Author: News Live

  • নায়িকা হতে গিয়ে ১ রাতে একে একে ৪ জনের টা নিতে হয়েছিলো

    নায়িকা হতে গিয়ে ১ রাতে একে একে ৪ জনের টা নিতে হয়েছিলো

     মধ্যবিত্ত পরিবারের তরুণী তমার (ছদ্মনাম) স্বপ্ন ছিলো নায়িকা হবেন। নায়িকা হতে গিয়ে যে তাকে সর্বস্ব দিতে হবে, এমনটি ভাবেননি তমা। ড্যান্স বারে পারফর্ম করে সবাই মিলে যখন আড্ডা দিচ্ছেন তখনই ঘটে ঘটনাটি। আড্ডায় মগ্ন সবাই। বার সংলগ্ন হোটেল কক্ষের সোফায়, খাটে বসেছেন তিন তরুণী ও পাঁচ যুবক। এরমধ্যে অনুষ্ঠান আয়োজক ফরহাদ খানও রয়েছেন। 

    টেবিলে সাজানো বিয়ার, হুইস্কি, শ্যাম্পাইন। রয়েছে ফ্রাইড চিকেন, সালাত, চিপস ইত্যাদি।কেউ মদ পান করছেন। কেউ সিগারেটে সুখ টান দিচ্ছেন। তমা নিরবে বসে আছেন। বারবার অনুরোধ করার পর বিয়ার হাতে নেন।

    কিন্তু বাধা দেন ফরহাদ। বিয়ার নয়, তাকে হুইস্কির গ্লাস এগিয়ে দেন। তমা পান করেন। এক-দুই করে কয়েক প্যাক। পান করতে করতে চোখ টলমল করছে। সোফায় ঢলে পড়বেন যেনো। ফরহাদ তাকে কাছে টেনে নেন। সবার সামনেই পাশে বসিয়ে জড়িয়ে ধরেন। অন্যরা এই দৃশ্য দেখে বেশ মজা নিচ্ছিলো।

    তারপর তাকে কোলে তোলে পাশের একটি কক্ষে নিয়ে যান। মুহূর্তেই দরজাটা বন্ধ হয়ে যায়। পরদিন ভোর হতেই ঘুম ভাঙ্গে তমার। হতভম্ব হয়ে যান। কম্বলের নিচে বস্ত্রহীন তিনি। বুঝতে পারেন সর্বস্ব লুট হয়েছে তার। যেনো নিজের অজান্তেই ঘটেছে সবকিছু। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন তমা। পাশে তখনও ঘুমাচ্ছেন ফরহাদ। চট্টগ্রামের ধনাঢ্য ব্যক্তি, পঞ্চাশ বছর বয়সী ফরহাদ। দীর্ঘদিন থেকেই সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এখানে ব্যবসা রয়েছে তার। এছাড়া ব্যবসা রয়েছে মালয়েশিয়াতেও। হোটেল, বারের ব্যবসা।

    নায়িকা হওয়ার ইচ্ছে নিয়েই নাচ শিখেছেন কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী তমা। স্বপ্ন ছিলো নায়িকা হলে সারা দেশের মানুষ তাকে চিনবে। তাকে দেখলেই ভীড় করবে দর্শকরা। ছবি তোলবে। তাকে নিয়ে প্রায়ই সংবাদ প্রকাশ হবে গণমাধ্যমে। পাশাপাশি অর্থ উপার্জনও হবে। সেই স্বপ্ন নিয়েই নারায়ণগঞ্জের একটি নাচের স্কুলে ভর্তি হন। অল্প দিনেই নাচে পারদর্শী হয়ে উঠেন কলেজ পড়–য়া এই ছাত্রী।

    এরমধ্যেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রন আসতে থাকে। পরিচয় ঘটে শোবিজ জগতের তারকাদের সঙ্গে। পারফর্ম করেন দেশের বিভিন্নস্থানে। এরমধ্যেই মুন্না নামের একজনের সঙ্গে পরিচয়। বিদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে না;চ করার প্রস্তাব দেন তিনি। ফরহাদ তার বড় ভাই হন। প্রতি মাসে বেতন হবে ৭০ হাজার টাকা। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে তমা। বাবা ক্ষুদে ব্যবসা। দুই বোন, এক ভাই ও মা-বাবা নিয়ে তাদের পরিবার। অ’ভাব লেগেই থাকে। মাসে এতগুলো টাকা পেলে ম’ন্দ হয় না। ভেবেই রাজি হন।

