Author: News Live

  • পু’রুষত্ব ন’ষ্ট হতে পারে ৮টি অ’ভ্যাসে, ২ নাম্বারটা খাবেন না

    পু’রুষত্ব ন’ষ্ট হতে পারে ৮টি অ’ভ্যাসে, ২ নাম্বারটা খাবেন না

    সুস্থ থাকার জন্য চাই স্বা’স্থ্যকর জীবনপদ্ধতি। লি’ঙ্গ সুস্থ রাখতেও তাই ত্যাগ করতে হবে বদভ্যাস। সঠিক না জেনে, উড়ো কথায় কান দিয়ে অনেকেই মনে করেন, ‘আমার হয়ত স’মস্যা আছে’।স’মস্যা কী, আদৌ স’মস্যা আছে কিনা সে বি’ষয়ে চিকিৎসকের স’ঙ্গে কথা বলতেও বিব্রত বোধ করেন।
    স’মস্যা যদি মনেই হয় তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তবে বাজে অভ্যাসের কারণেও পুরু’ষের জননেন্দ্রিয়ের কর্মক্ষ’মতার ক্ষ’তি হতে পারে। এসব বদভ্যাস প্রতিনিয়ত করতে থাকলে পৌরষত্বের ধার কমতেই থাকবে।

    ২. ধূমপান: বিটিশ জার্নাল অফ ইউরোলজি’তে প্রকাশিত ৮ সপ্তাহে ধূমপান ছাড়ার এক গবে’ষণায় বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের ২০ শতাংশ স্বীকার করেছেন যে তারা পু’রুষাঙ্গ দৃঢ় হওয়ার স’মস্যায় ভুগছেন। ধূমপান ছাড়ার পর এদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরই যৌ’নক্ষ’মতা বেড়েছে, পু’রুষাঙ্গ হয়েছে দৃঢ়।

    ৩.দাঁতের অপরিচ্ছন্নতা: শুনতে আজব মনে হলেও গবে’ষণা মতে, যার পু’রুষাঙ্গ ভালোভাবে দৃঢ় না হওয়ার স’মস্যা আছে, তার মাড়ির স’মস্যা থাকার আ’শঙ্কা সাধারণের তুলনায় সাতগুন বেশি। এর কারণ হল মুখের ব্যাকটেরিয়া সারা শ’রীরে প্রবাহিত হয় এবং তা পু’রুষাঙ্গের ধমনির উপর ক্ষ’তিকর প্রভাব ফে’লে।

    ৫.অপর্যা’প্ত স’ঙ্গ’ম: স’ঙ্গ’মের পরিমাণ দম্পতিভেদে বিভিন্ন। তবে ‘আমেরিকান জার্নাল অফ মেডিসিন’য়ের একটি গবে’ষণায় দেখা গেছে, প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে একবার স’ঙ্গ’মে লি’প্ত না হলে পু’রুষাঙ্গ ভালোভাবে দৃঢ় না হওয়ার স’মস্যা দেখা দিতে পারে। সপ্তাহে তিনবার স’ঙ্গ’ম হল আদর্শ।

    ৬.তরমুজ: ‘সিট্রুলাইন-আর্জিনাইন’ নামক উপাদানের ভালো উৎস তরমুজ। এর কাজই হল শ’রীরের যৌ’নক্ষ’মতার উন্নতিসাধ’ন। উপাদানটি শ’রীরে নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা বাড়ায় এবং পু’রুষাঙ্গ দৃঢ় না হওয়ার স’মস্যা সারাতে স’ক্ষম। তাই প্রতিদিন তরমুজ খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে পারলে ভালো।

    ৭.ট্রান্স ফ্যাট: শ’রীর প্রচুর ট্রান্স ফ্যাট গ্রহণ করলে শুক্রাণুর মান খা’রাপ হতে থাকে। তাই শুক্রাণুর সুস্বা’স্থ্য ধর রাখতে স্বা’স্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং ট্রান্স ফ্যাট খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে।

    ৮.অতিরিক্ত টেলিভিশন দেখা: ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিন’য়ে প্রকাশিত হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথ’য়ের করা একটি গবে’ষণায় দেখা দেখা গেছে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার বেশি সময় টেলিভিশন দেখা পুরু’ষের শুক্রাণুর মাত্রা ৪৪ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে

    ট্যাগ

    ট্যাগ
  • কত মিনিট মি”লনের পর মেয়েরা পরিপূর্ণ তৃপ্তি পায়

    কত মিনিট মি”লনের পর মেয়েরা পরিপূর্ণ তৃপ্তি পায়

    সহবাস কতক্ষন করতে হয়! বা সহবাসের সময় কতকতক্ষন দীর্ঘ হওয়া উচিত। এটা নিয়ে নানান সময় নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। বিশেষ করে আমরা যারা এসব নিয়ে কাজ করি। আজকাল তো বানিয়াতি পন্য মানেই যৌনরোগের জন্য! এটাই সমাজে স্বীকৃতি পেয়েছে। কারন, অনেকেই জানে – বানিয়াতি পন্যই একমাত্র সমাধান। যা সহবাসের সময় দীর্ঘ করে। এটা আসলে সবক্ষেত্রে সমান নয়। এ নিয়ে আমার আরও লেখা আছে প্রয়োজনে পড়ে নিবেন। আজ সহবাস নিয়ে স্বতন্ত্র আলোচনা করবো।
    সহবাসের সঠিক নিয়ম –
    সহবাসের বেশ কিছু নিয়ম আছে। যা অবশ্যই আপনাকে মেনে চলতে হবে। অন্যথায় হিতে বিপরীত হতে পারে। বন্য প্রানীর মতো সহবাস করতে গেলে, আপনাকে আগে বন্য প্রাণীর মতই হতে হবে। মানুষ হয়ে বন্য প্রানীর স্বভাব গ্রহন করতে যাবেননা। সঙ্গমের আগে স্ত্রীকে প্রস্তুত করে নিতে হবে। এর জন্য স্ত্রীর সহিত কিছুক্ষন খোশগল্প করে নেয়া উত্তম পন্থা হতে পারে।
    অনেক সময় পর্যন্ত জড়িয়ে আদর করে নেয়া, স্পর্শকাতর স্থানে একটু হাত বুলানো। এসবে নারীরা প্রস্তুতি নিতে পারে। তারপর যা করতে হবে – ডগী স্টাইল হলো কুকুরের জন্য, আপনি কিন্তু মানুষ! তাই এসবে সব নারীরা তৃপ্তি পায়না। ডগী নারী হলে, সেটা অন্য হিসাব। এর ব্যবস্থা আপাদত আমার কাছে নাই।
    আমি স্বাভাবিক নারীদেরকে সার্ভে করে লিখতে বসছি। যাক, পজিশন নিয়ে অনেক বলার আছে, সংক্ষেপে কিছু বলব। পুরুষ উপরে থাকবে, নারী নিচে থাকবে, এটাই সঠিক নিয়ম। ভালকরে একে অপরকে জড়িয়ে রাখতে হবে, যেন দুজনে একজন হয়ে যায়। এতে দুজনেই পরিতৃপ্ত হবে। তবে পাশাপাশি পজিশনে সঙ্গমে নারী পুরুষ সবারই কিছু ক্ষতির আশংকা থাকে। পুরুষের হার্ণিয়া ও নারীর জরায়ুতে সমস্যা হতে পারে। এটা আমি বারাবরই নিষেধ করি।
