Author: News Live

  • সে;ক্সে;র জন্য ছেলেদের ভাড়া করছেন নারীরা

    সে;ক্সে;র জন্য ছেলেদের ভাড়া করছেন নারীরা

    Screenshot_14

    গাড়ির গ্লাস নামিয়ে ‘হ্যালো স্মার্টবয়’ বলেই যুবককে ডাকলেন এক মধ্য বয়সী নারী। মৃদু হেসে যুবক এগিয়ে যান। তারপর আস্তে আস্তে কথা হয় তাদের। যুবক গাড়িতে উঠেতেই গাড়িটি বনানীর দিকে যায়। মুহূর্তের মধ্যেই গুলশান-২ এর মোড়ে ঘটে ঘটনাটি। একটি জিমনেশিয়াম থেকে বের হয়ে গুলশানের ওই মোড়ে দাঁড়িয়েছিলেন যুবক। তার পরনে কালো প্যান্ট, কালো গেঞ্জি, কাঁধে ছোট একটি ব্যাগ। তার শরীর থেকে ভেসে আসছিল পারফিউমের ঘ্রাণ। বারকয়েক কথা বলেছেন মোবাইলফোনে। সময় তখন রাত ৮টা প্রায়। দেখেই মনে হয়েছিল নির্ধারিত কারো জন্য অপেক্ষা করছিলেন তিনি। অল্প সময়েই মধ্যেই নিশ্চিত হওয়া গেলো নির্ধারিত সেই জন হচ্ছেন ওই মধ্য বয়সী নারী। ওই যুবককে অনুসরণ করে জানা গেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

     

    সুঠামদেহী এই যুবক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। পাশাপাশি তিনি একজন যৌনকর্মী। যদিও এ জগতে মেইল এস্কর্ট, এস্কর্ট বয় বা রেন্ট বয় হিসেবে পরিচিত তিনি। ঢাকায় এরকম কয়েক হাজার মেইল এস্কর্ট রয়েছে। তাদের মধ্যে একজন রিদওয়ান সামি। এটা তার প্রকৃত নাম না হলেও এই নামেই এ জগতে পরিচিতি তার। পরিচয় গোপন করে কথা বললেও সরাসরি দেখা করতে চাননি তিনি। তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুরুটা আজ থেকে দু’বছর আগে। তখন তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। লেখাপড়ার পাশপাশি ফরেনারদের গাইড হিসেবে কাজ করতেন। ধারণাটি আসে আমেরিকান এক নারীর মাধ্যমে। পথশিশুদের নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি করতে ঢাকায় এসেছিলেন ওই নারী। গুলশানের একটি হোটেলে ছিলেন। ওই নারীর গাইড হিসেবে কাজ করার দ্বিতীয় দিনই তাকে বিছানায় সঙ্গ দিতে প্রস্তাব দেন। বিনিময়ে তাকে পে করা হবে। তখন আমেরিকান ওই নারীর প্রস্তাবে রাজি হয়ে বেশ কিছু বাড়তি টাকা আয় করেছিলেন রিদওয়ান। ওই নারী তাকে পরামর্শ দেন মেইল এস্কর্ট হিসেবে কাজ করলে ভালো আর্ন করবেন তিনি। তারপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলেন রিদওয়ান।

    এ প্রসঙ্গে রিদওয়ান বলেন, শুরুতে ভেবেছি এদেশে এটা মানুষ সহজে গ্রহণ করবে না। তবে এদেশে বিভিন্ন শ্রেণি রয়েছে। একটা শ্রেণি রয়েছে যাদের লাইফ স্টাইল ফরেনারদের মতোই। তারা অন্তত সাদরে গ্রহণ করবে। আর্নও হবে। তবে ওই শ্রেণির কাছে তা প্রচার করতে হবে। এই ভাবনা থেকেই তৈরি করেন একটি ওয়েভ সাইট। পরবর্তীকালে খোঁজ পান মেসেঞ্জার পাবলিক ডটকমের। সেখানে অনেক মেইল ইস্কর্ট রয়েছে রিদওয়ানের মতোই। অ্যাকাউন্ট ওপেন করেন সেখানে। ওই সাইটে গিয়ে দেখা গেছে এতে তার বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। যা দেখলে সহজে তার সম্পর্কে অনুমেয়। বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষ তিনি। তার উচ্চতা ৫ফুট ১০ ইঞ্চি, বয়স ২৮। এতে তিনি ইংরেজিতে যা লিখেছেন তার বাংলা হচ্ছে, ‘আমি আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমার সঙ্গে …। আমার হট ও উত্তেজনাপূর্ণ অভিজ্ঞতা অনুসারে প্রকৃত তৃপ্তি দেব। আমি নিরাপদ সম্পর্ক করব। আমি স্বাস্থ্য সম্মত ও রোগমুক্ত। আমি খুব পরিষ্কার এবং আপনার কাছেও তা আশা করি।’ শুধু প্রকৃত ক্লায়েন্টকে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করে ফোন নম্বর ও মেইলের ঠিকানা দেয়া আছে এতে।

