Author: News Live

  • বেশি ভাগ সময় গাড়িতেই কাজ করতে বাধ্য হতে হয়

    বেশি ভাগ সময় গাড়িতেই কাজ করতে বাধ্য হতে হয়

    রাজধা’নীর অন্য,তম ব্যস্ত’তম এলাকার ম,ধ্যে ফা’র্মগেট অন্ন’তম। দিনের বেলায় মানুষের পদ’চারণায় মুখরিত থাকে লাকা তাই দেখে হয়তো অনেক কি,ছুই বো,ঝা যায় না। কি,ন্তু রাতের নিরব,তা যত বাড়ে, ততই এই এলাকায় আনা,গোনা বাড়ে দে’হ ব্যব’সায়ীদের।খ’দ্দেরের

    খোঁ’জে বো’রকা প’ড়ে অ’পেক্ষা ক’রতে দে’খা যায় তাদের রা,স্তার ধারে। গত,শনিবার এ,বং রবিবার মধ্য’রাতে সরে’জমিনে ফা’র্মগেটে গিয়ে দেখা যায়, খ’দ্দেরের খোঁ’জে বোরকা প’ড়ে এখানে-সেখানে অ’পেক্ষা করছেন প’তিতারা।তাদের পাশেই সারি-সারি সিএনজি দাঁ,ড়িয়ে আছে। খ’দ্দের এসে প্রথ,মে দামা’দামি করে।

    এরপর চূ’ড়ান্ত হলে নিয়ে যায় সিএ,নজি করে।তাদের ম,ধ্যে অনে,কেই সাধা,রণ মানু,ষকেও বির’ক্ত করে।নিবি,লাগবে বলে বিভি,ন্ন ইশা’রা দেয় তারা।এতে অনেক পথ,চারীও বিড়ম্ব,নার ম,ধ্যে প’ড়েন।সোহেল হাসান নামের একজন পথ,চারী বলেন, ওরা সু,যোগ বুঝে ই,শারা

    দেয়,নানান রকম অ’’শ্লী’ল কথাও বলে। সাংবা’দিক পরিচয় গো’পন রেখে কথা হয়নিতু নামের একপতি’তার স’’ঙ্গে। স,দ্য এ পথে পা বাড়িয়েছে বলে দা’বিতার। কি’শো’রগঞ্জ জে’লার ভৈরবে,বাড়ি বলে জা’নান নিতু। আরও পড়ুন : লেপ কেন লাল কাপড়েই বানানো হয়। শীতের পরশ লাগতেই লেপ-তোষক বানানোর ধুম পড়ে। লেপ তোষকের দোকানে ক্রেতাদের ভিড় ও তোরজোর থাকায় ব্যবসায়ীদেরও পোয়াবারো। তারা মৌসুমী লাভের এই সুযোগটাকে হাতছাড়া করতে চাইছেন না।

    শীতের আসার আগেই লেপ ও তোষকের দোকান ছেয়ে যায় লাল আভায়! কারণ লেপ মানেই যেন তুলায় মোড়ানো লাল কাপড়! প্রশ্ন তো জাগতেই পারে, বেশিরভাগ লেপে কেন লাল কাপড় ব্যবহার করা হয়?

    এক সময় মুর্শিদাবাদের একেবারে নিজস্ব এই শিল্পের নাম ছিল সর্বত্র। লম্বা আঁশের কার্পাস তুলাকে বীজ ছাড়িয়ে লাল রঙ্গে চুবিয়ে শুকিয়ে ভরা হতো মোলায়েম সিল্ক এবং মখমলের মাঝখানে। সেই মখমলের রঙ ছিল লাল। সুগন্ধের জন্যে দেওয়া হতো আতর। এখন অবশ্য উচ্চমূল্যের কারণে মখমলের কাপড় ব্যবহার হয় না।

    বাংলা, বিহার, ওড়িশাসহ অভিবক্ত বাংলার প্রথম নবাব মুর্শিদ কুলি খানের আমল থেকেই রীতি অনুযায়ী লাল মখমলের কাপড় ব্যবহার করে লেপ সেলাই করা হতো। এরপর মুর্শিদ কুলি খানের মেয়ের জামাই নবাব সুজাউদ্দিন মখমলের পরিবর্তে সিল্ক কাপড় ব্যবহার শুরু করেন। তবে রঙের কোনো পরিবর্তন আসেনি। তবে মখমল ও সিল্কের কাপড়ের মূল্য জনসাধারণের হাতের নাগালে না থাকার কারণে, পরবর্তীতে সাধারণ কাপড় ব্যবহারের চল শুরু হয়। তবে তখনও কাপড়ের রঙ লালই থেকে যায়।

    এদিকে পুরান ঢাকার লেপ ব্যবসায়ীরা জানান, লেপে এই রীতি ও রঙের ব্যবহার নবাবরাও অনুসরণ করতেন। সেই থেকে লাল কাপড়ে লেপ বানানোর রীতি চলে আসছে। এছাড়া আরো কিছু কারণ রয়েছে; এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, লেপ কখনো ধোয়া যায় না। আর লাল কাপড় ব্যবহারের ফলে ময়লা কম দেখা যায়।

    তবে এ ক্ষেত্রেও মতান্তর রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, ইতিহাস বা ঐতিহ্যের রীতি মেনে নয়, ব্যবসার খাতিরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই লাল কাপড়ে মুড়ে রাখা হয়। ফলে দূর থেকেই তা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে

  • দামাদামি করে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী, রয়েছে নানা অফার

    দামাদামি করে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী, রয়েছে নানা অফার

    বাংলাদেশে বউ বাজারে নামের একটা বাজার আছে কিন্তু সেখানে বউ পাওয়া যায়না। তেমনই বুলগেরিয়াতেও রয়েছে একটি বউ বাজার, সেখানে সত্যি সত্যিই অর্থের বিনিময়ে বউ কেনা যায়। পাত্রের পরিবারের সদস্যরা এই বাজার থেকে পছন্দমতো একটি মেয়ে বেছে কিনে নেন এবং তাকে পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যান।

    সেদেশের ‘বউ-বাজার’টি রয়েছে স্তার জাগোর নামের এক স্থানে। পুরুষরা এই বাজারে তাদের পরিবার নিয়ে যান এবং নিজের পছন্দমতো মেয়ে বেছে টাকা দিয়ে কিনে নেন। পছন্দের মেয়েকে কেনা হয়: যে মেয়েটিকে পছন্দ করা হয় তার সঙ্গে দর কষাকষি করা হয়। তারপর যখন মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা প্রদত্ত মূল্যে খুশি হন, তখন সেই মূল্যে ছেলেটির পরিবারকে সেই মেয়ে দেওয়া হয়। তারপর ছেলেটি মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং মেয়েটি তার স্ত্রীর মর্যাদা পায়।

    এই বাজারটি স্থাপিত হয়েছে গরীবদের জন্য। এই কনের বাজারটি মূলত গরিব পরিবারের মেয়েদের জন্য। যেসব মেয়ের পরিবার অর্থের অভাবে মেয়ের বিয়ে দিতে পারছে না, তারা তাদের মেয়েকে নিয়ে যায় এই বাজারে যায়। এর পর ছেলেরা মেয়ে বেছে ঘরে নিয়ে যায়। এই প্রথা চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে। বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরেই এই প্রথা চলে আসছে। এই বাজার স্থাপনের অনুমতি মিলেছে সরকারের পক্ষ থেকেও। বাজারে মেয়েদের দাম ভিন্ন ভিন্নভাবে নির্ধারণ করা হয়।

    মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে রয়েছে অনেক নিয়ম : মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমত মেয়েটিকে কুমারী হতে হবে। তবেই তার দর বেশি হবে। শুধুমাত্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের লোকেরাই তাদের মেয়েদের এই বাজারে নিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি পরিবারটির দরিদ্র হওয়া আবশ্যক। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা ধনী পরিবারের মেয়েদের বিক্রি করার নিয়ম নেই। এ ছাড়াও বাজারে কেনা মেয়েটিকে পুত্রবধূর মর্যাদা দেওয়া আবশ্যক।

  • বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি আছে কোন দেশে? অনেকেই জানেন না

    বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি আছে কোন দেশে? অনেকেই জানেন না