    বিদেশে যাওয়ার আগেই তাকে দেওয়া হয়েছিলো ৫০ হাজার টাকা। তারপরই তমাসহ একসঙ্গে আরও চার ত’রুণী দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়েন। এটি কয়েক বছর আগের ঘটনা। ২০১২ সালের আগস্ট থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের পেশাজীবীদের ভিসা দেওয়া বন্ধ । পর্যটক ভিসা পাওয়াও সহজ নয়। কিন্তু এই চক্রের ভিসা পাওয়ার বিষয়ে তেমন প্রতিবন্ধকতা নেই। তিন মাসের পর্যটক ভিসা নিয়ে আরব আমিরাতে যান তারা। শারজায় একটি বারে নাচ করেন তমা। তারপরই ঘটে ঘটনাটি।

    অনেক কিছু ভেবে ফরহাদকে মেন নেন তমা। একজন পুরুষ সঙ্গী থাকতেই পারে। কিন্তু তখনও বুঝতে পারেননি তার জন্য আরও খারাপ কিছু অপেক্ষা করছে। পরের রাতে এক আরবিয়ানের বাসায় বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয় তমাকে। আরব ওই ব্যবসায়ী, বাংলাদেশী ফরহাদসহ সেখানে ছিলো আরও দুজন। বাসাতেই ছিলো নাচের আয়োজন। নাচ শেষে রাত গভীর। তখনই ফরহাদ বুঝিয়ে দেন আজ রাতটা সবার সঙ্গেই কাটাতে হবে তাকে। তমা অনুনয় করেন। ফরহাদ ছাড়া কারও শ;য্যাসঙ্গী হতে চান না তিনি। ফরহাদ জানান, শুধু নাচ করে থাকা-খাওয়ার টাকাও আসবে না। এসবই করতে হবে তাকে।

    আরব আমিরাতের বারে ঢুকতে গেলে ৫০ দিরহাম দিয়ে একটি টোকেন ক্রয় করতে হয়। নাচ দেখতে হলে পছন্দের তরুণীকে এই টোকেন দিতে হয়। এই টোকেন তরুণী হয়ে জমা হয় বার কর্তৃপক্ষের কাছে। কোন তরুণী কটা টোকেন জমা দিলো তা লিখে রাখা হয়। মাসে অন্তত তিনশ টোকেন সংগ্রহ হলে টোকেন সংগ্রহকারী তরুণীর বেতন হয় ৫০ হাজার টাকা। টোকেন কম হলে বেতন কমে যায়।

    এক পর্যায়ে ইচ্ছের বিরুদ্ধেই নিরবে ওই রাতে শ;য্যা সঙ্গী হন একে একে চার জনের। তারপর থেকেই প্রায় প্রতি রাতেই কারও না কারও সঙ্গী হন তমা। তমা জানান, ২০১৯ সালে দুবাই পুলিশ চার জনকে একটি নাইটক্লাব থেকে আটক করেছিলো তাদের বয়স কম ছিলো। ওই ক্লাবে নিয়মিত নাচ করতেন তিনি।সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিভিন্ন ক্লাবে নাচ করেছেন তিনি। তিন মাস পর দেশে ফিরেন, আবার যান। তমা বলেন, মূলত টাকা উপার্জনের জন্যই ছুটে যান সেখানে। করোনার কারণে দীর্ঘদিন যাবত দেশে রয়েছেন তিনি।

  • মাতৃত্বকালীন ভাতা: অনলাইনে আবেদন পদ্ধতি ও শর্তাবলি

    মাতৃত্বকালীন ভাতা: অনলাইনে আবেদন পদ্ধতি ও শর্তাবলি

    দরিদ্র ও অসহায় মায়েদের জন্য গর্ভাবস্থা ও শিশুর লালনপালনে সহায়তা হিসেবে ২০১১ সাল থেকে মাতৃত্বকালীন ভাতা চালু করেছে সরকার। এ ভাতা মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্প, যা নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ সাপেক্ষে পাওয়া যায়।

