Author: News Live

  • শরীরের এই ৮টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ

    শরীরের এই ৮টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ

    আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো শরীরের থাকা বিভিন্ন স্থানের তিল সম্পর্কে। পৃথিবীতে ধনী(Rich) হতে সবাই চায়। সচ্ছলতা ও বিলাসিতার জীবন কাটাতে মানুষ অক্লান্ত পরিশ্রম(Hard work) করে। তবে কেউ কেউ সফল(Success) হন, আর অনেকেই রয়ে যায় ব্যর্থ। তবে মানুষের ভবিষ্যৎ কতটা ভালো হবে তা নির্ভর করে তার কর্মের উপর। আর বাকিটা হলো ভাগ্য। যা আগে থেকেই নির্ধারণ করা থাকে। তবে ভাগ্য বদলের ক্ষেত্রেও কঠোর পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই।

    সমুদ্রশাস্ত্র মতে, ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার মতো কিছু বিষয় মানুষ জন্মগত ভাবে নিজের মধ্যে পেয়ে থাকে। যার একটি মাধ্যম হলো তিল। শরীরে বিভিন্ন জায়গায় তিলের অবস্থান আপনার ভবিষ্যৎ(Future) সস্পর্কে শুভ-অশুভ অনেক কিছুই ইঙ্গিত দিয়ে থাকে।

    তিলতত্ত্বের মতে, শরীরের বিভিন্ন স্থানের তিল বলে দিতে পারে ভবিষ্যতে কী আছে আপনার ভাগ্যে। কিংবা শরীরের কোথায় তিল থাকলে কী হয় তা তিল দেখে আগাম জানা যায়। শুধু তার সঠিক অর্থ বুঝে নিতে হবে। শরীরে কিছু কিছু জায়গা আছে যেখানে তিল থাকা মানেই ধনী(Rich) হওয়ার লক্ষণ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কোথায় কোথায় তিল থাকলে সম্পত্তি লাভ বা অর্থলাভের পথ সুগম হয়-

    > ঠোঁটের ঠিক ওপরেই তিল! হ্যাঁ, এমন স্থানে তিল থাকলে বুঝতে হবে খুব অল্প বয়স থেকেই সেই নারী বা পুরুষ প্রচুর ধন-সম্পদের(Wealth) অধিকারী হয়ে উঠবেন। এই স্থানে থাকা তিলের ব্যক্তিরা একটু জেদি স্বভাবের হইয়ে থাকেন।

    > নাকের ডানদিকে তিল থাকা মানুষটির ধনী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রবল। ৩০ বছর বয়স থেকেই এরা সাফল্যের সিঁড়ি চড়তে থাকেন।

    > সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের কোমরে তিল থাকে তাদের ধনী হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল থাকে। দিন দিন তাদের সম্পত্তি(Property) সমৃদ্ধি হতে থাকে।

    > বিয়ের পর অনেকেই প্রচুর সম্পদের মালিক হন। এক্ষেত্রে যাদের শরীরে যে কোনো স্থানে গাঢ় রঙের ও ছোট্ট আকারের তিল থাকে, তাহলে বুঝে নিন সেই নারী কিংবা পুরুষ বিয়ের পর ধনী(Rich) হতে চলেছেন। এমনটাই দাবি সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের।

    > যদি কারো ডান হাতের চেটোতে তিল থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি খুব অল্প বয়স থেকেই সম্পত্তি পেতে থাকেন। ফলে সহজেই তাদের ধনী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

    > সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, নাভির আশেপাশে বা চিবুকে তিল থাকা মানেও ধনী হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

    > বুকে তিল থাকলে সেই নারী বা পুরুষ সহজে ধনী হন। পাশাপাশি এরা খুবই শান্তিপূর্ণ(Peaceful) জীবন যাপন করেন।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  • ৫% সুদে ৩০ লাখ টাকা লোন, কিস্তি শুরু দেড় বছর পর

    ৫% সুদে ৩০ লাখ টাকা লোন, কিস্তি শুরু দেড় বছর পর

    পরিবেশবান্ধব বহুতল ভবনে ফ্ল্যাট কেনায় জামানত ছাড়াই ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের ঋণ দেবে ব্যাংক। এই ঋণের সুদহার পাঁচ থেকে সর্বোচ্চ ছয় শতাংশ।