    পর্ণো স্টাইলে সঙ্গম পরিহার করুন
    অনেকেই পর্ণো দেখে তাদের মতই মিলন করতে চায়। এটা আসলেই সঠিক কোন নিয়ম নয়। বা স্বাভাবিক কোন পদ্ধতিও নয়। যেমন ধরুন, তামিল সিনেমায় নায়ক কোন ভিলেনকে এক ঘুষিতে দশতলা বিল্ডিংয়ের ছাদে ফেলে দিলো! এটা কি বাস্তবে সম্ভব! পর্ণো সিনেমায়ও এভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা মেলামেশা চালিয়ে যাওয়াটা বাস্তবে প্রায় অসম্ভব। হ্যাঁ, প্রায় সময় আপনার খাদ্য শক্তির উপর নির্ভর করে, কোন কোন দিন সঙ্গমে দীর্ঘ সময় পেতে পারেন। তবে তাদের মতো হবেনা।
    সিলড্রেনাফিল ভায়াগ্রা জাতীয় ঔষধ বর্জন করুন
    সিলড্রেনাফিল জাতীয় ভায়াগ্রা বা কৃত্রিম যৌন উত্তেজক ঔষধ সবার জন্য নয়।
    এটা সাধারনত ৪৫-৫০ উর্ধো বয়সী পুরুষের প্রয়োজন অনুসারে ডাক্তারগন প্রেসক্রাইব করে থাকেন। কিন্তু আমাদের যুবকরা এসব ঔষধ নিয়মিত সেবন করে, নিজেদেরকে অল্পতে বুড়ো বানিয়ে ফেলেছে। এগুলো এখনি পরিহার করা উচিত। অন্যথায় ৪৫ পার হওয়ার আগেই ধ্বজভঙ্গ হয়ে যেতে পারে।
    কত সময় ধরে সহবাস করতে হয়
    কত সময় ধরে সহবাস করতে হয় এটা অনেকেই জানেনা। আসলে নারীর অর্গাজম হলো কিনা সেটা জানতে পারলেই সঙ্গমের সময় শেষ ধরে নিতে হবে। একজন নারীর অর্গাজম করতে সর্বোচ্চ সাত থেকে দশ মিনিট যথেষ্ট। কোন কোন নারীর ১০- ১৫ মিনিট লেগে যেতে পারে, তবে এই জাতীয় নারী খুব একটা বেশী নয়। নারীর অর্গাজম ঘটলে, তারপর যতক্ষন তার সাথে মিলন করবেন, ততক্ষনই সে বিরক্ত হবে। এক সময় সহবাসকে সে ভয় পেতে শুরু করবে।
    এক পর্যায়ে ঐ নারীর সঙ্গমের প্রতি আর ইচ্ছা জাগবেনা। এটাকে স্রেফ কর্তব্য হিসাবে চালিয়ে যাবে। তবে যে পুরুষ ৩ মিনিটের কম সময় সঙ্গমে ব্যার্থ! তাদেরকে অবশ্যই চিকিৎসা নিতে হবে। কারন, ৩ মিনিট সহবাস না করতে পারলে, নারীর অর্গাজম প্রায় অসম্ভব বলা যায়। তখন আবার নারীর অতৃপ্ততা থেকে সৃষ্টি হতে পারে পারিবারিক কলহ। আজ থেকে যারা ৫-৭ মিনিট সঙ্গম করতে পারেন, তারা অযথা টেনশন না করে, কিছু নিয়ম কানুন মেনে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা চালিয়ে যান। রাস্তার হকারদের আর দেয়ালে পোস্টার দেখে ভয় পাবেননা।
    ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে
    কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
  • ঘুমের মধ্যে লালা ঝরে কেন? কোন রো’গের লক্ষণ নয় তো? দেখেনিন

