Author: News Live

  • বিয়ের পর থেকেই রাতে ৬ বারের পরও আবার চাইতো !

    বিয়ের পর থেকেই রাতে ৬ বারের পরও আবার চাইতো !

    আসক্তিকে একটি রোগ হিসাবে তালিকাভুক্তি এবং চিকিৎসার জন্য দা’বি তুলেছে দাতব্য প্রতিষ্ঠান রিলেট। যুক্তরাজ্যের জাতীয় চিকিৎসা সেবার মধ্যে সেটিকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি করছেন। বিবিসির সঙ্গে কথা বলেছেন এমন দুইজন রোগী, যারা অনেকদিন এই সমস্যাটি মোকাবেলা করেছেন।

    তিন সন্তানের জননী রেবেকা বার্কার বলছেন, এটা ছিল অসহ্য একটি ব্যাপার যে, দিনে পাঁচবার করার পরেও তা আমা’র জন্য যথেষ্ট ছিল না।প্রতারণা করার বদলে তিনি তার সঙ্গীকে বার’বার মিলিত হতে বলতেন। ঘুম থেকে ওঠার পরে প্রথমে এটার চিন্তাই আমা’র মাথায় প্রথমে আসতো। অনেক চেষ্টা করেও সেটা আমি মাথা থেকে সরাতে পারতাম না।-বিনোদন তোলপাড়।

    বলছেন ৩৭ বছরের নর্থ ইয়র্কশায়ারের এই বাসিন্দা। মিজ বার্কার বলছেন, ঘুম থেকে ওঠার পরে প্রথমে এটার চিন্তাই আমা’র মাথায় প্রথমে আসতো সবকিছুর সঙ্গে যেন আমি এর মিল খুঁজে পেতাম। আমি মনে করি, এটা আমার বিষন্নতা আর সেরোটোনিনের অভাবের সঙ্গে জড়িত ছিল। আমার পুরো শরীর যেন এটাচাইতো।

    ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও মডেল সাদিয়া জাহান প্রভা। নাটকে দীর্ঘ সময় পার করছেন এ অভিনেত্রী। ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সরব তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ভক্তদের স’ঙ্গে সরাসরি আড্ডা দেন তিনি। রূপ আর অভিনয়গুণে পরিপূর্ণ এই অভিনেত্রী। যত দিন যাচ্ছে, বাড়ছে অভিনয় দক্ষ’তা।

    ক্যামেরা-অ্যাকশন ছাপিয়ে ব্যক্তিজীবনেও তিনি খুবই উ’চ্ছ্বসিত এক নারী। তবে প্রভা বিভিন্ন সময় নানা কারণে সংবাদের শিরোনামে এসেছেন। মাঝে ব্যক্তিগত কারণেও সমালোচনার মুখে পড়েতে হয়েছে তাকে। তবে সব কিছুকে পেছনে ফেলে নিয়মিত মিডিয়ায় কাজ করে যাচ্ছেন এই অভিনেত্রী।

    প্রভাকে নিয়ে মানুষের জা’নার আগ্রহেরও কমতি নেই। সেই জা’নার আগ্রহ থেকেই প্রভার কাছে জানতে চাওয়া হয় ‘মা’ হওয়ার ব্যাপারে।জবাবে প্রভা বললেন, ‘পরের মেয়ে’ নাটকে আমার মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিয়ানা। আরিয়ানার সঙ্গে অভিনয় করার আগে কখনো মা হতে ইচ্ছে করেনি। আরিয়ানার সঙ্গে অভিনয়

    করতে গিয়ে, ওর আদরমাখা মুখ আর বাচ্চামিতে মনটা ভরে উঠেছে আমা’র। কোনদিন তার মন খারাপ, সেটাও তার মুখ দেখে বুঝে ফেলে ছোট্ট আরিয়ানা। আর তাই এখন তার মনে হয়, ‘যদি আরিয়ানার মতো আমার একটা বেবি থাকত! এদিকে কয়েকদিন আগে অভিনেতা আব্দুন নূর সজলের সঙ্গে ‘অনুশোচনা’ শিরোনামের একটি নাটকে অভিনয় করেছেন প্রভা।

  • মেয়েদের এই ৮টি ভুলের কারনে হচ্ছে স্ত’ন ক্যা’ন্সার, প্রত্যেক মেয়েদের পড়া উচিৎ ‎

    মেয়েদের এই ৮টি ভুলের কারনে হচ্ছে স্ত’ন ক্যা’ন্সার, প্রত্যেক মেয়েদের পড়া উচিৎ ‎