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    মাতৃত্বকালীন ভাতা পেতে আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র, গর্ভাবস্থার মেডিকেল রিপোর্ট, ছবি ও ব্যক্তিগত তথ্যসহ নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে অনলাইনে বা ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা কাউন্সিলরের অফিসে জমা দিতে হবে। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা যাচাই ও অনুমোদন করলে ভাতা প্রদান করা হয়।

    অনলাইন আবেদন করা যায় এই লিংকে http://103.48.16.6:8080/LM-MIS/applicant/onlineRegistration। এখানে আবেদনকারীর ব্যক্তিগত, ঠিকানা, আয় ও সন্তানসংক্রান্ত তথ্য দিতে হবে। পাশাপাশি ছবি ও স্বাক্ষর আপলোড করতে হবে। আবেদন গ্রহণের সময়সীমা প্রতি মাসের ১ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত।

    কত টাকা পাওয়া যায়?

    প্রতি মাসে ৮০০ টাকা হারে ছয় মাস অন্তর এককালীন ৪,৮০০ টাকা দেওয়া হয়। একজন সন্তানের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৪ মাসে মোট ১৯,২০০ টাকা এবং দুই সন্তানের ক্ষেত্রে ৩৬ মাসে সর্বোচ্চ ২৮,৮০০ টাকা পাওয়া যায়।

    শর্তাবলি

    আবেদনকারীর বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।

    প্রথম বা দ্বিতীয় গর্ভধারণের সময় আবেদন করতে হবে।

    মাসিক আয় ১,৫০০–২,০০০ টাকার মধ্যে বা কম হতে হবে।

    কৃষিজমি বা পুকুর থাকলে আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।

    জুলাই মাসে ভাতাভোগী নির্বাচন করা হয়, এ সময় অন্তত পাঁচ মাসের গর্ভবতী হতে হবে।

    সতর্কবার্তা

    প্রতারক চক্রের হাত থেকে বাঁচতে আবেদন অবশ্যই সরকারি নির্ধারিত প্রক্রিয়ায় করতে হবে। ভাতা কেবল দরিদ্র, অসহায় ও যোগ্য মায়েদের জন্য নির্ধারিত।

  • প্রেমিক পার্কের মধ্যে ছাতার নিচে টানা তিন বারের পর আবার চাইলো

    প্রেমিক পার্কের মধ্যে ছাতার নিচে টানা তিন বারের পর আবার চাইলো

    এমন ভালবাসা এখন সবার মাঝেই কমবেশি প্রভাব ফেরছে। বিশেষ করে যারা স্কুল-কলেজে পড়েন তাদের এমন অবাদ ভালবাসা সচরআচর দেখা যায়। কিন্তু এমন ভালবাসার শেষ পরিনতি কি? আমা’দের সন্তানরা কোথায় কি করছে? কার সাথে ঘুরছে? এগু’লো তো আপনার আমা’র খোঁজ রাখার কথা।

    কিন্তু আমর’া কি করছি? সন্তানে কথা মত সব করছি। কিন্তু একটিবারও কি তাদের ভবি’ষৎ চিন্তা করেছি? বর্তমান সময়ে প্রায় সব শ্রেণীর মানুষ এ ধরনের প্রেমলীলার আকর্ষণে আকৃষ্ট। তাই সকাল ১০টা বাজতে না বাজতে পার্ক যেন প’রকীয়ার লীলায় উদ্ভাসিত ‘হতে থাকে।

    শহর ছেড়ে এখন গ্রামেও এগু’লো প্রভাব বিস্তার করছে। বিভিন্ন পার্কে এবং রেস্টুরেন্টে গিয়ে দেখা মিলে এদের।কেউ স্কুল ফাঁ’কি দিয়ে আবার কেউ কলেজ ফাঁ’কি দিয়ে এমন প্রেমলীলায় মেতে আছেন। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে চলে এই প্রেমলিলা।

    এমনই এক রোমান্সকর প্রেমিক জুটির সাথে দেখা হয় বেলা সাড়ে ১১টায়। প্রেমিক….. পেশায় একজন রিকশাচালক। তার প্রেমিকা …একজন গৃহীনি। তিনি পরকিয়ায় জড়িয়ে গেছেন অনেক আগে। তার সাথে কথা বলে জানা গেছে যে প্রেমিকের ঘরে একটি সুন্দর ফুটফুটে মেয়েও আছে?

    সবচাইতে অবাক হলাম। যে তারা দুজনই বিবাহিত। আজকের সমাজটা কোথায়? এখানে আপনি কাকে দায়ি করবেন? তাদের পরিবারের গাফিলতিকে না ভালবাসা নামের এই নোংড়া মেলামেসাকে?

    যাই হোক এদের কথা না হয় বাদ দিলাম। চলুন এবার স্কুল ফাকি দিয়ে যারা এমন ভালবাসায় ম’গ্ন তাদের সাথে একটু কথা বলি। এটা রাজধানীর একটি নামিদামি ফাষ্টফুড বার দেখানে দেখা মিললো স্কুল পড়ুয়া ২ জুটিকে যারা কিনা ক্লাস ফাঁ’কি দিয়ে চুটিয়ে প্রেম করছেন।

    তাদের সাথে কথা বলতে চাইলে তারা কথা বলতে নারাজ হন। তারপরও একটু জানতে চাওয়া। আপনারা কি করেন? আমর’া স্কুলে পড়ি? তো এখন তো স্কুল টাইম তো এখানে কোন?? না মানে….!! আর বললাম না। আমি সুধু একটি কথাই বলবো এদের এই আচরণের জন্য আপনি আমি দায়ি।

    তো মা-বাবার প্রতি আমা’র একটাই অনুরোধ আপনারা একটু খোজ খবর নিবেন আপনার সন্তানের চলাফেরা কার সাথে? তারা কি চায়? সব দিক বিবেচনা করে তাদেরকে পথচলার সুযোগ দিন।ফিরিয়ে দিল হাসপাতাল, বাবার কাঁধেই মা’রা গেল শিশু তিন ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারাম।

  • রাতে দেখা করতে গিয়ে প্রেমিকার সঙ্গে ৫ বারের পর ঘুমিয়ে পড়লেন প্রেমিক

    রাতে দেখা করতে গিয়ে প্রেমিকার সঙ্গে ৫ বারের পর ঘুমিয়ে পড়লেন প্রেমিক

    সামাজিকমাধ্যমে এক তরুণের অদ্ভুত ঘটনা ভাইরাল হয়েছে। রাতের অন্ধকারে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গোপনে তার ঘরে ঢুকে পড়েন তিনি। দীর্ঘক্ষণ আড্ডার পর সেখানেই ঘুমিয়ে পড়েন সেই তরুণ। কিন্তু ভোরে ঘুম ভাঙতেই ধরা পড়েন প্রেমিকার পরিবারের হাতে। পুরো গ্রামে এই খবর ছড়িয়ে পড়ে।

    ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী ‘রঞ্জিত সিংহ’ নামের এক অ্যাকাউন্ট থেকে ঘটনাটির ভিডিও প্রকাশ করা হয়। যদিও কোথায় এবং কবে ঘটনাটি ঘটেছে, তা স্পষ্ট নয়। ভিডিওতে দেখা যায়, তরুণকে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসানো হচ্ছে। প্রথমে রাজি না থাকলেও চাপের মুখে অবশেষে বিয়ে মেনে নেন তিনি। ভিডিওতে তার মুখে অনীহা ও বিরক্তি স্পষ্ট।

    এখন পর্যন্ত ভিডিওটি প্রায় তিন লাখ বার দেখা হয়েছে, লাইক ও কমেন্টের বন্যা বইছে। নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ বলছেন, রাতের দুঃসাহসিকতার পরিণতি। আবার কেউ মন্তব্য করেছেন, প্রেম করলে এরকমই ঝুঁকি নিতে হয়।

    অন্যদিকে অনেকে মজা করে লিখেছেন, এই জন্যই আমি প্রেম থেকে দূরে থাকি।

    সূত্র: আনন্দবাজার ডট কম