Author: News Live

  • চশমাকে বিদায়! চোখের ড্রপেই ফিরবে হারানো দৃষ্টিশক্তি

    চশমাকে বিদায়! চোখের ড্রপেই ফিরবে হারানো দৃষ্টিশক্তি

    বিশেষ ধরনের চোখের ড্রপ তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। ড্রপটি ব্যবহারের ফলে স্বল্প দৃষ্টিশক্তির মানুষ চশমা ছাড়াই যেকোনো লেখা পড়তে পারবেন। ফলে বয়সের কারণে হওয়া দৃষ্টি সমস্যা সহজেই সমাধান করা যাবে। সম্প্রতি ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব ক্যাটারাক্ট অ্যান্ড রিফ্র্যাক্টিভ সার্জনস কংগ্রেসে এ বিষয়ে গবেষণা ফলাফল উপস্থাপন করেছে আর্জেন্টিনার সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ফর প্রেসবায়োপিয়া

    সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ফর প্রেসবায়োপিয়ার গবেষণায় দেখা গেছে, ড্রপটি ব্যবহারের পর অংশগ্রহণকারীদের দৃষ্টিশক্তির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। এই উন্নতি দুই বছর পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। গবেষণায় আর্জেন্টিনার ৭৬৬ জন ব্যক্তি প্রতিদিন দুইবার পিলোকারপিন ও ডাইক্লোফেনাকযুক্ত চোখের ড্রপটি ব্যবহার করেন। ড্রপটি ব্যবহারের মাত্র এক ঘণ্টা পর আই চার্ট নামের দৃষ্টি পরীক্ষায় গড়ে ৩.৪৫ লাইন পর্যন্ত উন্নতি দেখা গেছে অংশগ্রহণকারীদের।

    সাধারণত ৪০ বছর বা তার বেশি বয়সীদের মধ্যে প্রেসবায়োপিয়া দেখা যায়। চোখের লেন্স কম নমনীয় হয়ে গেলে এমন সমস্যা দেখা দেয়। সমস্যার কারণে কাছের জিনিসে ফোকাস করতে অসুবিধা হয়। চশমা ব্যবহার করে বা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা হয়ে থাকে। নতুন চোখের ড্রপটি এই সমস্যা সহজেই সমাধান করবে।

    আর্জেন্টিনার সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ফর প্রেসবায়োপিয়ার পরিচালক জিওভানা বেনোজি জানান, গবেষণার ফলাফলে সব গ্রুপের ক্ষেত্রে দ্রুত ও টেকসই উন্নতির প্রমাণ দেখা গেছে। পিলোকারপিনের গ্রুপে ৯৯ শতাংশ রোগী আশানুরূপ ফল পেয়েছে। তবে ড্রপটির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। আর তাই ড্রপটি ব্যবহারের সময় সাময়িক ঝাপসা দেখা, চোখ জ্বালা করা ও মাথাব্যথা হয়েছে অনেকের।

  • সহবাসের আগে মাত্র ১ টুকরা সেবন করুন, চলবে টানা ১ ঘন্টা

    সহবাসের আগে মাত্র ১ টুকরা সেবন করুন, চলবে টানা ১ ঘন্টা

    পুরষ- নারীর যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে যে যে খাবার খাওয়া উচিত, শরীরের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজন সঠিক সময়ে সঠিক খাদ্য। ওজন কমানো সম্প্রতিককালে নিউ ট্রেন্ডের অন্তর্গত।

    যা করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় খাবারকে দূরে ঠেলে দেয় মানুষ। এতে ওজন হয়ত কমে কিন্তু সুখী দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনে। বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক রাখতে, প্রথমেই যেটা প্রয়োজন তা হল মানসিক শান্তি ও মনে মিল।

    দ্বিতীয় শারীরিক যৌন চাহিদা যথাযথ পূর্ণ করা। অনেকেই বিয়ের বেশ কিছু বছর পর দ্বিতীয় বিষয়টি নিয়ে খুব একটা মাথ ঘামাতে চায় না। ফলে যৌন অক্ষমতা দিন দিন বাড়়তে থাকে।

    কিন্তু এর ফলে সাংসারিক জীবনে ঢুকে পরে অশান্তির কালো ছায়া। তাই আপনি যদি ডায়েট চার্ট সঠিক রাখতে পারেন তাহলে এই ধরের সমস্যা থেকে দূরে সরে থাকতে পারবেন। মনে রাখবেন এরজন্য

    পুষ্টিকর খাবার দাওয়ারই যথেষ্ট। আপেল- প্রতি দিন পুরুষদের একটি করে আপেল খাওয়া উচিত। এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জননাঙ্গে রক্ত সরবরাহ বাড়ায়। যা আপেলের মধ্যে থেকে পাওয়া যায়।

    দুধ- যেসব খাবারে বেশু পরিমাণ প্রাণিজ- ফ্যাট আছে এমন প্রাকৃতিক খাদ্য আপনা যৌন’জীবনের উন্নতি ঘটাবে। কলা- কলা পুষ্টি বাড়ায় শুধু তাই নয়, যৌন ইচ্ছা তীব্র করে।