    ঘুমের মধ্যে লালা ঝরে কেন? কোন রো’গের লক্ষণ নয় তো? দেখেনিন

    শুধু কি শিশুদের মুখ দিয়েই লালা ঝরে! আসলে ছোট-বড় বিভেদে নয় সবার মুখেই লালা উৎপন্ন হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুখ দিয়ে লালা ঝরতে পারে, তা ছোট হোক বা বড়দের। বিশেষ করে ঘুমের মধ্যে অনেকের মুখ দিয়ে লালা ঝরে বালিশ ভিজে যায়!
    বিষয়টি বিব্রতকর হলেও কিন্তু হেলাফেলার নয়। কারণ লালা ঝরার সমস্যাটি হতে পারে শারীরিক বিভিন্ন অসুস্থতার লক্ষণ। আবার স্বাভাবিকভাবে শোয়ার ধরন পরিবর্তনের কারণেও ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক ঘুমের মধ্যে লালা ঝরে কেন? এর প্রতিকারই বা কী?

    মানবদেহ প্রতিদিন ১ লিটারেরও বেশি লালা উৎপাদন করে। এটি লালা গ্রন্থি দ্বারা উৎপাদিত হয়ে থাকে। জেগে থাকা অবস্থায় আমরা লালা ঝরতে দেই না, সাধারণত তা গিলে ফেলা হয়। পরক্ষণে রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে পুনরায় লালা উৎপাদিত হতে থাকে। ঘুমে বিভোর থাকা অবস্থায় লালা যেহেতু গিলে ফেলা যায় না, তাই মুখে লালা জমতে শুরু করে। এর ফলে ঠোঁটের কোণ দিয়ে লালা বাইরে ঝরে পড়ে।
    রাতে কেন লালা বেশি ঝরে?
    অনেকেই ঘুমের মধ্যে মুখ খুলে ঘুমিয়ে থাকেন। আবার কেউ উপুর হয়ে ঘুমান। এসব ক্ষেত্রে লালা ঝরার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অনেকেই নাক দিয়ে ঠিকভাবে নিশ্বাস নিতে পারেন না, তাই তারা মুখ খুলে শ্বাস নিয়ে থাকেন ঘুমের মধ্যে। এক্ষেত্রে মুখ দিয়ে লালা ঝরতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, উপুর হয়ে পেটে ভর দিয়ে ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়। ঠিক একইভাবে উপুর হয়ে ঘুমালে মুখ দিয়ে লালা ঝরতে পারে।

    লালা ঝরা কোন রোগের লক্ষণ?

    >> অনেকেই ভাবতে পারেন, লালা ঝরা হয়তো একটি সাধারণ বিষয়। তবে জানলে অবাক হবেন, বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে লালা ঝরতে পারে। স্ট্রোক বা সেরিব্রাল পলসিসহ একাধিক স্ক্লেরোসিস (এমএস) এর কারণেও আপনার মুখ দিয়ে নিয়মিত লালা ঝরতে পারে।

    >> সর্দি বা সংক্রমণজনিত কারণে নাক বন্ধ অবস্থায় থাকলে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার কারণে লালা ঝরতে পারে। কারণ এক্ষেত্রে ঘুমানোর সময় শ্বাস নেওয়ার জন্য যখন আপনি মুখ খুলে ঘুমাবেন; তখন লালা জমে তা বাইরে বেরিয়ে আসবে।

    >> গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রিফ্লেক্স ডিসঅর্ডার (জিইআরডি) এর কারণেও মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। এক্ষেত্রে কোনো কিছু গিলতে অসুবিধা হয়। এ সমস্যায় যারা ভুগছেন; তাদের মুখ দিয়েও লালা ঝরতে পারে।

    >> কিছু ওষুধের কারণেও এমনটি ঘটতে পারে। অ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধ (বিশেষত ক্লোজাপাইন) এবং আলঝাইমারস চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত ওষুধসহ কিছু অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের কারণে ঘুমের মধ্যে অতিরিক্ত লালা ঝরতে পারে।

    >> এমএস, পারকিনসন, পেশীবহুল ডিসস্ট্রফি এবং এমনকি কিছু ধরণের ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও এ সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এসব রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের থুতু গিলতে অসুবিধা হয়।

    >> স্নায়ুজনিত বিভিন্ন ঝুঁকির কারণ হতে পারে মুখ দিয়ে লালা ঝরা। যারা নিদ্রহীনতার সমস্যায় ভুগছেন; তাদের ক্ষেত্রেও এ সমস্যাটি নিয়মিত দেখা দিতে পারে।