    বর্তমানে সারা বিশ্বের মহিলাদের কাছেই স্তন ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। আর এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    ইদানীং ক্যানসারের প্রচলিত ওষুধে কাজ হচ্ছে না। প্রচলিত বেশির ভাগ কেমোথেরাপিও এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তাই স্তন ক্যান্সার দিনে দিনে আরও চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের।

    কিন্তু জানেন কি? দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের ভুলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়? আসুন জেনে নেওয়া যাক তেমনই ৮টি খারাপ অভ্যাসের কথা,

    যেগুলো স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। • স্তনের আকার অনুযায়ী সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার না করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।

    স্তনের আকারের চেয়ে বড় মাপের বক্ষবন্ধনী স্তনের টিস্যুগুলোকে ঠিকমত সাপোর্ট দিতে পারে না আবার অতিরিক্ত ছোট বা টাইট ব্রা স্তনের তরলবাহী লসিকাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। • সারাক্ষণ ব্রা পরে থাকার কারণে ঘাম হবার অসুবিধে, আর্দ্রতা জমে থাকা, সব মিলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।

    ঘরে থাকার সময় টুকুতে ব্রা ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন। • প্লাস্টিকের বক্সে খাবার রাখা এবং বিশেষত সেটিতেই ওভেনে গরম করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা নিতে পারে। এর চেয়ে কাঁচের পাত্র ব্যবহার করুন। আর প্লাস্টিক ব্যবহার করতে চাইলে তা ফুড গ্রেড কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন।

    • ঘামের দূর্গন্ধ এড়াতে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করেন প্রায় সবাই! কিন্তু এই ডিওডোরেন্ট কেনার সময় খেয়াল রাখুন কী কী উপাদান আছে এতে। এলুমিনাম বেসড উপাদান থাকলে তা স্তন ক্যান্সারের ঝুকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ডিওডোরেন্ট যেহেতু আপনি প্রতিদিন ব্যবহার করেন, তাই এ বিষয়ে সতর্ক হওয়া বিশেষ জরুরি।

    • চুল পেকে যাওয়া বা হাল ফ্যাশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে চুলে নানা রঙের ব্যবহার, যেটিই হোক না কেন, দোকান থেকে সস্তার চুলের রং কিনে আনবেন না। এতে চুল তো পড়ে যেতে পারেই, সেই সঙ্গে এতে ব্যবহৃত ক্ষতিকর রাসায়নিকের কারণে হতে পারে স্তন ক্যান্সারও। তাই ভালও ব্র্যান্ডের ভেষজ চুলের রং ব্যবহার করুন।

    আর সবচেয়ে ভাল হয় মেহেন্দি ব্যবহার করতে পারলে। মেহেন্দি একদিকে যেমন চুলের জন্যে ভাল, সেই সঙ্গে এতে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।

    • ঘরের দূর্গন্ধ দূর করতে এয়ার ফ্রেশনারের ব্যবহার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এতে থাকা প্যাথালেট নামক প্লাস্টিসাইজিং রাসায়নিক যা সুগন্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করে, তার সঙ্গে স্তন ক্যান্সারের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।

    এর চেয়ে ফুটন্ত জলেতে এক টুকরো দারচিনি ফেলে দিন। এবার দেখুন, ঘরময় কি সুগন্ধই না ছড়াচ্ছে! আলমারির কাপড়চোপড় পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচাতে নেপথলিন তো আমরা ব্যবহার করেই থাকি। অনেকে আবার বাথরুমের দুর্গন্ধ এড়াতে বেসিনে, সিঙ্কেও নেপথলিন ফেলে রাখেন।

    কিন্তু এটি পুরোটাই ক্ষতিকর কেমিকেল দিয়ে তৈরী, যা কেবল পোকামাকড়কে দূরেই রাখে না, বরং আপনার স্তন ক্যান্সারের ঝুকিও বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। এর চেয়ে নিমপাতা শুকিয়ে কাগজে মুড়িয়ে রেখে দিন। একই উপকার পাবেন।

    রান্নাঘরের সিঙ্ক বা কেবিনেট যে রঙিন তরল ক্লিনার দিয়ে আপনি পরিস্কার করছেন, তাতে থাকা কেমিকেল কেবল আপনার স্তন ক্যান্সারই নয়, মাইগ্রেন ও অ্যালার্জির প্রকোপও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কেমিকেলযুক্ত এই ক্লিনার ব্যবহার না করে ভিনেগার বা বেকিং সোডা দিয়ে পরিস্কার করতে পারেন।

  • যে ভিটা’মিনের অভাবে পিঠ ও কোমর ব্য’থা হয়, জেনে নিন

    যে ভিটা’মিনের অভাবে পিঠ ও কোমর ব্য’থা হয়, জেনে নিন

    পিঠ ও কোমর ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। আমরা প্রায় সময়ই এটিকে উপেক্ষা করি। কিছু পুষ্টির ঘাটতির কারণে শরীরে এই সমস্যাটি হতে পারে। বিশেষ করে যদি ঘন ঘন কোমর ও পিঠে ব্যথা হয়, তাহলে এটি একটি সতর্ক করে যে শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাচ্ছে না।

    এসব ক্ষেত্রে যে ভিটামিনটি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসে, তা হলো ভিটামিন ডি। এই ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে শরীরে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো, শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে কী কী সমস্যা হয়, ভিটামিন ডি-এর অভাব কিভাবে পূরণ করবেন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক—

    ভিটামিন ডি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর মধ্যে একটি।

    এটি হাড় ও শরীরকে শক্তিশালী করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে এর ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে ক্লান্তি, দুর্বলতা, পিঠে ব্যথা ও কোমরে ব্যথা শুরু হয়। ভিটামিন ডি-এর অভাব কেবল মাথা ঘোরার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।

    এর সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তির হাত ও পায়ে ব্যথাও হতে পারে।

    ভিটামিন ডি এর বিকল্প

    শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখা দিলে চিকিৎসকরা প্রায়ই রোদে বসার পরামর্শ দেন। কিন্তু গরমে রোদে বসে থাকা কঠিন হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে খাদ্যতালিকায় এমন কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন যা ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। এর জন্য মাশরুম, সামুদ্রিক খাবার, কমলা, দুধ ও দই খেতে পারেন।

    গবেষণা অনুসারে, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে প্রতিদিন ১৫ থেকে ৩০ মিনিট রোদে থাকা উচিত। রোদ পোহানোর সর্বোত্তম সময় হলো সকাল ৮টা থেকে ১১টা। কারণ এই সময়ে সূর্যের রশ্মিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিবেগুনী রশ্মি থাকে, তবে এটি ক্ষতিকারক নয়

  • স’হবাসের সময় আযান দিলে কি করবেন? ইসলাম যা বলছে

    স’হবাসের সময় আযান দিলে কি করবেন? ইসলাম যা বলছে

    প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয়ঃ সহবাসের সময় আযানের জবাব দেওয়া যাবে কিনা….? যদি এমনটি হয় আযানের সময় আযানের দোয়া জবাব দেওয়া হচ্ছে, এমন সময় স্ত্রীকে তার স্বামী ডাকলো অথবা ফোন কল আসলো তখন তার জন্য উত্তম কোনটা হবে….? আযানের জবাব দেওয়া নাকি স্বামীর ডাকে সাড়া দেওয়া…? এর উত্তর হলোঃ যদি মনে হয় স্বামীর কল ধরতে বিলম্ব হলে তিনি রাগ করবেন বা মন খারাপ করবেন তাহলেই আযানের জবাব বাদ দিয়ে তার সাথে কথা বলা জরুরী।
    আর স্বামীর আশেপাশে থাকা অবস্থায় স্বামী ডাকলে তার ডাকে সাড়া দেওয়ার মধ্যেও আযানের জবাব দেওয়ার চেষ্টা করা ভালো যদি সম্ভব হয়। কারণ কারো সাথে টুকটাক কথা বলার ফাঁকে বা কাজ করা অবস্থায় মুখে আযানের জবাব দেওয়া সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে, আযানের জবাব দেওয়া ফরজ বা ওয়াজিব নয় বরং মুস্তাহাব। আর স্বামীর ডাকে সাড়া দেয়া ফরজ। সুতরাং স্বামীর হক আগেই। এ বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।

    আযান শ্রবণকারীও মৌখিকভাবে আযানের উত্তর দেওয়া সুন্নত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম ইরশাদ করেন →যখন তোমরা আযান শুনবে এর জবাবে মুয়াজ্জিনের অনুরুপ তোমরাও বলবে। (সহিহ বুখারি হাদিস নাম্বারঃ ৬১১)

