্টি করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর অপচেষ্টাও হতে পারে।’

    এমন পরিস্থিতিতে দেশের সকল ইউনিটকে নিজ নিজ এলাকায় রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও যানবাহনের ওপর নজরদারি, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার এবং সাইবার গোয়েন্দা কার্যক্রম তীব্র করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবি, আওয়ামী লীগের কিছু যুব ও ছাত্রসংগঠনের নেতারা মাঠে না থাকলেও অনলাইনে ভার্চুয়াল স্কোয়াড গড়ে তুলেছে। যারা ফেসবুক, টেলিগ্রাম ও ইউটিউবভিত্তিক চ্যানেল চালিয়ে সামাজিক অস্থিরতা ছড়ানোর কাজ করছে।

    এ বিষয়ে সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী গণমাধ্যমে বলেন, আওয়ামী লীগের দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। দেশ থেকে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে এনে রাজনৈতিক নৈরাজ্য সৃষ্টির ষড়যন্ত্র চলছে। তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে। যারা দেশে-বিদেশে বসে পরিস্থিতি অশান্ত করার পরিকল্পনায় লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

     

  • টেলিগ্রামে সক্রিয় আওয়ামী লীগ, হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে টাকা নিচ্ছেন কাদের

    টেলিগ্রামে সক্রিয় আওয়ামী লীগ, হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে টাকা নিচ্ছেন কাদের

    গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। পরে তার নেতৃত্বাধীন দল আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়। তবে দলটি কার্যত গোপনে সাংগঠনিক তৎপরতা চালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

    এমন প্রেক্ষাপটে দলটির ভেতরকার কিছু সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ১৮-কে জানিয়েছে, বর্তমানে আওয়ামী লীগ বহুমুখী সংকটে আছে- বিশেষ করে আর্থিক দুর্নীতি, যোগাযোগে নজরদারি ও নেতৃত্ব নিয়ে বিভক্তিতে ভুগছে।

    আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে টেলিগ্রাম প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে দলটির মূল সাংগঠনিক মাধ্যম। বিভিন্ন গ্রুপে প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ভার্চ্যুয়াল বৈঠক চলে। কোনো কোনো গ্রুপে সদস্যসংখ্যা ২০ থেকে ৩০ হাজারের বেশি।

    সূত্র বলছে, এই বৈঠকগুলোতে কেন্দ্রীয় নেতাসহ সাবেক ও বর্তমান সংসদ সদস্য, বিভাগীয় ও জেলা-উপজেলা পর্যায়ের নেতারা যুক্ত থাকেন। এমনকি শেখ হাসিনাও মাঝে মাঝে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন। তবে বিস্ময়করভাবে, কে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন- তা নির্ধারণে অর্থ লেনদেন হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।

    এই অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। অভিযোগ উঠেছে, তিনি একাধিক টেলিগ্রাম গ্রুপ নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখে সেগুলোকে রাজনৈতিক প্রভাব ও ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করছেন।

    তবে বড় উদ্বেগের বিষয় হলো, এসব টেলিগ্রাম গ্রুপে দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সমর্থকেরা অনুপ্রবেশ করেছে বলে মনে করছেন দলের নেতারা।

    তারা দাবি করছেন, এদের কেউ কেউ কথোপকথন গোপনে রেকর্ড করে এবং সেটিকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক নেতাদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তারের ব্যবস্থা করে।

    এক সিনিয়র নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ধানমন্ডি ৩২-এর মতো নামকরণকৃত গ্রুপেও খোলামেলা সমালোচনার পর গ্রেপ্তার শুরু হয়। তখনই বুঝি ব্যাপারটা গভীর।

    গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা গোটা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং তিনি দলের নেতৃত্বে বড় পরিবর্তন আনতে চান। তিনি চান না, কর্মীরা কেবল ‘কিবোর্ড যোদ্ধা’ হয়ে থাকুক; বরং মাঠপর্যায়ে সক্রিয় হোক।

    এ ছাড়া, তথ্য ফাঁস ও সাইবার ঝুঁকির মুখে বর্তমানে আওয়ামী লীগের টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীদের সবাইকে VPN ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানায়, তারা এখন টেলিগ্রাম কেন্দ্রিক ‘প্রথম ধাপ’ পার করে দ্বিতীয় ধাপে-সরাসরি রাস্তায় নামার কৌশল নিচ্ছে। প্রত্যেক জেলা ও মহানগরে বিভাগীয় সংগঠক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় সদস্যদের নিয়ে ‘প্রতিরোধ কমিটি’ গঠনের কাজ শুরু হয়েছে।

    আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, এক বছর হয়ে গেল। এবার রাস্তায় নামতে হবে। জনগণের অধিকার, দলের অস্তিত্ব রক্ষায় আর ভার্চ্যুয়াল আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না।