Author: News Live

  • বী’র্য’পাত বন্ধ রেখে রাতভর কিভাবে স’হবাস করবেন জানালো স্বস্তিকা মুখার্জি

    বী’র্য’পাত বন্ধ রেখে রাতভর কিভাবে স’হবাস করবেন জানালো স্বস্তিকা মুখার্জি

    স্বামী স্ত্রী পবিত্র মিলনের মাধ্যমে সুখ লাভ করে। স্বামী স্ত্রীর মিলনকে স্বর্গের সুখের সাথে তুলনা করা হয়েছে। বৈজ্ঞানিকভাবে ও প্রামণিত যে অধিক সময় যাবত্‍ যৌন মিলন অত্যন্ত সুখের। তবে এই আনন্দ তখনই মাটি হয়ে যায় যখন দ্রুত বীর্যপাতন হয়ে যায়। অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার জন্য আপনার ডক্টর তিনটি পদ্ধতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে।

    মিলনে পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সের সাথে সাথে সহবাসের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে।

    এখানে বলে রাখতে চাই ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত অধিক সময় নিয়ে সহবাস করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যবধানে পুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে। ২৫-এর পর বয়স যত বাড়বে সহবাসে পুরুষ তত অধিক সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যবধানও বাড়তে থাকে।

    তাছাড়া এক নারী কিংবা এক পুরুষের সাথে বার বার সহবাস করলে যৌন মিলনে অধিক সময় দেয়া যায় এবং সহবাসে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরূপ: নিয়মিত সহবাসে একে অপরের শরীর এবং ভাল লাগা কিংবা মন্দ লাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।

    পদ্ধতি ১: চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা: অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়? যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামীর প্রমাণ ছাড়া আর কিছু নয়।

    পদ্ধতি ২: সংকোচন (টেনসিং): অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

    পদ্ধতি ৩: বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে): এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃত্‍। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যত্‍ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

    পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি পদ্ধতি আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা নারী এ ট্রিকস্ গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া। স্ত্রীরও উচিত স্বামীর প্রতি যত্নশীল হওয়া।

  • তাবিজ আনতে মাজারে গিয়ে গর্ভবতী হয়ে গেলেন প্রবাসীর স্ত্রী

    তাবিজ আনতে মাজারে গিয়ে গর্ভবতী হয়ে গেলেন প্রবাসীর স্ত্রী

    ছেলের মঙ্গলের জন্য খানকা শ’রীফের তা’বিজ আনতে যান এক প্র’বাসীর স্ত্রী। কিন্তু খা’নকা শরীফের তত্ত্বাবধায়কের লা’লসার শিকার হয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে প’ড়েছেন তিনি।

    এ নিয়ে চা’ঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে ওই এলাকায়। ব্রা’হ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উ’পজেলায় এ ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার স’ন্ধ্যায় অভিযুক্ত মাওলানা সি’রাজুল ইসলামকে (৪৮) আটক করেছে পু’লিশ।

    তিনি হবিগঞ্জ জেলার মা’ধবপুর উপজেলার বড়গাঁ গ্রামের মৃ’ত আ’শিকুল ইসলামের ছেলে। জানা যায়, খা’নকায়ে শরীফ মা’জারের তত্ত্বাবধায়ক সি’রাজুল ইসলাম মা’নুষজনকে বিভিন্ন রো’গের জন্য তা’বিজ দেন।

    এছাড়া ঝা’ড়ফুঁকও দেন সা’লামির বিনিময়ে। তা’বিজের জন্য ওই প্র’বাসীর স্ত্রীর খানকা শ’রীফে আসা-যাওয়া ছিল। মাঝে ম’ধ্যেই ওই নারী ত’ত্ত্বাবধায়কের লা’লসার শি’কার হতেন।

    ন’বীনগর থানা পু’লিশের ভা’রপ্রাপ্ত ক’র্মকর্তা (ওসি) আ’মিনুর রশিদ জানান, ভোলাচং গ্রামের বা’সিন্দা ওই প্র’বাসীর স্ত্রী তার ছেলের জন্য তা’বিজ আনতে শ্রী’রামপুর গ্রামের আবু উলাইয়া খা’নকা শরীফ যান।

    প্র’বাসীর স্ত্রী অ’ন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন, স্থা’নীয়রা এ নিয়ে কানাঘুষা শুরু হলে পু’লিশ সিরাজুল ই’সলামকে আটক করে। প্রা’থমিকভাবে ঘ’টনার সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জা’নিয়েছে পু’লিশ।

  • নারীদের স.হ.বা.সের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে, অনেকেই জানেন না

    নারীদের স.হ.বা.সের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে, অনেকেই জানেন না

    বিবাহিত জীবনে দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে সম্পর্ক। শারীরিক চাহিদা প্রতিটি মানুষেরই থাকে। এক্ষেত্রে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, নারীদের শারীরিক চাহিদা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?

