Author: News Live

  • বর বিছানায় সহ-বা.সে সক্ষম কিনা পরীক্ষা দিতে হয় কনের আত্মীয়দের কাছে

    বর বিছানায় সহ-বা.সে সক্ষম কিনা পরীক্ষা দিতে হয় কনের আত্মীয়দের কাছে

    পৃথিবীতে অনেক দেশেই প্রচলিত আছে আজব নানা রীতি। তবে আফ্রিকার উগান্ডায় এমন এক অদ্ভুত রীতি মেনে কনের বিয়ে দেয়া হয় যা জানলে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য যে কারও! সেখানে বিয়ের আগে হবু বরের সাথে বিছানায় শুতে হয় কনের নিকট আত্মীয়াদের।

    সাধারণত কনের ফুফু, চাচী ও খালারা এই দায়িত্ব পালন করে থাকেন। বিছানায় তাদের কাছে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই কেবল বিয়ের কথা-বার্তা এগিয়ে নিতে পারেন বরপক্ষের লোকজন।

    পুরো পৃথিবীকে বিস্ময়ে হতবাক করে দেয়ার মতো বিয়ের এই রীতি মেনে চলে উগান্ডার বানিয়ানকোল নামের একটি জাতি। এই জাতির কোনো মেয়ের যখন বিয়ে ঠিক হয় তখন তার নিকটাত্মীয়াদের দায়িত্ব অনেকটাই বেড়ে যায়। পরিবারের একান্ত আপন মেয়েটিকে যে বরের হাতে তুলে দেবেন সেই বরকে যাচাইবাছাই না করলে কি চলে!

    হবু বর আসলেই মিলনের উপযুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে দেখার দায়িত্ব দেয়া হয় কনের নিকট আত্মীয়াদের। আর এই পরীক্ষার জন্য তারা নিজেদের বিলিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করেন না। তারা হবু বরের সাথে বিছানায় শুয়ে পরীক্ষা নেয়ার পর সবুজ সংকেত দিলেই কেবল বিয়ের বাদ্য বেজে ওঠে। অন্যথায় ভেঙে যায় বিয়ে।

  • নারী ভাড়াটিয়ার বেডরুম-বাথরুমে পাওয়া গেল গোপন ক্যামেরা

    নারী ভাড়াটিয়ার বেডরুম-বাথরুমে পাওয়া গেল গোপন ক্যামেরা

    নারী ভাড়াটিয়ার বেডরুম ও বাথরুমে গোপন ক্যামেরা! আর তাতেই গোপনে রেকর্ড হচ্ছিল সব। বাথরুম ও বেডরুমে লুকিয়ে রাখা ক্যামেরা দিয়েই সার্বক্ষণিক নজর রাখা হতো। কিন্তু একপর্যায়ে ভাড়াটিয়ার নজরে পড়ে গেল সেটি।

    অভিযুক্তের সন্দেহজনক আচরণই ফাঁস করে দিলো তার কুকীর্তি। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে বাড়ির মালিকের ৩০ বছর বয়সী ছেলেকে। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে।

    মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া ডটকম ও টাইমস নাউ।

    সংবাদমাধ্যমটি বলছে, নারী ভাড়াটিয়ার ভাড়া নেওয়া এই অ্যাপার্টমেন্টে গোপন ক্যামেরা খুঁজে পাওয়ার এই ঘটনা বিভিন্ন শহরে একা বসবাসকারী নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। নারী ভাড়াটের অ্যাপার্টমেন্টে বেআইনিভাবে গোপন ক্যামেরা বসানোর দায়ে অ্যাপার্টমেন্টের মালিকের ছেলেকে ইতোমধ্যেই গ্রেপ্তার করেছে দিল্লি পুলিশ।

  • ৩ ধরনের মেয়েরা নিজের স্বা’মীতে কোনদিন স’ন্তুষ্ট হয়না

    ৩ ধরনের মেয়েরা নিজের স্বা’মীতে কোনদিন স’ন্তুষ্ট হয়না

    বিয়ে মানে এক নতুন জীবনে পদার্পণ, দুজনে হাতে হাত রেখে সকল বাঁধা কাটিতে সারা জীবন একসাথে থাকার প্রস্তুতি, আর ছেড়ে না যাবার অঙ্গিকার। বিয়ে মানে শুধুমাত্র দুটি মনের মিলন নয়, মিলন দুটি পরিবারেরও, একসাথে হাত ধরে জীবনের সিমান্ত পর্যন্ত পৌঁছানর। আর এই বিয়ে সংসার তখনই সুখের হয় যখন দুটি মন ও শরীর মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়।

