Author: News Live

  • স্ত্রী মোটা হলে ১০ গুণ বেশি সুখ পাবেন

    স্ত্রী মোটা হলে ১০ গুণ বেশি সুখ পাবেন

    সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ পুরুষ পছন্দ করে মেদহীন শরীরের যুবতী। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে ভিন্ন কথা।

    মোটা মেয়ে

    গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণা শরীরের মেয়েরা অনেকটাই আত্মকেন্দ্রিক হয় এবং তারা স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় নেয়।

    অন্যদিকে চিকণা স্ত্রীর তুলনায় তাদের স্বামীদের ১০ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। মোটা মেয়েরা সঙ্গীর চাহিদাও অনেক ভালো বোঝেন।

    এ ছাড়া মোটা মেয়েরা সব কথাতেই তর্ক করে না। মোটা মেয়েদের সাথে যারা প্রেম করে তারা বেশি খুশি থাকে কারণ মোটা মেয়েরা ঝগড়াটে কম হয়। সন্তানের যত্ন ও পরিবারের প্রতি মোটা মেয়েদের আগ্রহও বেশি থাকে।

  • স্ত্রী মোটা হলে যে উপায় ১০ গুণ বেশি সুখ পাবেন

    সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ পুরুষ পছন্দ করে মেদহীন শরীরের যুবতী। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে ভিন্ন কথা।

    মোটা মেয়ে

    গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণা শরীরের মেয়েরা অনেকটাই আত্মকেন্দ্রিক হয় এবং তারা স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় নেয়।

    অন্যদিকে চিকণা স্ত্রীর তুলনায় তাদের স্বামীদের ১০ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। মোটা মেয়েরা সঙ্গীর চাহিদাও অনেক ভালো বোঝেন।

    এ ছাড়া মোটা মেয়েরা সব কথাতেই তর্ক করে না। মোটা মেয়েদের সাথে যারা প্রেম করে তারা বেশি খুশি থাকে কারণ মোটা মেয়েরা ঝগড়াটে কম হয়। সন্তানের যত্ন ও পরিবারের প্রতি মোটা মেয়েদের আগ্রহও বেশি থাকে।

  • যে খাবার খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পু’রুষের যৌ’ন সক্ষমতা

    যে খাবার খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পু’রুষের যৌ’ন সক্ষমতা

    যে খাবার খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পুরুষের যৌন সক্ষমতা । অনেকের দেখাযায় অতিরিক্ত মাত্রায় শারীরিক(Physical) মেলামেশা করার ফলে শুক্র সল্পতা দেখা দেয় অর্থাৎ শুক্রাণুর মাত্রা কমে যায় এবং (বীর্য) পাতলা হয়ে যায়। আপনার শরীররে যদি শুক্রাণুর(Sperm) মাত্রা কমে যায় তবে আপনি অনেক সময় সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি মিলিলিটার শুক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকলে যেকোনো পুরুষ অনুর্বর হতে পারেন। বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান, অ্যালকোহল(Alcohol), অনিয়ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক মসলা রসুন(Garlic)। কেননা সুস্থ (বীর্য) তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার।

    যৌন অক্ষমতার(Sexual dysfunction) ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা(Sexual desire) ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷

    কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন(Sexual) ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন(Garlic) খুব ই কার্যকরী৷

    সেবন বিধি
    প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোষ কাঁচা রসুন(Garlic) খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ(Milk) খাওয়া উচিত। এতে ভালো ফল পাবেন।

    যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস(Amalki juice) ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়। গবেষণায় প্রমাণিত এতে করে ৩ গুণ পরিমাণ শক্তি বেড়ে যায়।

    সাবধানতা
    যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন(Garlic) খাওয়া তাদের জন্য বিপদ জনক। কারণ, রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি(Allergie) ঘটাতে পারে।

    এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন(Garlic) না খাওয়াই উত্তম। রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন। শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন (Garlic) না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  • শরীরের সবচেয়ে নোংরা অংশ কোনটি, জানলে অবাক হবেন

    শরীরের সবচেয়ে নোংরা অংশ কোনটি, জানলে অবাক হবেন

    আপনি নিশ্চয়ই নিজের শরীরের পরিচ্ছন্নতার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দেন। তবে এমন কিছু অংশ রয়েছে শরীরে, যেগুলোর প্রতি আপনি হয়তো তেমন নজর দেন না, অথচ সেগুলোরও বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এসব অংশে প্রাকৃতিকভাবে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়, এবং শরীরের অন্যান্য অংশের মতো এগুলোও নিয়মিত পরিষ্কার করা জরুরি। তাহলে কি আপনি ভাবছেন, এমনটা কীভাবে সম্ভব? প্রতিদিন গোসলের পর, সাবান ও শ্যাম্পু ব্যবহার করেও কি কোনো অংশে নোংরা থাকতে পারে? আসলে, একটি বিশেষ শরীরের অংশ এমন রয়েছে যা প্রায়ই অবহেলিত থাকে, আর সেটি হলো নাভি। হ্যাঁ, আপনার শরীরের সবচেয়ে নোংরা অংশ এটি হতে পারে।

    বিজ্ঞান অনুসারে, নাভি আসলে শরীরের একটি ক্ষতস্থল, যা জন্মের সময় শিশু মায়ের গর্ভ থেকে বের হওয়ার সময় তৈরি হয়। সাধারণত, নাভির গভীর অংশে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ বেশি হয়। প্রায় সব মানুষের নাভি ভেতরের দিকে থাকে, তবে কিছু মানুষের নাভি বাইরের দিকে থাকে। এই গভীর জায়গাটি জীবাণুদের জন্য আদর্শ পরিবেশ। বেশ কিছু গবেষণাও নাভির নোংরার বিষয়টি পরিষ্কার করেছে। ২০১২ সালে পিএলওএস ওয়ানে প্রকাশিত একটি গবেষণায় জানা যায়, নাভিতে প্রায় ২৩৬৮ ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। এর মধ্যে ১৪৫৮টি ব্যাকটেরিয়া এমন, যা বিজ্ঞানীদের কাছেও নতুন। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নাভি ব্যাকটেরিয়ার জন্য আদর্শ পরিবেশ। বিশেষ করে যারা অতিরিক্ত মেদবহুল, টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অথবা যারা নাভিতে পিয়ার্সিং করেছেন, তাদের নাভিতে ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব অনেক বেশি।

    বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীরের যেসব অংশে চামড়ার ভাঁজ পড়ে, যেখানে ঘাম জমে, সেখানে ব্যাকটেরিয়া জমে থাকে। নাভি এমন একটি স্থান। তবে যদি কখনো আপনি নাভিতে চুলকানি, লাল হওয়া, ব্যথা, বা দুর্গন্ধ অনুভব করেন, তাহলে অবহেলা না করে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি হতে পারে ইনফেকশনের লক্ষণ, যা সময়মতো চিকিৎসা নেওয়ার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব। পরিশেষে, শরীরের সব অংশের মতো নাভিরও পরিষ্কার রাখা জরুরি, এবং তা কোনোভাবেই উপেক্ষা করা উচিত নয়।