Author: News Live

  • কম ব*য়সী ছেলেদের প্রতি বি*বাহিত নারীদের আ*কর্ষণ কেন বেশি থাকে?

    কম ব*য়সী ছেলেদের প্রতি বি*বাহিত নারীদের আ*কর্ষণ কেন বেশি থাকে?

    সমীক্ষা বলছে, ৪০ ছুঁই ছুঁই নারীদের সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রে তাদের প্রথম পছন্দ কম বয়সী পুরুষরা। জীবনের এই মধ্যবর্তী বয়সে এসে নারীরা খোঁজেন এমন কাউকে যিনি অভিজ্ঞতায় নয়, তাকে সমৃদ্ধ করবে উচ্ছ্বাস আর উন্মাদনায়। সঙ্গীর হাত ধরে আরও এক বার ফিরে যাওয়া যাবে ফেলে আসা মুহূর্তের আছে। এগুলি ছাড়াও আরও কতগুলি কারণ সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় উঠে এসছে।

    আকর্ষণীয় দেহসৌষ্ঠব
    অল্পবয়সী পুরুষদের পেশিবহুলতা, সুদৃঢ় ব্যক্তিত্ব বয়সে বড় নারীদের আকর্ষণ করে বেশি। শারীরিক ঘনিষ্ঠতার ক্ষেত্রে বয়সে বড় নারীদের প্রথম পছন্দ কম বয়সীরা।

    ভরপুর উদ্দীপনা
    যখন অসম বয়সী দু’জন মানুষ শা’রী’রিক সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছেন, অভিজ্ঞ সঙ্গীর সামনে স্বাভাবিকভাবেই নিজেকে প্রমাণ করার একটা অকপট চেষ্টা থাকে। সেটা প্রতিফলিত হয় অল্পবয়সীর উদ্দীপনায়।

    মন মতো গড়ে নেওয়ায় সুযোগ
    বয়সে বড় এবং অভিজ্ঞ হওয়ার সুবাদে কম বয়সী সঙ্গীকে সম্পর্কের টানাপোড়েন, চড়াই-উতরাই নিয়ে নিজের মতো শেখানো যায়। এমনকি শারীরিক আমোদের নানা কলাকৌশল শিখিয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকে। অধিকাংশ নারীরা যেটা পছন্দ করেন।

    অহংকে বাড়িয়ে দেয়
    নিজের থেকে কম বয়সী পুরুষদের সঙ্গে সম্পর্কের ফলে নারীরা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। সে সম্পর্ক প্রেমের হোক বা শরীরী। নিজের সঞ্চিত অভিজ্ঞতার দ্বারা আরেকজন মানুষকে সমৃদ্ধ করতে পেরে পরিতৃপ্তি লাভ করেন নারীরা।

  • প্রথমবার মি*লনের আগে এই ৪টি জিনিস অবশ্যই করবেন,না করলেই বিপদ

    প্রথমবার মি*লনের আগে এই ৪টি জিনিস অবশ্যই করবেন,না করলেই বিপদ

    বর্তমান যুগে পুরুষের ও মহিলাদের মধ্যে একটি সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে, দিন যতো যাচ্ছে পুরুষ ও মহিলা উভয়ের যৌন মিলনের(Sexual intercourse) প্রতি অনিচ্ছা বা অনাগ্রহতা দিনে দিনে বাড়ছে। এছাড়াও বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুরুষ তার যৌন চাহিদা(Sexual desire) দিনে দিনে হারাচ্ছে। বর্তমান দিনে আমাদের কর্মব্যস্ত জীবনে ক্রমশই যৌন মিলনের প্রতি মানুষের অনাগ্রহ ও ইচ্ছে কমে যাওয়ার অন্যতম একটি কারন।

    কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত শারিরীক ও মানসিক চাপ(Stress) যার কারন সরূপ দিনের শেষে আমাদের যৌনমিলনের প্রতি অনিচ্ছা। যৌনমিলনের প্রতি অনিচ্ছা ও অক্ষমতার সমাধানের জন্য কয়েকটি বিশেষ খাবার যা যৌনমিলনের ক্ষেত্রে উপকারী-