    যেকোনো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এর তথ্যগুলি জেনে রাখা উচিত। কারণ এসএসসি, ব্যাংকিং ও রেলওয়ের মত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন করা হয়। এছাড়া সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলি মানুষের নলেজের পরিধিকে বাড়িয়ে তোলে। এই প্রতিবেদনে তেমনি কিছু অজানা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসা হলো এক নজরে দেখে নিন

    ১) প্রশ্নঃ কোন বিদেশী হানাদার কোহিনূর হীরা এবং ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যায়?
    উত্তরঃ নাদিরশাহ কোহিনূর হীরা এবং ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যায়।

    ২) প্রশ্নঃ পাগলা কুকুরের কামড়ে কোন রোগ হয়?
    উত্তরঃ পাগলা কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্ক বা হাইড্রোফোবিয়া রোগ হয়।

    ৩) প্রশ্নঃ সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলিতে বোমা নিক্ষেপে ভগৎ সিং এর সহযোগী কে ছিলেন?
    উত্তরঃ বাঙালি বিপ্লবী বটুকেশ্বর দত্ত সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলিতে বোমা নিক্ষেপে ভগৎ সিং এর সহযোগী ছিলেন।

    ৪) প্রশ্নঃ পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে কোন ধাতু সবচেয়ে বেশি আছে?
    উত্তরঃ অ্যালুমিনিয়াম সবচেয়ে বেশি আছে পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে।

    ৫) প্রশ্নঃ ইংলিশ চ্যানেল পার হওয়া প্রথম ভারতীয় কে?
    উত্তরঃ মিহির সেন একজন বাঙালি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সন্তরণবিদ যিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে ১৯৫৮ সালে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করার কৃতিত্ব অর্জন করেন।

    ৬) প্রশ্নঃ জেনারেল ডায়ারকে (জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত) কে হত্যা করেছিলেন?
    উত্তরঃ উধম সিং জেনারেল ডায়ারকে হত্যা করেছিলেন।

    ৭) প্রশ্নঃ ভারতে প্রথম বহুমুখী প্রকল্প কোন নদীর উপর নির্মিত হয়েছিল?
    উত্তরঃ দামোদর নদীর উপর নির্মিত হয় ভারতে প্রথম বহুমুখী প্রকল্প।

    ৮) প্রশ্নঃ ম্যাকমোহন লাইন কোন দুটি দেশের মধ্যে সীমানা তৈরি করে?
    উত্তরঃ ভারত-চীন আন্তর্জাতিক সীমানার নাম ম্যাকমোহন লাইন।

    ৯) প্রশ্নঃ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত একমাত্র রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
    উত্তরঃ নীলম সঞ্জীব রেড্ডি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত একমাত্র রাষ্ট্রপতি।

    ১০) প্রশ্নঃ জানেন বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি কোন দেশে আছে?
    উত্তরঃ আমাদের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি বাস করে।

  • জনপ্রিয় এই নায়িকারা সরাসরি পোশাক খুলে দেখিয়েছেন

    জনপ্রিয় এই নায়িকারা সরাসরি পোশাক খুলে দেখিয়েছেন

    ক্যামেরার পর্দার সামনে শরীর প্রদর্শন একসময় শুধু হলিউডের অভ্যন্তরেই সীমাবদ্ধ ছিল। তবে ধীরে ধীরে ধারণা বদলিয়েছে। সাহসী দৃশ্য পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন বলিউডের অভিনেত্রীরা।

    ইদানিং অবশ্য টলিউডওপিছিয়ে নেই। স্বস্তিকা, পাওলির, ঋ সেনের মতো অভিনেত্রীরা আজ চরিত্রের প্রয়োজনে পর্দার সামনে নিজেদের মেলে ধরতে দ্বিধাবোধ করেন না। জেনে নিন টলিউডের কোন সুন্দরীরা সাহসী দৃশ্যগুলিকে যথেষ্ট দক্ষভাবেই পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন।