    >> শ্বাসকষ্ট, জ্বর, অ্যালার্জি বা সাইনাস সংক্রমণের কারণে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। নাক বন্ধ থাকার কারণে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এক্ষেত্রেও মুখ দিয়ে লালা ঝরতে পারে।

    >> যদি মাউথ আলসার থাকে, সেক্ষেত্রেও মুখে থুতু বেড়ে যায়। এ কারণেও লালা ঝরতে পারে। এ সময় প্রতিরোধক ওষুধ খেলে সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

     

    ১. ঘুমের অবস্থান
    বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে ঘুমের ভুল অবস্থানের কারণে মুখ দিয়ে লালা ঝরে থাকে। তাই প্রথমত, ঘুমের অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে। পেটে নয় বরং পিঠে ভর দিয়ে ঘুমান। তাহলে মুখে লালা জমতে পারবে না।

    ২. ঘরোয়া প্রতিকার
    আমেরিকান ডেন্টাল অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুসারে, লালা শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেকের মতে, সাইট্রাসজাতীয় ফল খেলে লালা ঝরার সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পাশাপাশি প্রচুর জল পান করতে হবে। এতে শরীর হাইড্রেট থাকবে এবং লালা ঝরার সমস্যাও কমবে।

    ৩. ম্যান্ডিবুলার ডিভাইস
    ম্যান্ডিবুলার ডিভাইস একটি সরঞ্জাম। এটি মুখে ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আরামের সঙ্গে ঘুমাতেও পারবেন আর মুখ থেকে লালাও ঝরবে না।

    ৪. সিপিএপি মেশিন
    ঘুমের মধ্যে যারা শ্বাসকষ্ট অনুভব করেন তারা এই মেশিন ব্যবহার করতে পারেন। স্লিপ অ্যাপনিয়ার সর্বাধিক প্রস্তাবিত চিকিত্সা হলো সিপিএপি মেশিন।

    ৫. সার্জারি
    যাদের মুখ থেকে অতিরিক্ত লালা ঝরে; তাদের ক্ষেত্রে সার্জারির মাধ্যমে লালা গ্রন্থিগুলো অপসারণের পরামর্শ দেন চিকিত্সকরা। এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্নায়বিক সমস্যা থাকে। এ কারণেই ঘুমের মধ্যে তাদের অত্যাধিক লালা ঝরে থাকে।

    ৬. ঘুমানোর আগে যা মানবেন
    ঘুমানোর অন্তত ১ ঘণ্টা আগে মিষ্টি জাতীয় কোনো খাবার কিংবা পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকুন। আর ঘুমানোর ১০-১৫ মিনিট আগে একটু টক কিংবা লবণ মিশ্রিত জল পান করুন

    ট্যাগ

    ট্যাগ
  • বিয়ের পর মেয়েদের কোমর চওড়া হয়ে যায় কেন, জানলে লজ্জা পাবেন

    বিয়ের পর মেয়েদের কোমর চওড়া হয়ে যায় কেন, জানলে লজ্জা পাবেন

    অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন বিবাহিতা মহিলার ওপর গবেষণা করে তথ্য বের করেন, বিয়ের পর কেন মেয়েদের স্তন ও কোমর মোটা হয়। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন।

    পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলে ন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়েও যায়।এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক।

    এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এতে যদিও তাঁদের কোনও দোষ নেই কারণ, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে।

    বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারপর খাওয়া দাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন,

    যার ফলে ওজন বেড়ে যায় দ্রুত। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।

    বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন। যেমন হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।

    পোলাও, বিরিয়ানি না খেয়ে গ্রিল করা চিকেন বা মাছ খেতে পারেন। সাথে খাবেন প্রচুর পরিমানে স্যালাড। আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি খাওয়ার বদলে ফ্রুট স্যালাড আর ফলের রস খেতে পারেন। ভ্রমনে গেলে রিচ ফুড এমনিতেও এড়িয়ে চলা উচিত।