    কিন্তু এইগুলির মিল না হলে সংসারে দেখা যায় অশান্তি। পরকীয়া, মিথ্যাচার, জটিলতা গ্রাস করতে থাকে। তাই আজ জেনে নিন কোন তিন অক্ষর নামের মহিলারা কখনও নিজের স্বামী ও সংসার নিয়ে সুখী হন না।

    S বা ‘স/শ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা নিস্টাবান হয়ে থাকেন। কিন্তু স্বামীর প্রতি বেশি পরিমান পসিসিভনেস কাজ করায় তা বিপত্তি ডেকে আনে। তবে এরা যত্নশীল হয়ে থাকেন। এদের অতিরিক্ত

    সন্দেহ সংসারে ঝামেলার সৃষ্টি করে। A বা ‘অ/আ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা ভালোবাসার কাঙ্গাল হয়ে থাকেন। সংসার ঠিকমত চালালেও এই একটা কারণে সংসারের শান্তি বিনষ্ট হয়। তারা নিজের স্বামীতে সন্তস্ট হন না। তাদের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা প্রবল হওয়ায় স্বামীর কাছে

    কিছু না পেলে রেগে যান। তারা চান স্বামী যেকোনো কাজ করার পূর্বে স্ত্রীর পরামর্শ নেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন, তা না করলে তারা

    অসন্তস্ট হন। যার ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।

    K বা ‘ক নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা দৃঢ় সংবেদনশীল সম্পন্ন মানুষ হয়েথাকেন। নিজের সংসারের দায়িত্ব ভালোভাবেই পালন করে থাকেন এনারা। সাংসারিক সকল সমস্যার এনারা নিজেরাই সব কিছু রক্ষা করেন।

    কিন্তু কিছু কথা গোপন করার কটুতা এনাদের মধ্যে থাকে। তারা চান তাদের স্বামী যেন তাদের কথা মতন চলে। তা না করলে তারা অসন্তুষ্ট হন। ফলে সংসারে নানান রকম কলহ ও অসান্তির সৃষ্টি হয়।

  • স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হলে মি.ল.নে স্থায়ীত্ব বেশি হয়

    স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হলে মি.ল.নে স্থায়ীত্ব বেশি হয়

    শীত আসতেই শুরু হয় বিয়ের মৌসুম। এই পবিত্র বন্ধন দুটি মানুষ তথা দুটি পরিবারকে একসুতোয় গেঁথে রাখতে সহযোগিতা করে। আমাদের সমাজে বিশ্বাস করা হয় যে স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত। কিন্তু এই একই সমাজে এমন অনেক সফল দম্পতি আছে, যেখানে স্ত্রী স্বামীর চেয়ে বয়সে বড়।

    এমন পরিস্থিতিতে সবার মনেই প্রশ্ন থেকে যায় স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান ঠিক কতটা হওয়া উচিত।

    পরিবর্তনশীল সমাজে, বিবাহ সংক্রান্ত বিষয়ে তথা নারী-পুরুষের সামাজিক সম্পর্ক নিয়ে মানুষের চিন্তাধারা ও অনেক ঐতিহ্যের পরিবর্তন হয়েছে। ভেঙেছে অনেক প্রথা-প্রচলন ও মিথ। আমাদের সমাজে দেখে শুনে বা অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের প্রথা থাকলেও বর্তমানে তরুণ প্রজন্ম প্রেমের বা ভালোবাসার দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পরে পরিণতি স্বরূপ বিয়ে করার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।

    এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিয়ে সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। আজকের প্রতিবেদনে জানবেন বিজ্ঞান অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত।

    স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হওয়া উচিত

    এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনায় আসার আগে স্পষ্ট মাথায় রাখা জরুরি যে বিজ্ঞানে বিবাহের কোনো ধারণা নেই। বরং এখানে আলোচনা করে জেনে নেওয়া যেতে পারে একজন পুরুষ ও একজন নারীর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ন্যূনতম বয়স কত হওয়া উচিত।

    বিজ্ঞান বলে নারী-পুরুষের শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটলেই তারা শারীরিক সম্পর্কে সক্ষম হন। এই পরিবর্তন ৭ থেকে ১৩ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে ঘটতে শুরু করে। যেখানে পুরুষদের মধ্যে এই পরিবর্তন ঘটে ৯ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে। এই হরমোনের পরিবর্তন পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে তাড়াতাড়ি ঘটে। এ কারণে তারা পুরুষদের তুলনায় তাড়াতাড়ি শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম।