Author: News Live

  • স’হবা’সে পু’রুষের স্থায়িত্ব কত মিনিট হওয়া দরকার? বিজ্ঞান যা বলে

    স’হবা’সে পু’রুষের স্থায়িত্ব কত মিনিট হওয়া দরকার? বিজ্ঞান যা বলে

    আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো সহবাসে পুরুষের স্থায়ীত্ব কত মিনিট হওয়া দরকার? সে সম্পর্কে। অনেকে এমন ধরনের প্রশ্ন করেন যে, যৌন(Sexual) মিলন বা সহবাসকালের স্থায়িত্ব কত সময়? প্রকৃতপক্ষে সহবাসের(sex ) স্থায়িত্বের ধরাবাধা কোন নিয়ম নাই।এই বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণা থেকে বিভিন্ন ধারণা পাওয়া গেছে।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে, বেস্ট সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ৭-১৩ মিনিটের এর ভিতর হয়।সমীক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেণ ৩ মিনিটের সেক্স(Sex) পর্যাপ্ত সময় হয়৷ এই গবেষণা করা হয়েছিল পেনিট্রেটিব সেক্সের ক্ষেত্রে আদর্শ সময় কি এটা নির্ণয় করার জন্য৷ আবার কানাডার ও আমেরিকা লোকেদের উপর গবেষণায় রায় পাওয়া গেছে ৭-১৩ মিনিটের মত স্থায়ী হয়। সমীক্ষাতে আরও বের হয়ে এসেছে ইন্টারকোর্স চলার সময় ৩-৭ মিনিট আদর্শ৷

    সহবাসের ক্ষেত্রে ”৩”এর থেকে কম সময়কে ‘সবচেয়ে কম সময়’ এবং ১৩ মিনিটের অধিক সময়কে ‘বেশি দীর্ঘ’ বলা হয়েছে৷ তবে ‘শান্ত স্বভাবের’ দম্পতির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর সহবাস দীর্ঘ সময় ধরেই চলা উচিত।

    তবে একথা সত্য যে, মহিলাদের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১৩ মিনিটই যথেষ্ট। কিন্তু পুরুসদের ক্ষেত্রে ধরাবাধা নিয়ম নাই।

    আপনাদের সুস্থ্য, সুন্দর জীবন যাপনই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। পোষ্টটি সামন্যতম উপকারে আসলে আপনারে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন সমস্যার জন্য এখানে কমেন্ট করে জানান। তাছাড়া অপনারা কোন ধরণের পোষ্ট চান তাও জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুখবর, আর লাগবে না ইনজেকশন

    ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুখবর, আর লাগবে না ইনজেকশন

    চিকিৎসা বিজ্ঞানকে নতুন দিশা দেখাচ্ছে এক চমকপ্রদ গবেষণা। বিজ্ঞানীরা সফলভাবে এক মহিলার নিজস্ব স্টেম সেল ব্যবহার করে তার টাইপ ১ ডায়াবেটিস উল্টে দিয়েছেন। এই চিকিৎসায় প্যানক্রিয়াসের ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষ পুনর্জন্ম লাভ করেছে, ফলে রোগীর শরীর স্বাভাবিকভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হচ্ছে। এর ফলে আজীবন ইনজেকশন নেওয়ার প্রয়োজন আর নেই।

    আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের গবেষকরা জানিয়েছেন, রোগীর নিজস্ব কোষ ব্যবহার করা চিকিৎসাটিকে নিরাপদ ও কার্যকর করে, কারণ এতে শরীরের প্রত্যাখ্যান বা জটিলতার ঝুঁকি অনেক কম থাকে। এটি অটোইমিউন রোগের জন্য স্টেম সেল থেরাপির নতুন সম্ভাবনার পথ খুলেছে।

    যদিও এই প্রযুক্তি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন ভবিষ্যতে এটি সহজলভ্য হয়ে সাধারণ রোগীর জীবন পরিবর্তন করতে সক্ষম হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটি একটি যুগান্তকারী মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

    গবেষকরা বলছেন, এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে চিকিৎসা বিজ্ঞান সীমাহীন সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে চলেছে এবং রোগীদের জন্য নতুন আশা বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।