    এতের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম। যা যৌন মিলনে শক্তি যোগায়। রসুন- নারী পুরুষ উভয়েরই রসুন খাওয়া প্রয়োজনীয়। রসুন যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে এবং জননাঙ্গকে পূর্ণ সক্রিয় রাখতে রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা সর্বজন স্বীকৃত।

    মধু- নারী পুরুষ উভয়কেই যৌন শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩য় ৪ দিন ১ গ্রাস গরম জলে ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া উচিত। কফি- কফি যৌন ইচ্ছার মুডকে তরাণ্বিত করে। বিট- জননাঙ্গের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে প্রতিদন বিট খাওয়া উচিত।

    স্যালাডের সঙ্গে নিয়ম করে বিট খেলে, প্রচুর নাইট্রট শরীরে প্রবেশ করবে। বাদাম- বাদামে জিঙ্কক থাকায় শুক্রাণুর পরিমাণ তুলনামূলক হারে বৃদ্ধি করে

    শুধু ১ টি মাত্র ঔষধ খান টানা ১ ঘণ্টা স’হবাস করুন বী’র্যপাত ব’ন্ধ রেখঃ পুরু’ষ যদি না’রীকে বি’ছানায় তৃ’প্তি দিতে না পারে তাহলে তার পুরু’ষত্বও বৃথা।

    বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ দাম্পত্য ক’লহের অন্যতম কারন না’রীর চা’হিদা সঠিকভাবে পূরন না হওয়া। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ পুরু’ষই এই স’মস্যায় ভুগছে।

    নানা ধ’রনের কারনে বর্তমান পুরু’ষরা তার স্বা’ভাবিক যৌ’ন ক্ষ’মতা হারাচ্ছে। ধূমপান, ম’দ্যপান, অতিরি’ক্ত হস্থমৌথুন ইত্যাদি এসবের প্রধান কারন। যাইহোক আর চিন্তার কোন কারন নেই।

    মাত্র একটি ও’ষুধ সেবনেই আপনি টানা এক ঘন্টা স’হবাস ক’রতে পারবেন কোন ধ’রনের পতন ছাড়া। কি ও’ষুধ আর কীভাবে খাবেন বি’স্তারিত দেখু’ন ভিডিওতে।

    ভিডিওটি ইউটিউব এ দেয়া আছে। ভিডিওটি দে’খতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

    আরো পড়ুনঃ জে’নে নিন মৃ’ত্যুর পর শেষ গোসল কেন বড়ই পাতা দিয়ে গোসল করান হয়! থিবীতে সবকিছুর যেমন শুরু আছে, তেমনি তার শেষও আছে। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ যখন অনেককিছু পেয়ে বসে তখন শেষ নামক শব্দটাকে ভু’লে যায়।

    আর তখনি মানুষে-মানুষে হা’নাহানি আর কোন্দলের সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি শব্দটার সাথে শুরু শব্দটার যেমন মিল আছে, তেমনি শেষ শব্দটার সাথেও মৃ’ত্যু শব্দটার অনেক মিল।

    এই মৃ’ত্যুর পরও রীতির অভাব নেই। ক’বরে নিয়ে দা’ফন সম্পন্ন করার আগে শেষ গোসলের রীতি অবশ্যই পা’লন ক’রতে হয়। তবে এর মাঝেও পা’লন করার মত অনেক কিছু রয়েছে।

    মৃ’তের গোসলের পানিতে বড়ই বা কুলপাতা দেয়া শরীয়ত সম্মত। অনেকে অবশ্য এটাকে ওয়াজিব বলে থাকে তবে এটা ওয়াজিব নয়। আলেমগণ হাদিসের নির্দে’শকে মুস্তাহাব বলেছেন। কারণ কুলপাতা পরি’ষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য খুব কা’র্যকরী।

    কুলপাতা না পাওয়া গেলে সাবান বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করাই যথেষ্ট। ইসমাঈল ইবনে আবদুল্লাহ (রহ) উম্মে আতিয়্যা আনসারী রা. থেকে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কন্যা যায়নাব রা.-এর ইন্তিকাল হলে তিনি আমাদের কাছে এসে বললেন : তোম’রা তাকে তিন, পাঁচ প্রয়োজন মনে করলে তার চাইতে অধিকবার বরই পাতাসহ পানি দিয়ে গোসল দাও।

    শেষবার কর্পূর বা (তিনি বলেছেন) কিছু কর্পূর ব্যবহার করবে। তোম’রা শেষ করে আমাকে জা’নাও। আম’রা শেষ করার পর তাকে জা’নালাম। তখন তিনি তাঁর চাদরখানা আমাদের দিয়ে বললেন: এটি তাঁর গায়ের সাথে জড়িয়ে দাও।