    আযানের সময় চুপ থাকা সুন্নত। একান্ত প্রয়োজন না হলে সাধারণ দ্বিনি ও দুনিয়াবী কথা বা কাজে লিপ্ত থাকা অনুচিত। বক্তৃতা বা সেমিনার চলাকালীন আযান হলে সাময়িকভাবে স্থগিত রাখবে। ওয়াজ বা কোন দ্বীনি মাহফিল চলাকালেও সাময়িক বন্ধ রেখে সবাইকে আযানের জবাব দেওয়া উত্তম। মনে রাখতে হবে, একজন আযানের জবাব দিলে সবার পক্ষ থেকে তা আদায় হয়ে যায় না। কেননা আযানের জবাব দেওয়া শ্রবণকারী সব মুসলিমের জন্য সুন্নত। আরো আযানের জবাব দেওয়া সুন্নতে কেফায়া নয়। ( ফাতহুল কাদির ১/২৪৮, রদ্দুল মুহতার ১/৩৯৯, ফাতাওয়া মাহামুদিয়া ৫/৪২৭)।

    আযানের পর দরুদ শরীফ ও দোয়া পাঠ করা সুন্নত। হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম ইরশাদ করেছেন →যে ব্যক্তি আযানের পর আযানের দোয়া পাঠ করবে তার জন্য আখিরাতে আমার সুপারিশ অবধারিত।( বুখারি হাদিস নাম্বারঃ ৬১৪)

    অন্য বর্ণনায় রয়েছে, তোমরা মোয়াজ্জিনের অনুরূপ শব্দে আযানের জবাব দাও, অতঃপর দরুদ পাঠ করো, এরপর আমার জন্য বেহেশতের সর্বোচ্চ সম্মানিত স্থান এর জন্য দোয়া করো, আশা করি আল্লাহ আমাকে সেই স্থান দান করবেন। যে ব্যক্তি এ দোয়া করবে তার জন্য আখিরাতে আমার সুপারিশ অবধারিত। ( মুসলিম হাদিস নাম্বার ৩৮৪)

    কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো সহবাসের সময় আযান দিলে করণীয় কি…? এক্ষেত্রে প্রথমেই বলে রাখা দরকার যে, স্বামী স্ত্রী মিলনের সময় আযানের জবাব দেওয়া ঠিক নয়, কারণ প্রস্রাব অথবা পায়খানা বা সহবাসে অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জিকির পছন্দ করতেন না। তবে সহবাসের আগে দোয়া পড়ার কথা বলেছেন।( বুখারী ৪৭৮৭, আবু দাউদ, তিরমিজি, আদাবুয যিফাক ৯৮ পৃঃ)

    আর রাসূল (সাঃ) প্রস্রাব পায়খানার সময় প্রয়োজনে ছাড়া কথা বলা মাকরুহ বলেছেন। ( সূত্র আবু দাউদ হাদিস নাম্বার ১৪)

    সহিহ মুসলিমের আরেকটি হাদীসে রাসূলে করীম সাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন → ইস্তিঞ্জা করার সময় কোরআন তেলাওয়াত ও জিকির করা মাকরূহ। এবং আযানের উত্তর দেওয়াও এক প্রকার আল্লাহর জিকির।( সহিহ মুসলিম হাদিস নাম্বারঃ ৫৫৫)

    সুতরাং এই হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম নবওবী রহমতুল্লাহি বলেন →হাজত পূরণের জন্য অর্থাৎ (প্রস্রাব পায়খানার জন্য) বসা অবস্থায় কোন ধরনের আল্লাহর জিকির করা মাকরূহ অর্থাৎ অপছন্দনীয় কাজ। সুতরাং এ অবস্থায় তাসবিহ তাহলিল পাঠ করবে না, সালামের জবাব দিবেনা, হাঁচির জবাব দিবে না, হাঁচি দিলে আলহামদুলিল্লাহ পড়বেনা এবং মুয়াজ্জিনের অনুরূপ শব্দ উচ্চারণ করে আযানের জবাব দিবেনা। ফকিহগণ আরও বলেছেনঃ স্বামী স্ত্রী মিলনের সময়ও এসব জিকির-আজকার উচ্চারণ করবে না। তবে এই অবস্থায় হাঁচি দিলে মনে মনে আলহামদুলিল্লাহ পাঠ করবে।

    কিন্তু জিহ্বা নেড়ে তা উচ্চারণ করবে না এবং প্রস্রাব পায়খানা ও সহবাসের সময় জিকির পাঠ করার যে মাকরূহ বা অপছন্দনীয় হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হলো এটি হলোঃ এটা মাকরূহে তানযিহী; মাকরূহে তাহরীমী নয়। সুতরাং কেউ যদি ভুলে এমনটি করেও ফেলেন তাতে সে গুনাহগার হবে না