Author: News Live

  • টানা ২ দফায় ভরিতে কত কমলো সোনার দাম

    টানা ২ দফায় ভরিতে কত কমলো সোনার দাম

    দেশের বাজারে টানা ২ দফায় সোনার দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সবশেষ রোববার (২৬ অক্টোবর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ৩৯ টাকা কমিয়েছে সংগঠনটি। এতে টানা ২ দফায় ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম কমেছে ৯ হাজার ৪২৫ টাকা।

    বিজ্ঞাপন
    সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

    নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ২ লাখ ৭ হাজার ৯৫৭ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৪৯৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

    বিজ্ঞাপন
    বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

     

    সোনার দামে ফের পরিবর্তন, এবার ভরি যত
    এর আগে, সবশেষ গত ২২ অক্টোবর দেশের বাজারে সোনার দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সেদিন ভরিতে ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ৮ হাজার ৯৯৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

    বিজ্ঞাপন
    এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার ৫০১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৯৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২১৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ২৩ অক্টোবর থেকে।

     

  • যুবতীর ২টি যৌ.না.ঙ্গ, জানালেন সুবিধা ও অসুবিধার কথা

    যুবতীর ২টি যৌ.না.ঙ্গ, জানালেন সুবিধা ও অসুবিধার কথা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের এক নারী দাবি করেছেন, তিনি একই সঙ্গে দুজন পুরুষের দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন। কারণ জন্ম থেকেই তার জরায়ু, সারভিক্স, যো.নি সবই দুটি করে। বিজ্ঞানের ভাষায় বিষয়টিকে বলা হয় ‘ইউটেরাস ডাইডেলফিস’।

    অ্যারিজোনার ওই নারী বিরল এ অবস্থার শিকার হওয়ার কথা জানিয়েছেন টিকটকে। লিয়ান্নে নামের ওই নারী জানান, বিরল এ অবস্থার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোই তার লক্ষ্য। ইতিমধ্যেই নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে তার ভিডিও। তিন লাখেরও বেশি মানুষ দেখেছেন ভিডিওটি।

    কেউ কুর্নিশ জানিয়েছেন তার সাহসকে, কেউ প্রকাশ করেছেন বিস্ময়। শুধু নিজের অবস্থার কথা জানানোই নয়, বিষয়টি সম্পর্কে নেটিজেনদের একাধিক প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন তিনি। অনেকেই তাকে প্রশ্ন করেছেন তার ঋতুস্রাব নিয়ে।

    জবাবে লিয়ান্নে জানিয়েছেন, দুই যৌ .না. ঙ্গে দুবার ঋতুস্রাব হয় তার। তবে সাধারণত দুই যৌ না ঙ্গে প্রায় একই সঙ্গে ঋতুস্রাব হয় বলে খুব একটা ঝক্কি পোহাতে হয় না তাকে। সন্তানধারণে কোনো সমস্যা হবে কিনা, সেই প্রশ্নে তিনি জানিয়েছেন, একই সঙ্গে দুজন আলাদা পুরুষের দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন তিনি।

    তবে বিষয়টি নিয়ে খুব একটা আগ্রহী নন বলেই জানান লিয়ান্নে। তিনি জানান, যো.নি.র অভ্যন্তরে একটি বিভাজিকার মাধ্যমে দুটি আলাদা পথ তৈরি হয়েছে। এই পথ দুটি আলাদা আলাদা জরায়ুতে যায় বলে দাবি করেছেন তিনি।

  • এবার বাংলাদেশের বড় যে সিদ্ধান্তে বিপাকে ভারত!

    এবার বাংলাদেশের বড় যে সিদ্ধান্তে বিপাকে ভারত!

    রাশিয়া থেকে তেল ও অস্ত্র আমদানির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধে এবার বড় ধরনের চাপে পড়েছে ভারত। ওয়াশিংটন নতুন করে আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা বিদ্যমান ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ভারতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশে। ট্রাম্প ঘোষিত এই অতিরিক্ত শুল্ক আগামী ২৭ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে।

    এই কঠোর সিদ্ধান্তে ভারত এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি করযুক্ত বাণিজ্য অংশীদারে পরিণত হবে, যা কার্যত যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞার সমান। এর ফলে ভারতের রপ্তানিমুখী শিল্পে বড় ধাক্কা লাগতে চলেছে এবং দেশটির প্রবৃদ্ধি অর্ধ শতাংশের বেশি কমে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে।

    ইতিমধ্যে এর প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা ভারতীয় কারখানাগুলোতে দেওয়া অর্ডার বাতিল বা স্থগিত করতে শুরু করেছেন। ভারতের তৈরি পোশাক, চামড়া ও বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হলেও অতিরিক্ত শুল্কের কারণে সেসব পণ্য এখন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না।

    এক ভারতীয় ব্যবসায়ী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আমরা যুক্তরাষ্ট্রে আর প্রতিযোগিতা করতে পারছি না। যেখানে বাংলাদেশের শুল্ক ২০ শতাংশ, সেখানে আমাদের দিতে হচ্ছে ৫০ শতাংশ। ফলে ক্রেতারা বাংলাদেশের দিকেই ঝুঁকছেন।”

    এই পরিস্থিতিতে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বিকল্প পথ হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ বাংলাদেশের দিকে ঝুঁকছেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ওপর শুল্ক মাত্র ২০ শতাংশ, যা ভারতের তুলনায় অনেক কম। ফলে ভারতের বাতিল হওয়া বিপুল সংখ্যক অর্ডার সরাসরি বাংলাদেশে চলে আসছে।

    মার্কিন সংস্থাগুলো বাংলাদেশের কারখানায় নতুন করে অর্ডার দিচ্ছে। পাশাপাশি, ভারতীয় বড় ব্যবসায়ীরাও এখন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন এবং অনেকে যৌথ উদ্যোগে কাজ করার চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন।

    ভারতীয় উদ্যোক্তারা দীর্ঘ মেয়াদে মার্কিন বাজার ধরে রাখতে বাংলাদেশকে ‘মধ্যবর্তী সেতু’ হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছেন। অর্থাৎ, ভারতীয় কোম্পানিগুলো সরাসরি নয়, বরং বাংলাদেশের কারখানাগুলোর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য পাঠাতে চাইছে।

    এদিকে, বাংলাদেশি পোশাক কারখানাগুলো হঠাৎ করে অতিরিক্ত অর্ডার পাওয়ায় চাপের মুখে পড়েছে। মালিকরা বলছেন, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের এই সময়ে তাদের অর্ডার কয়েক গুণ বেড়েছে। এর ফলে উৎপাদন ব্যস্ততায় কারখানাগুলো দিনরাত চলছে। এক শীর্ষ রপ্তানিকারক বলেন, “আমাদের যেসব ক্রেতা আগে ভারতে অর্ডার দিতেন, তারাই এখন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। অর্ডার এত বেড়েছে যে, সময়মতো ডেলিভারি দিতে আমরা সংগ্রাম করছি।”

    বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্কনীতি ভারতের জন্য মারাত্মক সংকট ডেকে আনলেও, বাংলাদেশের জন্য এটি এক বিরাট সুযোগ—নতুন বাজার দখল করা এবং বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রবাহ আরও বাড়ানোর।

  • যে কারনে দে’হ ব্যবসায় নামছে ভার্সিটির ছাত্রীরা

    যে কারনে দে’হ ব্যবসায় নামছে ভার্সিটির ছাত্রীরা

    যে কারনে দে’হ ব্যবসায় নামছে ভার্সিটির ছাত্রীরাতানভিরের নতুন নতুন কৌশেলের ফাঁদে পরে কলেজ-ইউনিভার্সিটির অসহায় নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়েরা সর্বস্ব হরিয়ে সর্বশান্ত হচ্ছে। এই চক্রে তানভিরের সহযোগী হিসেবে রয়েছে ইবরাহিম ও সবুজসহ আরো কয়েকজন সদস্য। এই অসহায় মেয়েদের দিয়েই তানভির তার স্পা সেন্টারে ইবরাহিম ও সবুজের সহযোগীতায় চালাচ্ছে অবৈধ্য দেহ ও মাদক ব্যবসা। কোনো ভাবেই থামছে না তানভিরের এই দেহ ও মাদক ব্যবসা।

    তরভিরের রয়েছে গুলশান ৫৫ নম্বর বাড়ীতে হোটেলের আদলে করা স্পা সেন্টার। যেখানে চলে সুন্দরি রমনিদের দিয়ে দেহ ব্যবসা ও অবাদে চলে মাদক সেবন।

    গুলশান সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ হোটেল, বিউটি পার্লার ও ম্যাস্যাজ সেন্টার গুলোতে নামে হোটেল-বিউটি পার্লার হলেও এর আড়ালে চলে রমরমা দেহ ব্যবসা। আর এইসব হোটেল, বিউটি পার্লার ও ম্যাস্যাজ সেন্টার গুলোতে বেশিরভাগই কাজ করে নারীকর্মী। তারা পুরুষদের শরীর ম্যাসাজ, দেহ ও মদসহ অনৈতিক কাজে জড়িত বলে যানা যায়। গুলশান দুই এর ৫৫ নম্বর বাড়িতে হোটেলের নাম উল্লেখ থাকলেও যেখানে অনৈতিক কাজ হয়ে থাকে। সেখানে থাইল্যান্ড এর নাগরিকসহ বিভিন্ন দেশ-বিদেশের নাগরিকরাও জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে বহুদিনের।

    যেহেতু ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ বিল-২০১৪ সংশোধিত আকারে পাস হয়। সেখানে বলা হয়েছে অনৈতিক কোনো কাজ করা যাবে না।

    তানভির সম্পর্কে খুজ নিয়ে জানাযায়, তিনি দীর্ঘ দিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ হওয়ায় তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সাথে তার উঠাবসা এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের মনরঞ্জণ করার জন্য তিনি তার প্রতিষ্ঠানের রমনিদের ব্যবহার করতেন। তিনি গোপালগঞ্জের প্রভাব খাটিয়ে প্রসাশন ম্যানেজ করে দীর্ঘ দিন এই অবৈধ্য ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে।

    অন্যদিকে তার এই ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে আরো ৫-৭ জনের নাম। তাদের মধ্যে সহযোগী ইবরাহিম সম্পর্কে জানাযায়, তিনি আড়ালে থেকে এই অবৈধ্য ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে। তার ছত্রছায়ায় এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন তানভির। এই তানভিরের আরেক সহযোগী সবুজ তাকে নারী সাপ্লাই দিয়ে সহযোগীতা করে আসছেন। আমাদের অনুসন্ধানে তানভিরের আরো কয়েকজন সহযোগীর নাম পাওয়া গেছে। তাদের খুব শীগ্রই মুখশ উন্মচন করা হবে।

    ভবনগুলোর নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, সকালে প্রতিষ্ঠান খোলা হলেই সুন্দরী মেয়েরা ভিতরে প্রবেশ করে। আরা সারাদিন এইসব প্রতিষ্ঠানে পুরুষ আসা-যাওয়া করে। ভিতরে তাদের কি কাজ হয় তা আমরা জানি না।

    অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকতার জানান, আমরা এই প্রতিষ্ঠান চালাই পুলিশের সহযোগিতায়। আমরা পুলিশ-সিটি কর্পোরেশনের কর্তাদের মাসিক টাকা দিয়ে ব্যবসা করি। আমাদের কিছু করতে পারবে না।

    এই বিষয়ে তানভিরের সাথে মোঠফোন বার বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়।

    এই বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের এক কর্মকর্তা বলেন, তারা আমাদের কাছে থেকে হোটেল এর ট্রেড লাইন্সেস নিয়েছে। আমরা তাদের লিমিটেড কম্পানি দেখি ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু করি। তারা বৈধ্য লাইসেন্স নিয়ে অপরাধ মূলক কাজ করে আসছে। আমরা এই বিষয়ে জানতাম না। এখন জেনেছি আমরা কিছুদিনের মধ্যেই তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো এবং ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করবো।

    এই বিষয়ে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিওয়া হবে।