  • শ’রীরের যে সমস্যা থাকলে ভুলেও রসুন খাবেন না, জেনে নিন

    শ’রীরের যে সমস্যা থাকলে ভুলেও রসুন খাবেন না, জেনে নিন

    শ’রীরের যে সমস্যা থাকলে ভুলেও রসুন খাবেন না, জেনে নিন
    রসুন আমাদের শরীরের জন্য নানাভাবে উপকার বয়ে আনে। বেশিরভাগ বাড়িতেই রসুনের ব্যবহার হয়ে থাকে। রসুনের স্বাদ ও সুগন্ধের জন্য প্রচুর পরিমাণে মানুষ রসুন খেতে পছন্দ করেন।

    তবে রসুনের মধ্যে এমন কয়েকটি বড় গুণ আছে যার জন্যই রসুনকে ওষুধের মত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। রসুনের ব্যবহার বিশেষত আমিষ রান্নাতেই হয়ে থাকে। যেমন- মাছ, মাংস, ডিম, আচার, সস, পিৎজা, পাস্তা ইত্যাদি।

    এক কথায় রসুনকে বলা যেতে পারে সর্বগুণ সম্পন্ন। অনেক বড় বড় গুণ আছে যা কঠিন ব্যাধি থেকে মুক্তি দিতে পারে। তবুও বেশ কিছু ক্ষেত্রে রসুন খেলে বিরাট সমস্যা হতে পারে।

    একনজরে জেনে নেওয়া যাক কাদের রসুন খাওয়া উচিৎ নয়-

    যাদের কয়েকদিন ছাড়া ছাড়া অ্যাসিডির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাদের রসুনের সেবন করাটা মোটেই উচিৎ নয়। এতে সমস্যা কমার বদলে বেড়েই যাবে।

    পেটের অবস্থা যাদের ভাল নয়, অর্থাৎ হজমশক্তি দুর্বল, তারা মোটেই রসুন খাবেন না। সমস্যা বাড়বে এমনভাবে, বুঝতেই পারবেন না।

    যাদের ঘামের গন্ধ আছে তারা ভুলেও রসুন খাবেন না। যারা রক্ত তরল করার ওষুধ খান তারাও রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

    যারা গ্যাস্ট্রো সমস্যায় ভুগছেন, তাদের অল্প পরিমাণে রসুন খাওয়া দরকার। তাই সামান্য পরিমাণে রসুন খেলে সবদিকই বজায় থাকবে।

    একজন মানুষকে ঠিক কতখানি রসুন খেতে হবে। এর কোনও বিশেষ পরিমাপ নেই। তবে রিসার্চ বলছে প্রতিদিন ৩ থেকে ৬ গ্রাম রসুন শরীরের পক্ষে ভাল।

  • দিনের বেলায় বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

    দিনের বেলায় বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

    মারা যাওয়া শিশু হুমাইরা আক্তার

    কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায় বাড়ির উঠান থেকে দুই বছর বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে একটি শিয়াল। পরে শিয়ালের কামড়ে মারা যায় শিশুটি। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে সদর উপজেলার বৌলাই ইউনিয়নের পুঁথিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    মারা যাওয়া শিশু হুমাইরা আক্তার পুঁথিপাড়া এলাকার অটোরিকশাচালক হুমায়ুন কবিরের মেয়ে।

    সন্তানের মৃত্যুর তথ্য জানিয়ে হুমায়ুন কবির বলেন, সন্ধ্যায় হুমাইরা তার চাচা গোলাম মোস্তফার ঘর থেকে খেলাধুলা করে নিজেদের ঘরে ফিরছিল। এ সময় পরিবারের কেউ বুঝে ওঠার আগেই বাড়ির উঠান থেকে শিশুটিকে টেনে নিয়ে যায় শিয়াল। পরে খোঁজাখুঁজির পর বাড়ির অদূরে ঝোঁপে শিশুটির মরদেহ পাওয়া যায়। তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবার ছোট হুমাইরা।

    শিশুটির ভাবি মর্তুজা বেগম বলেন, সন্ধ্যার নামাজের পর ঘরের সামনে দিয়ে দুটি শিয়াল যেতে দেখেছিলেন তিনি। পরে হুমাইরার মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি ধারণা করেন ওই শিয়াল দুটিই শিশুটিকে টেনে নিয়ে গেছে। হুমাইরার পুরো শরীরেই শিয়ালের কামড়ের দাগ ছিল ছিল।

    স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ রাসেল বলেন, বছরখানেক আগেও একই এলাকায় শিয়ালের আক্রমণে আরও একটি শিশুর মৃত্যু হয়। আগে এলাকায় বনজঙ্গল ও আখখেত বেশি থাকায় শিয়ালের খাদ্যের অভাব ছিল না। এখন জঙ্গল কমে যাওয়ায় লোকালয়ে শিয়ালের উপদ্রব বেড়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। শিশুটির জন্য এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    এর আগে চলতি বছরের ১৯ মার্চ পার্শ্ববর্তী তেরহাসিয়া গ্রামের মো. লিংকনের দুই বছর বয়সী ছেলে মো. আরাফকে বাড়ির উঠান থেকে টেনে নিয়ে যায় শিয়াল। পরে বাড়ির পাশেই শিশুটির মরদেহ পাওয়া গিয়েছিল।

    কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এ ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে।