Author: News Live

  • মেয়েদের সবচেয়ে নোংরা জায়গা, ভুলেও ছোঁবেন না

    মেয়েদের সবচেয়ে নোংরা জায়গা, ভুলেও ছোঁবেন না

    নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের কিছু জায়গায় অহেতুক হাত দেয়া উচিত নয়। তবে সব সময় সেটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। ভুলবশত হাত চলে যায় সেসব স্থানে। তবে এই অভ্যাস থাকলে পরবর্তী জীবনে ভুগতে হতে পারে, ডেকে আনতে পারে বিপদ। সে কারণে কখনো শরীরের এই জায়গাগুলোতে হাত দেবেন না ভুলেও।

    প্রথমত চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকা দরকার। কারণ, আমাদের হাতে যে জীবাণু থাকে, সেগুলো চোখে গেলে বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার শ’ঙ্কা রয়েছে। সুতরাং মুখ ধোয়া বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাত না দেয়া ভালো।

    চোখের পরেই কান আমাদের শরীরের স্প’র্শকাতর জায়গা। কানে বেশি হাত না দেয়া ভালো। অযথা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে কান পরিষ্কারও করবেন না। এতে কানের পর্দা ছিঁড়ে যাওয়ার শ’ঙ্কা থাকে।

    আমাদের হাতে যেহেতু নানা রকম জীবাণু থাকে। চিন্তার সময় বা দিনের বিভিন্ন সময় মুখে হাত দিলে সেই জীবাণু সোজা পেটে চলে যাওয়ার আশ’ঙ্কা থাকে। যা ডেকে আনতে পারে মা’রাত্মক বিপদ। সে কারণে মুখে হাত ঢুকিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রচণ্ড ক্ষুধা থাকলেও খালি পেটে ভু’লেও খাবে’ন না যে ৪ টি খাবার!

    প্রচ’ণ্ড ক্ষুধা পেলে ঘরে যা থাকে তাই খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করি। কেননা ক্ষুধা পেলে খাবার না খাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভালো থাকে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার খেয়ে ক্ষুধা মেটানো হয়।

    কিন্তু এ সময় সব ধ’রনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ কিছু খাবার আছে যেগুলো খিদের সময়ে খেলে যেমন পে’টের ক্ষিদে মিটবে না তেমনি শ’রীরের অনেক বড় ক্ষ’তি হতে পারে। তাহলে জে’নে নিন, ক্ষুধার সময় যে ৪ ধ’রণের খাবার খাওয়া উচিত নয়-

    ১) ফল : খালি পে’টে ফল খেতে নেই- এই কথাটা আম’রা আমাদের ছে’লেবেলা থেকেই জানি। একটি আপেল বা একটি কলা খেয়ে কখনই পে’টের ক্ষুধা মিটে না। বরং আপনার খিদে খিদে ভাব আরও বেড়ে যাবে। যদি ফল খেয়েই থাকেন তাহলে এর স’ঙ্গে আপনার খাওয়া উচিত কোনও প্রোটিন ধ’রণের খাবার। ফলের স’ঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির

    ২) ঝাল খাবার : কোন কাজে’র জন্য দুপুরের খাবার সারতে দেরি হয়েছে। এ সময় প্রচ’ণ্ড ক্ষিদে পেয়েছে, তাই হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল কোনও মুখরোচক খাবার খেয়ে বসলেন। এতে আপনার হ’জ’মের স’মস্যা তৈরি হবে।

    খালি পে’টে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণের ওপর সরাসরি প্র’ভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরঝালের প্র’ভাব পাকস্থলীর ওপর পড়বে না।

    ৩) কমলালেবু বা কফি : এই সব খাবার খালি পে’টে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পে’ট খা’রাপ হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের স’মস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পে’টে কফি পান করাটা অ’ত্যন্ত ক্ষ’তিকর।

    সবজি পে’টের জন্য এতোটা ক্ষ’তিকর না। তাই সবজির সালাদ খেতে পারেন। সেদ্ধ ডাল বা মুরগীর মাংসও (কম মশলাদার হলে চলবে) এ সময়ে খাওয়া যেতে পারে।৪) বিস্কুট বা চিপস : এমনটা হতে পারে যে আপনি আর দুই ঘন্টা পর দুপুরের খাবার খাবেন। তাই এখন ভা’রী কিছু খেতে চাচ্ছেন না।

  • মঞ্চে পোশাক খোলার পর যা ঘটেছিল, জানালেন টাইটানিক নায়িকা

    মঞ্চে পোশাক খোলার পর যা ঘটেছিল, জানালেন টাইটানিক নায়িকা

    তিন দশকের বেশি সময় ধরে দর্শকদের অভিনয়জাদুতে মুগ্ধ করে আসছেন কেট উইন্সলেট। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে কেট অভিনীত নতুন সিনেমা ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। সিনেমাটির প্রচার উপলক্ষে গত এক মাসে অনেক সাক্ষাৎকার দিয়েছেন অভিনেত্রী, হাজির হয়েছে বেশ কয়েকটি টক শোতে। কথা বলেছেন নতুন সিনেমাসহ নানা প্রসঙ্গে। তবে ‘গ্রাহাম নরটন’ শোতে গিয়ে এমন এক ঘটনার স্মৃতিচারণা করলেন, যা নিয়ে আগে কথা বলেননি অভিনেত্রী।

    ঘটনাটি কয়েক দশক আগের, কেট উইন্সলেটের অভিনয়জীবনের প্রথম দিকের। তখন তাঁর বয়স মোটে ১৮। একবার মঞ্চে অভিনয় করতে গিয়ে ঘটেছিল ঘটনাটি। কী এমন ঘটনা, যা নিয়ে এত দিন পরও কথা বলতে হলো অভিনেত্রীকে?
    চরিত্রের প্রয়োজনে অভিনয় করতে গিয়ে বেশ কয়েকবারই পর্দায় পোশাক খুলতে হয়েছে কেট উইন্সলেটকে। সে প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়েই মঞ্চের ঘটনাটির স্মৃতিচারণা করেন তিনি।

    ঘটনাটি কী ছিল, সেটা শোনা যাক কেট উইন্সলেটের মুখেই, ‘তখন আমার ১৮, ম্যানচেস্টারে একটি নাটকে অভিনয় করছিলাম। আমার চরিত্রটি ছিল এক চিকিৎসকের সেক্রেটারির চাকরিপ্রত্যাশীর। নিয়োগ দেওয়ার আগে চিকিৎসক আমাকে পরীক্ষা করে দেখতে চান, সে জন্য পোশাক খুলে ফেলতে বলেন। কথামতো কাজ করি। কিন্তু তখনই আমার বাথরুম পায়। পোশাক খুলে মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছি, প্রচণ্ড চাপ থাকার পরও বাথরুমে যেতে পারছি না…সে এক বিব্রতকর অবস্থা।’

    ঘটনাটি কয়েক দশক আগের, কেট উইন্সলেটের অভিনয়জীবনের প্রথম দিকের। তখন তাঁর বয়স মোটে ১৮। একবার মঞ্চে অভিনয় করতে গিয়ে ঘটেছিল ঘটনাটি। কী এমন ঘটনা, যা নিয়ে এত দিন পরও কথা বলতে হলো অভিনেত্রীকে?
    চরিত্রের প্রয়োজনে অভিনয় করতে গিয়ে বেশ কয়েকবারই পর্দায় পোশাক খুলতে হয়েছে কেট উইন্সলেটকে। সে প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়েই মঞ্চের ঘটনাটির স্মৃতিচারণা করেন তিনি।

    ঘটনাটি কী ছিল, সেটা শোনা যাক কেট উইন্সলেটের মুখেই, ‘তখন আমার ১৮, ম্যানচেস্টারে একটি নাটকে অভিনয় করছিলাম। আমার চরিত্রটি ছিল এক চিকিৎসকের সেক্রেটারির চাকরিপ্রত্যাশীর। নিয়োগ দেওয়ার আগে চিকিৎসক আমাকে পরীক্ষা করে দেখতে চান, সে জন্য পোশাক খুলে ফেলতে বলেন। কথামতো কাজ করি। কিন্তু তখনই আমার বাথরুম পায়। পোশাক খুলে মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছি, প্রচণ্ড চাপ থাকার পরও বাথরুমে যেতে পারছি না…সে এক বিব্রতকর অবস্থা।’

    ঘটনাটি কয়েক দশক আগের, কেট উইন্সলেটের অভিনয়জীবনের প্রথম দিকের। তখন তাঁর বয়স মোটে ১৮। একবার মঞ্চে অভিনয় করতে গিয়ে ঘটেছিল ঘটনাটি। কী এমন ঘটনা, যা নিয়ে এত দিন পরও কথা বলতে হলো অভিনেত্রীকে?
    চরিত্রের প্রয়োজনে অভিনয় করতে গিয়ে বেশ কয়েকবারই পর্দায় পোশাক খুলতে হয়েছে কেট উইন্সলেটকে। সে প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়েই মঞ্চের ঘটনাটির স্মৃতিচারণা করেন তিনি।