    ১। স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় : যত দিন গিয়েছে, টলিউডের এই সুন্দরীকে নিয়ে বিতর্ক ক্রমশ বেড়েছে বৈ কমেনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার পোশাক নিয়ে জোর সমালোচনা চলে। তবে বাণিজ্যনির্ভর ছবির বাইরে বেরিয়ে ভিন্ন স্বাদের চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষেত্রে কখনও পিছিয়ে আসেননি স্বস্তিকা। চল্লিশোর্ধ স্বস্তিকার বিকিনি ফটোশুট সোশ্যাল মিডিয়ার উষ্ণতার পারদ চড়িয়েছে বহুবার। তবে মৈনাক ভৌমিকের ‘আমি আর আমার গার্লফ্রেন্ডস ছবিতে প্রথমবার বিকিনি পোশাক পড়ে বড়পর্দায় ধরা দিয়েছিলেন স্বস্তিকা।

    ২। ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত : টলিউড অভিনেত্রীদের বিকিনি পরে ক্যামেরার সামনে ধরা দেওয়ার প্রথা বলতে গেলে প্রথম ঋতুপর্ণাই চালু করেছিলেন। ‘তৃষ্ণা ছবিতে তার সাহসী লুক দেখে তৎকালীন সময়ে অবাক হয়েছিলেন অনেকেই। যদিও স্থূল চেহারায় বিকিনি পরা নিয়ে জোর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল ঋতুপর্ণাকে। তবে সাহসী দৃশ্যে তার অভিনয় দেখে নিঃসন্দেহে চমকে উঠেছিলেন দর্শক।

    ৩। পাওলি দাম : বলিউড তথা টলিউডজুড়ে আমার অভিনয় করেন পাওলি দাম। সাহসী দৃশ্য তার অভিনয়ের জুড়ি মেলা ভার। তা সে হেট স্টোরিই হোক বা ‘ছত্রাক। চরিত্রের প্রয়োজনে ক্যামেরার সামনে পোশাক খুলতে হতে কোনও রকম দ্বিধায় ভোগেন না পাওলি। একাধিকবার বিকিনি পোশাকে ক্যামেরার সামনে ধরা দিয়েছেন পাওলি। তার সেই ছবিতে একদিকে যেমন সমালোচনার ঝড় ওঠে, অপরদিকে তেমনই দর্শকের থেকে প্রচুর ভালোবাসাও পান তিনি।

    ৪। রূপা গঙ্গোপাধ্যায় : চরিত্রের প্রয়োজনে মুহূর্তের দৃশ্যে ধরা দিয়েছিলেন রুপাও। ক্যারিয়ারের শুরুতেই মহাভারতের ‘দ্রৌপদী চরিত্রে অভিনয় করে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এই বাঙালি অভিনেত্রী। এরপর ‘অন্তরমহল, ‘মহুলবনীর সেরেং, ‘শূন্য এ বুকে এর মতো একাধিক বাংলা ছবিতে সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করেছেন

    তিনি। ঋতুস্রাব থেকে শুরু করে দৃশ্য, সবেতেই সমানভাবে সাবলীল টলিউডের এই অভিনেত্রী।

    ৫। ঋ সেন (: ‘ফ্রন্টাল ন্যুডিটিকে কোনও টলিউড অভিনেত্রী যদি সঠিকভাবে পর্দার সামনে তুলে ধরতে পেরেছেন, তাহলে তিনি হলেন অভিনেত্রী ঋ সেন। ‘কসমিক সে ছবিতে অভিনয় করার পর থেকেই বাংলা ‘সে বম্ব হয়ে উঠেছেন ঋ। যৌতা থেকে শুরু করে স্বমেহন, সব দৃশ্যই পর্দার সামনে সমানভাবে স্বাচ্ছ্যন্দ তিনি।‘গান্ডু, ‘তাসের দেশ, ‘বিষ ছবিতেও তার উপস্থাপনা দর্শককে মোহিত করেছে।

    ৬। শ্রীলেখা মিত্র : টলিউড সুন্দরী শ্রীলেখাও রয়েছেন এই তালিকায়। ৫০ এর কাছাকাছি বয়সে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। তবুও তার গ্ল্যামারে কুপোকাত তার অগণিত ভক্ত। শ্রীলেখাও ‘উড়ো চিঠি, ‘আশ্চর্য প্রদীপ, ‘হ্যালো কলকাতা, ‘কাঁটাতার এর মতো একাধিক ছবিতে সাহসী দৃশ্য ধরা দিয়েছেন।