    যোগাযোগ করে জানা গেছে, প্রতি মাসেই অপরিচিত পাঁচ-ছয়জন নারী ক্লায়েন্টের কল পান তিনি। বিশ্বাসযোগ্য হলেই সাড়া দেন। এছাড়া নিয়মিত কিছু ক্লায়েন্ট রয়েছে তার। একইভাবে এরকম একই সাইটে নিজের শুধু দুটি চোখের ছবি দিয়ে এস্কর্ট বয় হিসেবে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন সুমন আহমেদ নামে এক যুবক। তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘আমি আগ্রহী বলেই এখানে তথ্য দিচ্ছি, আপনি আগ্রহী হলে দ্বিধা ছাড়াই আমাকে কল দিতে পারেন।’ একইভাবে ওবাইস নামে এক যুবক লিখেছেন, ‘আমি খুব স্পষ্ট ও বিশ্বাসযোগ্য। আপনার বাড়িতে বা অন্য কোথাও নিরাপদে।’ এতে শুধু নারীদের যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। লিঙ্কন নামে এক এস্কর্ট বয় জানান, তাদের ক্লায়েন্ট মূলত অভিজাত শ্রেণির ও ফরেনার কিছু নারী। দেশি অভিজাত নারীদের অনেকের স্বামী নেই। ডিভোর্সি অথবা বিধবা। নিঃসঙ্গ বোধ করেন। তারা মেইল ইস্কর্ট খুঁজেন। গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরা ও ধানমন্ডি এলাকায় এরকম অনেক ক্লায়েন্ট রয়েছে বলে জানান তারা। অনেক নারী শুধু শরীর ম্যাসেজ করার জন্য এস্কর্ট বয়দের ডাকেন। এসব কাজে ঘণ্টা হিসেবে টাকা নেন মেইল এস্কর্টরা। প্রতি ঘন্টায় ১২ থেকে ৩০ ডলার বা ১ হাজার থেকে ২ হাজার ৫শ’ টাকা নেন তারা।

    নারীরা সাধারণত সুঠামদেহী, শ্যামলা, ২৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ছেলেদের বেশি পছন্দ করেন। এজন্য মেইল এস্কর্টরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন। সুস্থ ও শক্তিশালী থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার খান। জেন্টস পার্লারে যান নিয়মিত। তবে মেইল ইস্কর্টদের কেউ কেউ প্রতারণা করেন নারীদের সঙ্গে। ইতিমধ্যে তাদের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। তার নাম ফুয়াদ বিন সুলতান। গত ১ আগস্ট তাকে উত্তরার একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। র‌্যাব জানিয়েছে, ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সে পর্নোগ্রাফির ব্যবসা শুরু করে। তার সঙ্গে অন্তত দেড় শতাধিক নারীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও পাওয়া গেছে। নিজেকে সুলতান অব সেক্স দাবি করে সে দাবি করেছে, নারীরা তার কাছে স্বেচ্ছায় আসতেন। তবে র‌্যাব দাবি করেছে, শারীরিক সম্পর্কের ভিডিও ধারণ করে নারীদের ব্ল্যাকমেইল করতো সুলতান। ফুয়াদ বিন সুলতান সাবেক এক উচ্চ পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তার সন্তান।