    রসুনঃ যৌন শক্তিকে ধরে রাখতে রসুন গুরুত্ব অনেকখানি। রসুনকে গরীবের পেনিসিলিন বলা হয়ে থাকে। কারন রসুন আমাদের শরীরে এন্টিসেভটিক ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও রসুন(Garlic) একটি সহজল্ভ্য খাবার যা আমরা দৈন্দিন জীবনে প্রায় সময় খেয়ে থাকি। প্রতিনিয়ত রসুন খেলে পুরুষের যৌন মিলনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সাছন্দ বোধ করে। তাছাড়া যেসব পুরুষদের অনেক বেশি কামুক তাদের যৌন উত্তেজনা(Sexual arousal) কমাতেও রসুন কার্যকারী ভূমিকা রাখে।

    পেঁয়াজঃ যৌন শক্তিকে ধরে রাখতে রসুনের মতো পেঁয়াজও কার্যকারী ভূমিকা রাখে। পেঁয়াজ(Onion) যৌনমিলনে কি ধরনের ভূমিকা রাখে তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে মতপার্থক্য আছে। তবে একদল যৌন বিশেষজ্ঞয়ের মতে পেঁয়াজ শীঘ্রপতন ও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভুমিকা রাখে।

    বাদামঃ প্রত্যহ কয়েকটি বাদাম(Nut) বা কাজু ভিজিয়ে খেলে যৌন ক্রিয়াকালাপে কার্যকারী ভুমিকা রাখে। তার কারন বাদাম বা বাদাম জাতীয় বীজে প্রচুর পরিমানে জিংকে পরিপূর্ন। এছাড়াও এই ধনের খাবারে ওমেগা – 3 এবং এল-অর্গিনাইন থাকে যা যৌন মিলনে পজেটিভ ভূমিকা রাখে।

    আপেলঃ আপেলে কোয়েসার্টিন নামে যৌগিক এক যৌগিক সমৃদ্ধ। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট(Antioxidant) এক ধরনের ফ্লাভোনয়েড, যা বেশ কিছু স্বাস্থ সুবিধা দিয়ে থাকে। যে সকল মহিলাদের উচ্চ রক্তচাপের কারনে যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহতে বাধা দেয়, যার ফল সরূপ যৌন কর্মহীনতা হতে পারে। এই ধরনের সমস্যার সমাধানের জন্য আপেল(Apple) বা আপেল জাতীয় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া যাতে পারে।

    বিডঃ এটিও একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন(Vitamin) সমৃদ্ধ সবজি। এছাড়াও বিটে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট থাকে। নাইট্রেট পেশির সঙ্কোচন ও প্রসারণ উপকারী ভুমিকা রাখে। যা যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করে।

    এছাড়া আরও কয়েকটি খাবার যৌন(Sexual) জীবনে কার্যকারী ভুমিকা রাখে তা হল – ডিম, গাজর, স্ট্রবেরী, দুধ ও দুধের তৈরী খাবার।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  • মেয়েদের শরীরের ৭টি জায়গায় ভুলেও হাত দিবেন না

    মেয়েদের শরীরের ৭টি জায়গায় ভুলেও হাত দিবেন না

    কানের ভেতরে হাত নয়:

    আঙুল দিয়ে তো কান খোঁচাবেনই না, এমনকী কানের ভিতর অন্য কিছু দিয়েও খোঁচানোর চেষ্টা করবেন না। কারণ, একটু এদিক সেদিক হলেই খোঁচা লেগে কানের ভিতরের পাতলা পর্দা ছিঁড়ে যেতে পারে। সতর্ক করে দিয়েছেন কেক স্কুল অফ মেডিসিনের অধ্যাপক, মাথা ও ঘাড় সার্জারি বিশেষজ্ঞ জন কে নিপারকো।

    অযথা গালে হাত দেবেন না:

    সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোওয়া বা ক্রিম মাখার সময়টুকু ছাড়া, পারতপক্ষে গালে হাত না দেওয়াই ভালো। কারণ হাতে শুধু জীবাণুই নয়, তেলও থাকে। বারবার গালে বা কপালে হাত দিলে, ত্বকের ছিদ্রপথ আঙুলে থাকা তেলের কারণে বন্ধ হয়ে বিপত্তি ঘটতে পারে। ঘাম মোছা বা মুখ পরিষ্কারের জন্য প্রতিদিন পরিস্কার রুমাল ব্যবহার করুন। এমনটাই পরামর্শ দিয়েছেন হেলথ ডার্মাটোলজির উপদেষ্টা আনন্দ নাসির।

    পশ্চাত্‍‌দেশ চুলকাবেন না:

    গুড়া কৃমির কারণে মলদ্বার চুলকালে, অনেকেই খোঁটাখুঁটি করেন। তা না করাই ভালো। অপ্রয়োজনে মলদ্বারে হাত দিলে, হিতে বিপরীত হতে পারে। কারণ এই মলদ্বার শুধু সংবেদনশীলই নয়, নানাবিধ ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ারও আঁতুড়ঘর। খোঁটাখুঁটি করলে আঙুল থেকেই ব্যাকটেরিয়া শরীরের অন্যত্র চলে যেতে পারে। সতর্ক করেছেন ডাক্তার জারেড ডব্লিউ কেলিন। কোন সময় মলদ্বারে হাত দিলে, তৎক্ষণাত্‍‌ ভালো করে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।

    চোখেও হাত নয়:

    অফথ্যালমোলজি বিশেষজ্ঞ কিমবেরলি ককারহামের পরামর্শ, সকাল উঠে মুখ ধোওয়ার সময় চোখে পানি দেওয়া বা কনট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাতে দেবেন না। হাতে যে জীবাণু থাকে, তা সহজেই চোখে চলে যাবে। কখনও চোখে হাত দেওয়ার প্রয়োজন পরলে হাত ধুয়ে তবেই হাত দিন।

    খালি হাত মুখে নয়:

    যখন-তখন মুখে হাত দেবেন না। ব্রিটেনের জার্নাল অফ অ্যাপলায়েড মাইক্রোবায়োলজির এক সমীক্ষায় জানা গেছে, কাজ করতে করতে অবচেতনেই লোকজন প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ২৩.৬ বার মুখে বা মুখের চারপাশে হাত দেয়। বিশেষত, একঘেয়েমির সময়। আবার খুব যখন ব্যস্ত, তখনও অন্তত গড়ে ৬.৩ বার মুখের চারপাশে হাত চলে যায়। আঙুল থেকে মুখের অভ্যন্তরে জীবাণু চলে যায়।

    নাসারন্ধ্রে হাত দেবেন না:

    ২০০৬ সালে নাক, কান ও গলার রোগীদের উপর গবেষণা চালিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ‘ইনফেকশন কন্ট্রোল অ্যান্ড হসপিটাল এপিডেমায়োলজি’। তাতে দাবি করা হয়, যারা খালি হাতে নাক খোঁটেন, তাদের নাসারন্ধ্রে স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি ৫১% বেড়ে যায়।

  • বাসর রাতে কন্যাকে যা শিখিয়ে দেয়া হয় অনেকেই জানেন না

    বাসর রাতে কন্যাকে যা শিখিয়ে দেয়া হয় অনেকেই জানেন না

    আদরের নন্দিনী মেয়েকে চিরতরে একজনের কাছে তুলে দিতে একজন মায়ের কী কষ্ট লাগে, মমতাময়ী জননীর তখন কী আবেগের ঢেউ খেলে যায়, তাঁর চোখে তখন কত আনন্দ-বেদনার ভাবনা ভীড় করে তা একমাত্র ওই মা জননীই জানেন। কিন্তু শুধু চোখের পানি ফেলে কলিজার টুকরা মেয়েকে শুধু বিদায় জানানোই নয়, তখন যদি তাকে এমন কিছু উপদেশ শুনিয়ে দেয়া যায় যা তার সারা জীবনের সম্বল হবে, যা তার আগামীর দিনগুলোকে উজ্জ্বল সুখময় করবে তবে তা বড্ড ভালো হয়। সে থেকেই নিচের এই অমূল্য রত্নতুল্য উপদেশগুলো ভাষান্তর করে তুলে ধরা হলো। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি বোনের এবং মেয়ের জীবনকে করুন বর্ণিল ও সুখময়।

    হে আমার মেয়ে, তুমি তোমার বাড়ি ছেড়ে যাচ্ছো। যেখানে তুমি জন্মেছিলে। যে বাসস্থানে তুমি প্রতিপালিত হয়েছো। যাচ্ছো এমন পরিবেশে যার সঙ্গে তুমি মোটেও পরিচিত নও। মিলিত হবে এমন সঙ্গীদের সঙ্গে যাদের তুমি চেনো না।অতএব তুমি তার দাসী হয়ে যাও। সে তোমার দাস হয়ে যাবে। আর তার জন্য তুমি ১০টি বৈশিষ্ট্য ধারণ করো, তবে সে তোমার জন্য সঞ্চিত ধন হয়ে যাবে।

    প্রথম ও দ্বিতীয়টি হলো: স্বামীর সঙ্গে থাকবে অল্পে তুষ্টির সঙ্গে। এবং জীবনযাপন করবে আনুগত্য ও মান্যতার ভেতর দিয়ে।

    তৃতীয় ও চতুর্থটি হলো: স্বামীর নজরে পড়ার জায়গাগুলো দেখাশোনা করবে। এবং তার নাকে লাগার স্থানগুলো খুঁজে ফিরবে। তার দুই চোখ যেন তোমার কুৎসিত কিছুর প্রতি পতিত না হয়। আর সুবাস ছাড়া তোমার কাছে যেন কোনো গন্ধ না পায়। সুপ্রসিদ্ধ সুন্দরের সর্বোত্তম হলো চোখের সুরমা। আর পবিত্র সুবাসগুলোর আদি ও সেরা হলো সাবান ও পানি।

    পঞ্চম ও ষষ্ঠটি হলো: স্বামীকে খাওয়াবার সুযোগ তালাশ করবে। এবং তাঁর নিদ্রার সময় নিরব থাকবে। কারণ, ক্ষুধার তাপ মানুষকে তাতিয়ে দেয়। আর ঘুম থেকে কেঁপে ওঠা তাকে ক্ষেপিয়ে দেয়।

    সপ্তম ও অষ্টম হলো: স্বামীর বাসা ও সম্পদের যত্ন নেবে। এবং তাঁর ও তাঁর পরিবারের প্রতি লক্ষ্য রাখবে।

    নবম ও দশম হলো: তার কোনো নির্দেশ অমান্য করবে না। এবং তার কোনো দোষ খুঁজে বের করবে না। কারণ, তুমি তার নির্দেশের অবাধ্য হলে অর্থ তার মনটাকে চটিয়ে দিলে। যদি তার কোনো দোষ প্রকাশ করলে তো তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করায় অনিরাপদ হয়ে গেলে।

    এরপর আরও মনে রাখবে, তাঁর বিষণ্নতার সময় আনন্দ প্রকাশ করবে না। আবার তাঁর আনন্দের সময় বিষণ্নতা প্রকাশ করবে না। কারণ, প্রথমটি তার কাছে অবহেলা মনে হবে এবং দ্বিতীয়টি তাকে বিরক্ত করবে। তাকে সবচে মর্যাদা তুমি তখনই দেবে যখন তাঁকে সবচে বেশি সম্মান করবে।

    আর এ অবস্থায় তুমি সে পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না যাবৎ না তোমার পছন্দ বা অপছন্দের বিষয়ে তাঁর সন্তুষ্টিকে তোমার সন্তুষ্টির ওপর এবং তাঁর চাওয়াকে তোমার চাওয়ার ওপর অগ্রাধিকার না দাও। অবশেষে প্রার্থনা, আল্লাহ তোমার সার্বিক কল্যাণ করুন। তোমাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখময় করুন।