    ঘটনাটি কী ছিল, সেটা শোনা যাক কেট উইন্সলেটের মুখেই, ‘তখন আমার ১৮, ম্যানচেস্টারে একটি নাটকে অভিনয় করছিলাম। আমার চরিত্রটি ছিল এক চিকিৎসকের সেক্রেটারির চাকরিপ্রত্যাশীর। নিয়োগ দেওয়ার আগে চিকিৎসক আমাকে পরীক্ষা করে দেখতে চান, সে জন্য পোশাক খুলে ফেলতে বলেন। কথামতো কাজ করি। কিন্তু তখনই আমার বাথরুম পায়। পোশাক খুলে মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছি, প্রচণ্ড চাপ থাকার পরও বাথরুমে যেতে পারছি না…সে এক বিব্রতকর অবস্থা।’

    কেট উইন্সলেট জানান, মঞ্চে পাত্রপাত্রীদের পোশাক খুলাটা সাধারণ ঘটনা। তবে এ ধরনের দৃশ্যের আগে চারপাশে একধরনের পর্দা টেনে দেওয়া হতো, ফলে দর্শকেরা দেখতে পারত না। অভিনয় শেষ হতেই যে দৌড়ে বাথরুমে গিয়েছিলেন, অনুষ্ঠানে সে কথা জানাতে ভোলেননি কেট উইন্সলেট।

  • মেলায় ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

    মেলায় ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

    নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মেলায় ঘুরাতে নিয়ে যাওয়ার প্রলোভনে এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।

    গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় সোমবার (১৮ আগস্ট) সকালে দুজনকে আসামি করে ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাই বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।

    অভিযুক্তরা হলেন- কিশোরীর খালাতো বোনের স্বামী কাউছার (৩০) ও তার বন্ধু আউয়াল (৩০)। ঘটনার পর থেকে দু’জনেই পলাতক রয়েছেন।

    ফতুল্লা মডেল থানার (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, গত ১৫ আগস্ট সন্ধ্যায় কাউছার কিশোরীকে মেলায় ঘুরাতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের করে। তবে মেলায় না নিয়ে সে কিশোরীকে পশ্চিম নয়ামাটি রেললাইন এলাকার আলম মিয়ার চারতলা ভবনের নিচতলায়, তার বন্ধু আউয়ালের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে কাউছার এবং পরে আউয়াল কিশোরীকে ধর্ষণ করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তারা এই জঘন্য অপরাধ সংঘটিত করে। পরে একটি অটোরিকশায় করে কিশোরীকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

    বাসায় ফিরে কিশোরী ঘটনাটি তার বড় ভাই ও ভাবিকে জানায়। পরবর্তীতে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।

     

    অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

     

  • ভাবিকে ধর্ষণ করতে গিয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ হারালেন দেবর

    ভাবিকে ধর্ষণ করতে গিয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ হারালেন দেবর

    যশোরের শার্শায় ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা করতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন মফিজুল ইসলাম (৪৫) নামে এক ব্যক্তি।

    সোমবার (১৮ আগস্ট) পুলিশ ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।

    ঘটনাটি ঘটে গত ১২ আগস্ট রাতের দিকে উপজেলার কায়বা ইউনিয়নের পাড়ের কায়বা গ্রামে। আহত মফিজুল একই গ্রামের আতিয়ার রহমানের ছেলে।

    স্থানীয় সূত্র জানায়, সেদিন রাতেই নির্জন স্থানে মফিজুল তার ভাবিকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করেন। আত্মরক্ষায় ওই নারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে দেবরের গোপনাঙ্গে আঘাত করেন। এতে মারাত্মকভাবে আহত হয়ে মফিজুল স্থানীয় এক গ্রামীণ চিকিৎসকের কাছে যান এবং সেখানে তাকে আটটি সেলাই দেওয়া হয়।

    এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

    গ্রামবাসীর অভিযোগ, মফিজুল ও তার ভাবির মধ্যে আগে থেকেই অনৈতিক সম্পর্ক ছিল এবং এ নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হয়েছে। তবুও এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি স্থানীয়দের হতবাক করেছে।

    ভুক্তভোগী নারী জানান, দেবর দীর্ঘদিন ধরে তাকে উত্ত্যক্ত করছিলেন। বাধ্য হয়ে আত্মরক্ষার্থে তিনি এমনটি করেছেন।

    শার্শা থানার ওসি রবিউল ইসলাম বলেন, ভুক্তভোগী নারী ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। সোমবার (১৮ আগস্ট) ভোরে পুলিশ মফিজুলকে তার নিজ বাড়ি থেকে আটক করেছে।