    আসলে নারী- পুরুষ ব্যাপারটি সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। শারীরিক ক্ষেত্রে কখনো এরকমও শোনা যায় যে নারীদের আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনো এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে।

    ইতিহাসে আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদা। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে সবসময় হওয়া চাই স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাই হোক সুস্থ সম্পর্ক একেবারেই নয়।

    ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সঙ্গে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সঙ্গে লিপ্ত হতে পারেন না। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার বাসনা বা আগ্রহ এক হয় না। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ শারীরিক রিলেশন খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে।

    অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। এ ব্যাপার বিশেষ করে নারী-পুরুষের ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

    নারীদের ইচ্ছার সময়সীমা : নারীদের চাহিদা পুরুষদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার নারীদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে নারীদের চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালোই কমে যায়।

  • বিদেশি স্টাইলে তরুণীদের সর্বনাশ করতেন তিনি

    বিদেশি স্টাইলে তরুণীদের সর্বনাশ করতেন তিনি

     

    Screenshot_6

    শয়নকক্ষক সাজিয়েছেন পশ্চিমা বাসাবাড়ির আদলে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্যবহার করেন ফ্রান্সের নম্বর। এর পেছনে একটাই টার্গেট অবিবাহিত সুন্দরী তরুণী। বিদেশি বাসাবাড়ির আদলে সাজানো কক্ষ থেকে সফটওয়ারের মাধ্যমে ফ্রান্সের ফোন নম্বর থেকে কথা বলতেন তরুণীদের সঙ্গে। কখনো ফোনে, কখনো ইমোতে আবার কখনো হোয়াটসঅ্যাপে। 

    বিয়ে করে ইউরোপে নিয়ে যাওয়ার প্রলোভনে ফেলেন তাদের। কাউকে গোপনে বিয়ে করেন আবার কাউকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ঝুলিয়ে রেখে আদায় করেন মোটা অঙ্কের টাকা। ফ্রান্স প্রবাসী পরিচয়ে এমন প্রতারণা করে অসংখ্য মেয়ের সর্বনাশ করে অবশেষে পুলিশের খাঁচায় বন্দি হয়েছেন তিনি। ভয়ংকর এই প্রতারকের নাম ইমাম হোসেন (৪২)।

    তার কাছে প্রতারিত হয়ে সর্বস্বান্ত হওয়া এক তরুণীর মামলার প্রেক্ষিতে সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার ঘোষগাঁও (কোনাপাড়া) গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে জগন্নাথপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় তাকে গ্রেফতার করে বিশ্বনাথ থানা পুলিশ। তিনি ওই গ্রামের মৃত আবদুল কুদ্দুছের ছেলে। গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর সিলেটের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এ ইমাম হোসেনকে প্রধান অভিযুক্ত করে ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ভাদেশ্বর গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত ওই তরুণী।

    আদালতের নির্দেশে গত ২ জানুয়ারি বিশ্বনাথ থানায় মামলা রুজু হয়। মামলার অপর আসামিরা হলেন সিলেটের ওসমানী নগরের দিরারাই গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে বশির উদ্দিন, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার ঘোষগাঁও গ্রামের দুদু মিয়ার ছেলে লেবু মিয়া মিন্টু, তার স্ত্রী মিনু ও বাওধরন গ্রামের মৃত তরমুজ আলীর ছেলে রুপন আহমদ।

    মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দেবাশীষ শর্ম্মা জানান, ‘পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ৪টি বিয়ে করেছে বলে জানিয়েছে ইমাম হোসেন। তবে, আমাদের ধারণা তার বিয়ের সংখ্যা ১৫-২০টির মতো হবে। তার মোবাইল ফোন ঘেঁটে পুলিশ অনেক তথ্য ও অসংখ্য মেয়ে সঙ্গে তার ছবি পেয়েছে।

    সে শতাধিক মেয়ের সর্বনাশ করেছে বলে ধারণা করছি। তার রিমান্ড চাইবে পুলিশ।’ প্রতারক ইমাম হোসেনকে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম মুসা। তিনি জানান, ‘তাকে বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেটের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।