    এ বিষয়ে সমাজবিজ্ঞানী মাসুদা এম রশীদ চৌধুরী বলেন, এটি সমাজের চরম অবক্ষয়। সমাজে আইন রয়েছে। ধর্ম রয়েছে। যেখানে নিয়ম-নীতির মধ্য দিয়ে জীবন পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। শান্তি-শৃঙ্খলার জন্যই এসব নিয়ম। শারীরিক চাহিদার জন্য বৈধ পথেই হাঁটতে হবে। নতুবা এই সভ্যতা অন্ধকারের দিকে ধাবিত হবে। পরিবার প্রথা, স্বামী-স্ত্রীর ভালোবাসা বিলীন হলে নানা অসঙ্গতি সৃষ্টি হবে। বাইরের দেশের অপসংস্কৃতি কোনোভাবেই অনুসরণ করা যাবে না। এজন্য সন্তানদের ছোটবেলা থেকেই নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে। পাশপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ জানান তিনি।

  • ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    বলিউড নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী নোরা ফাতেহিকে বর্তমানে নাচ, অভিনয়, রিয়েলিটি শো নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। নোরা ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন নৃত্যশিল্পী হিসেবে। শুরুর দিকে বেশ কিছু সিনেমায় আইটেম নাম্বারে নেচেছিলেন। ‘সত্যমের জয়’ সিনেমাতে ‘দিলবার’ গানের সঙ্গে নেচে রাতারাতি জনপ্রিয়তা পেয়ে যান নোরা। এই গানের সঙ্গে পারফর্ম করার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন নোরা ফাতেহি। নাচের জন্য তাকে নাকি খুব ছোট ব্লাউজ পরতে বলা হয়েছিল।

    নোরা বলেছিলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি আমাকে যৌন আবেদনময়ী দেখাতে এই কাজটি করতে চাচ্ছেন। দেখুন, আমাকে জোর করে যৌন আবেদন আনতে বলবেন না। যা আমার মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই আছে। জোর করে সেটাকে অশ্লীল রূপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।’ এরপর নোরার জন্য নতুন পোশাক তৈরি করা হয়। নোরা জানিয়েছেন, ওই পোশাকে তিনি সাচ্ছন্দ্যবোধ করেছেন। এবং নাচও হিট হয়েছে।

    নোরা আরেকটি তথ্য জানিয়েছেন, ‘দিলবার’ গানের সঙ্গে নেচে রাতারাতি জনপ্রিয়তা মিলেছে। কিন্তু এই নাচের জন্য তিনি কোনো পারিশ্রমিক পাননি। নোরা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি বুঝতে পারছিলাম, অর্থ উপার্জন করার সময় এখন নয়। নিজেকে প্রমাণ করে আগে খ্যাতি অর্জন করতে হবে, পরিচিতি পেতে হবে।’

    সাধারণত যারা নৃত্যশিল্পী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন সিরিয়াস চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেতে তাদের অনেক সময় লেগে যায়। নোরা বলেন, ‘ড্যান্সারদের কেউ সিরিয়াস চরিত্রে সুযোগ দিতে চান না। তারা মনে করেন, শুধু আইটেম ড্যান্সই করতে পারবে। আমি সবার এ ধারণা বদলাতে চাই।’

  • রাতে ৯ বার, সকালে না দেওয়ায় যুবকের কাণ্ড

    রাতে ৯ বার, সকালে না দেওয়ায় যুবকের কাণ্ড

    রাতে ৯ বার, সকালে না দেওয়ায় যুবকের কাণ্ড

    সারা রাতভর অ’বৈধ মেলামেশার পর প’র’কীয়া প্রে’মিক দুই শেষ ফেলার উদ্দেশ্যে রাস্তার পাশে ফে’লে দিয়ে গেছে শিল্পী আক্তার (৩২) নামে এক সৌদী প্রবাসীর স্ত্রী’কে। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজে’লার ফতেহপুর ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়া এলাকা থেকে পু’লিশ অবস্থায় যুবতীকে উ’দ্ধার করেছে।

    আরও পড়ুন : পরিচয় মিললো ভাইরাল সেই জুটির, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয় টম ইমাম ও মিষ্টি ইমাম নামের এক যুগলের বিবাহবার্ষিকীর ছবি। স্বামীর সাথে স্ত্রীর বয়সের পার্থ

    ক্য কিছুটা বেশি হওয়ায় আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়তে হয় এ জুটিকে। বিষয়টি নিয়ে বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক টম ইমাম। নিজের ও তার স্ত্রীর ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় বিরক্ত প্রকাশ করেছেন তিনি।

    শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে নিষেধ করেছেন। ফেসবুকে টম ইমাম লিখেছেন, কয়েকদিন যাবত লক্ষ্য করছি, অনেক লোকজন আমাকে এবং আমার স্ত্রীর ফেসবুক আইডি থেকে স্ক্রিনশট দিয়ে অনেক ছবি ভাইরাল করছেন।

    সাথে অনেক খারাপ মন্তব্যও করেছেন। এগুলো কি আপনাদের ঠিক হলো? তিনি আরও লিখেছেন, অনেকেই জানতে চাচ্ছেন-কে টম ইমাম? তাহলে বলি-আমি একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক। আমার আগের স্ত্রী আমেরিকান নাগরিক ছিলেন

    এবং সে ১০ বছর ধরে অসুস্থ থাকার পর ২০১১ সালের মারা যায়। এরপর আমি আমার সন্তানদের মানুষ করার জন্য আর বিয়ে করিনি। সব মিলিয়ে ২০ বছর আমি ত্যাগ করেছি। তারপর আমি বাংলাদেশি একজনকে বিয়ে করি।

    টম আরও লিখেছেন, আমি আমার স্ত্রীকে ভালোবাসি এবং সেও আমাকে ভালোবাসে। ভালোবাসার কোন বয়স নেই। ভালোবাসা অন্ধ হয় যদি আপনি কাউকে হৃদয় থেকে ভালোবাসেন। দয়া করে আমি যেমন আপনার পরিবারকে শ্রদ্ধা করি তেমন আমার পরিবারকে শ্রদ্ধা করুন।

    জানা যায়, টম ইমাম ও স্ত্রী মিষ্টি ইমাম দুজনই বাংলাদেশি নাগরিক। টম বাংলাদেশেই শিক্ষা জীবন শেষ করে আমেরিকা পাড়ি জমান। বর্তমানে তিনি সেখানকার নাগরিক এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।

    টম ইমাম এইচএসসি পাস করেন পটুয়াখালী জুবেলী হাইস্কুল থেকে। এরপর ১৯৭৮-১৯৮২ শিক্ষাবর্ষে রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন।

  • ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    বনি ব্লু। জন্ম ১৯৯৯। স্টাফলফোর্ডের মেয়ে। তিনি এখন যথেষ্ট পরিচিত মুখ প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও বানানোর কারণে। ওনলি ফ্যান নামক ওই প্ল্যাটফর্মে ভিডিও বানানোর আগে, বনি ওয়েবক্যাম মডেল হিসেবে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। এবার তাঁরই এক ভিডিও ঘিরে হইচই।

    বনি ব্লু।

    কেন হইচই ভিডিও ঘিরে? কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা পোস্টে বনি দাবি করেছেন, তিনি ১২ঘণ্টায় বিছানায় সঙ্গ দিয়েছেন ১০৫৭জন পুরুষকে। সোমবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও পোস্ট করে এই তথ্য জানান। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি ভিডিওতে বলা সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত করেছেন, অর্থাৎ তিনি যে সংখ্যক পুরুষের কথা বলেছেন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে, তা সত্য।

    বনির এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই একপ্রকার হইচই পড়ে গিয়েছে। নেটিজেনরা নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। বনি একটি বিশ্ব রেকর্ড গড়ে তুলেছেন এই কাজের মাধ্যমে। এর আগে, ২০০৪ সালে লিসা স্পার্কসের একদিনের শয্যাসঙ্গী ছিল ৯১৯। ২০২৫-এ এসে সেই রেকর্ড ভাঙলেন বনি।

    জানা যাচ্ছে, মূলত ১৮-১৯ বছরের তরুণরাই বনির ‘টার্গেট অডিয়েন্স’। তিনি মনে করেন এই ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও, সত্যি নয়, আবার শিক্ষামূলকও নয়। জানা গিয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও বানানোর আগে, তিনি চাকরিতে নিয়োগের কাজ করতেন। তিনি ইতিমধ্যে বিয়েও সেরে ফেলেছেন।

    উল্লেখ্য, নানা সময়ে, একাধিক ভিডিও শেয়ার করে বনি জানিয়েছেন, কীভাবে এই কাজ করেন, কত টাকা রোজগার করেন, কীভাবে তাঁর দিন গুজরান হয়, মেকআপ কেনেন কোথা থেকে, কত টাকা দিয়ে, সেসব শেয়ার করেন। তাতে যদিও বেশকিছু নেটিজেন বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। বলছেন, কী হবে এই রেকর্ডের