  • ঘুমের মধ্যে হঠাৎ পায়ের রগে বা পেশিতে হঠাৎ টান ধরলে যা করবেন

    ঘুমের মধ্যে হঠাৎ পায়ের রগে বা পেশিতে হঠাৎ টান ধরলে যা করবেন

    ছবি : সংগৃহীত

    সারা দিন ক্লান্তি শেষ বিছানায় পরতে ঘুম চলে আসে। গভীর ঘুমের মধ্যেই হঠাৎ পায়ের রগ বা মাংসপেশিতে টান দিয়ে ধরে। টান লাগার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় প্রচণ্ড ব্যথা ও যন্ত্রণা। এ সময় পা নাড়ানোও প্রায় অসম্ভব হয়ে পরে। ঘুমের মধ্যে পায়ের মাংসপেশিতে খিঁচ বা টান, এই সমস্যাটি কি আপনারও আছে?

    মাংসপেশির বা রগের এই টানকে ‘muscle cramp’ বলে। তবে অনেকেই জানেন না ঘুমের মধ্যে পায়ের রগে কেনো টান লাগে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এই সমস্যার নির্দিষ্ট কোনও কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে পায়ের রগ টানার সঙ্গে বেশকিছু শারীরিক সমস্যা জড়িত আছে বলে মনে করেন অনেকেই।

    তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঘুমের মধ্যে পায়ে টান লাগার কারণ-

    স্নায়বিক জটিলতা – প্রাথমিকভাবে এ সমস্যাকে স্নায়ুর অসামঞ্জস্য হিসেবেই ধরা হয়। পেশি ও স্নায়ুর মধ্যে সঠিক সমন্বয় না হলে এই সমস্যা বাড়তে পারে, বিশেষ করে রাতে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর প্রবণতাও বাড়ে।

    রক্ত সঞ্চালনের ঘাটতি – অনেক সময় পায়ের পেশিতে যথেষ্ট রক্তপ্রবাহ হয় না, ফলে অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। এর ফলেই পায়ে টান ধরার সমস্যা দেখা দেয়।

    শারীরিক চাপ বা স্ট্রেস – পায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়লে এই সমস্যা হতে পারে। কোনোদিন বেশি হাঁটা, অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়ামের সময় পায়ে চাপ পড়লে হঠাৎ টান ধরে যেতে পারে।

    পানি ও ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা (Imbalance) : শরীরে পানি ও ইলেকট্রোলাইট (যেমন: সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ও ম্যাগনেশিয়াম) এর অভাব পেশির খিঁচের কারণ হতে পারে। ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা স্নায়ু এবং পেশির কার্যক্রমে প্রভাব ফেলে।

    অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন : পানি কম খাওয়া, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, এবং শরীরচর্চার অভাব এ ধরনের সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে।

    অত্যধিক ঠান্ডা বা গরম : পরিবেশের তাপমাত্রার পরিবর্তন বা সঠিক তাপমাত্রা বজায় না রাখা পেশির সংকোচন ও খিঁচের কারণ হতে পারে।

    আঘাত বা প্রদাহ : কোনো শারীরিক আঘাত বা প্রদাহের ফলে পেশির সঠিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হতে পারে। তখন এই ধরনের ব্যথা/ টান হতে পারে।

    ক্রনিক রোগের লক্ষণ হতে পারে এটি-

    কিডনির জটিলতা – কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাবের পরিমাণ ও প্রবাহ কমে যেতে পারে। এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণে অনেক সময় ওষুধ সেবন করতে হয়। আর এই ওষুধ থেকেও কিডনির জটিলতা দেখা দিতে পারে। যার ফলে পায়ে রগে টান লাগতে পারে।

    রক্তে শর্করার মাত্রা – ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে পায়ের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা চিকিৎসা বিজ্ঞানে ‘ডায়াবেটিক নার্ভ ড্যামেজ’ নামে পরিচিত। এর ফলেও পায়ে টান ধরতে পারে।

    উচ্চ রক্তচাপ – হাই ব্লাড প্রেশারের প্রভাবেও অনেক সময় ঘুমের মধ্যে পায়ে টান লাগতে পারে।

    পার্কিনসনস রোগ – এটি এক ধরনের স্নায়বিক সমস্যা, যেখানে হাত-পা আক্রান্ত হয়। এ কারণেও ঘুমের মধ্যে হঠাৎ পায়ে টান ধরতে পারে।

    তবে পায়ে টান পরলে তাৎক্ষণিক কী করবেন?

    ঘুমের মধ্যে পায়ের পেশিতে হঠাৎ খিঁচ ধরলে দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নিলে ব্যথা ও অস্বস্তি কমানো সম্ভব—

    ম্যাসাজ : খিঁচ ধরা স্থানে আলতোভাবে ম্যাসাজ করলে পেশির টান ধীরে ধীরে কমে যায়।

    স্ট্রেচিং : পায়ের আঙুল নিজের দিকে টেনে কিছুক্ষণ ধরে রাখুন। এতে সংকুচিত পেশি শিথিল হতে শুরু করবে।

    গরম বা ঠান্ডা সেঁক : আক্রান্ত স্থানে গরম বা ঠান্ডা সেঁক দিলে খিঁচ ও ব্যথা উপশমে সহায়ক হয়।

    পর্যাপ্ত পানি পান : শরীরে পানিশূন্যতা বা ইলেকট্রোলাইটের ঘাটতি থাকলে খিঁচ হতে পারে। তাই পানি পান করুন এবং প্রয়োজন হলে ইলেকট্রোলাইট পূরণ করুন।

    হালকা ব্যায়াম : সহজ কিছু স্ট্রেচিং বা এক্সারসাইজ করলে পেশির ব্যথা ও টান দ্রুত কমে যায়।

    ঘুমের মধ্যে পায়ের পেশিতে খিঁচ বা টান পড়া সাধারণ একটি সমস্যা হলেও তা বেশ অস্বস্তিকর। তবে চিন্তার কিছু নেই—সঠিক প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিলে সহজেই এ সমস্যা এড়ানো সম্ভব। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, ব্যায়াম করা, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অভ্যাস গড়ে তুললেই এ অসুবিধা থেকে মুক্ত থাকা যায়।

  • প্রত্যেক দিন সকালে স”হ”বা”স করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    প্রত্যেক দিন সকালে স”হ”বা”স করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    ভোরে সহবাস(Intercourse) করলে যে উপকার পাওয়া যায়। সহ-বাসের সঠিক সময় নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। সময় নিয়ে একেকজনের যুক্তি একেক রকম। কিন্তু ভোরে সহবাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা(Immunity) বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।সকালে সহবাস
    প্রত্যেকদিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    এক সমীক্ষার পর তারা জানান, রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। এরই সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়।এ সময় নারী এবং পুরুষ উভয়েরই যৌ-ন(S e x*u al) হরমোনগুলির মাত্রা থাকে তুঙ্গে। তবে এ সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়। তাই ঘুমাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি।

    ভোরবেলা মিলন শরীরে অ্যান্টিবডি গঠন করতে সাহায্য করে, শরীরের রক্ত সঞ্চালন(Blood circulation) সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আর্থ্রাইটিস ও মাইগ্রেনের মত রোগ কম হয়।

    ডা: সাইদুল হাসান: খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা। সকালে ঘুম থেকে উঠে, খালি পেটে শারীরিক মিলনের ফলে নানারকম শারীরিক উন্নতি হওয়া সম্ভব। হার্ট অ্যাটাক(Heart attack), রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ আরো বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।

    খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা

    * নিয়মিত ভোরবেলা খালি পেটে যৌ-ন মিলনে লিপ্ত হলে কমে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা।

    * নিয়মিত ভোরবেলা যৌ .ন মিলনে লিপ্ত হলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    * যৌ .ন মিলনের ফলে ক্যালরি বার্ন হয়, কিছুটা এক্সারসাইজেরও কাজ করে এটি৷ ফলে সকাল সকাল যৌ .ন মিলনে হলে মেদ(Fat) ঝরে৷ শরীর ফিট থাকে