    ২৪ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট থেকে জারি করা সার্কুলারে পরিবেশবান্ধব খাতে বিদ্যমান ৪০০ কোটি টাকা পুনঃঅর্থায়ন কর্মসূচির আওতায় ফ্ল্যাট কেনায় ঋণের বিষয়টি নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

    সার্কুলারে বলা হয়েছে, পরিবেশবান্ধব বহুতল ভবনে ফ্ল্যাট কেনার ঋণে ১৮ মাসের গ্রেস পিরিয়ডসহ ১০ বছর মেয়াদে ঋণ পাবেন। অর্থাৎ কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে দেড় বছর পর থেকে। ব্যক্তির পাশাপাশি ক্ষুদ্র ইউনিট সমন্বিত বহুতল বিশিষ্ট পরিবেশবান্ধব আবাসন নির্মাণেও ঋণ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে আবাসন কোম্পানি ৩০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। কোম্পানির জন্যও সুদহার, ঋণের মেয়াদ ও গ্রেসপিরিয়ড হবে অভিন্ন।

    সার্কুলারে আরও বলা হয়, পরিবেশবান্ধব খাতে চুক্তিবদ্ধ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এতদিন চার শতাংশ সুদে তহবিল পেত। এখন পাবে তিন শতাংশ সুদে। ব্যাংকগুলো গ্রাহক পর্যায়ে পাঁচ থেকে সর্বোচ্চ ছয় শতাংশ সুদে ঋণ দেবে।

    এক্ষেত্রে পাঁচ বছরের কম মেয়াদি ঋণে সর্বোচ্চ সুদ হার হবে পাঁচ শতাংশ, পাঁচ থেকে আট বছরের কম মেয়াদে সাড়ে পাঁচ শতাংশ এবং আট বছরের বেশি মেয়াদে ছয় শতাংশ।

    এছাড়া পুনঃঅর্থায়ন কর্মসূচির আওতায় বনায়ন (সামাজিক, সমন্বিত বা কৃষি), ছাদের কৃষি বা উল্লম্ব চাষ বা বাগান, বায়োফ্লক মাছ চাষ, জৈব চাষ, খাঁচায় মাছ চাষ, কেঁচো কম্পোস্ট সার উৎপাদনেও ঋণ দেবে ব্যাংকগুলো।

  • বাসর রাত তাই চিৎকার করেনি ফুলি, র”ক্তক্ষরণেই মৃ”ত্যু

    বাসর রাত তাই চিৎকার করেনি ফুলি, র”ক্তক্ষরণেই মৃ”ত্যু

    সময় রাত ২টা ৪৫ মিনিট। ডিউটি ডাক্তার সবে মাত্র বিশ্রাম নেয়ার জন্য ঘুম ঘুম চোখে বিছানায়। ইমারজেন্সি থেকে কল আসল। চোখের পাতায় ঘুম ঠেসে, ইমারজেন্সিতে এসে চমকে যাওয়ার মত অবস্থা। মহিলা রোগী, পরনের চাদর রক্তে ভেজা। মুখের রঙ ফ্যাকাসে, সাদা। কাপড় দেখেই বোঝা যাচ্ছে নতুন বিয়ে হয়েছে।

    রোগীর নাম ফুলি (ছদ্দ নাম)। হিস্ট্রি নেয়ার জন্য ডাক্তার জানতে চাইল, কি হয়েছে? রোগীর সাথে সদ্য বিবাহিত জামাই, জা এবং আরও ৪/৫ জন এসেছে।

    ডাক্তারের প্রশ্ন শুনেই রোগীর বর চোরের মত, রুম থেকে বের হয়ে গেল। রোগীর সঙ্গে আসা এক মহিলা তেজের সাথে বলল, ‘ডাক্তার হইছেন, বুঝেন না কেরে, সব বলতে হইবো। ওদের গ্রামে গাছের মাথায় বাধা মাইকটিতে একটির পর একটি বিয়ের গান বেজে চলছে। বিয়ে বাড়িতে সবাই ব্যস্ত। বর পক্ষের যারা এসেছে, কথা বার্তায় অভিজাত ও ব্যক্তিত্ব দেখানোর চেষ্টায় ব্যস্ত। দর কষাকষি করার পরে, কনে পক্ষ থেকে যৌতুক হিসেবে যা পাওয়া গেছে, তা নেহাতই কম নয়।
    কিন্তু কম হয়ে গেছে কনের বয়স। বাচ্চা মেয়ে, নাম ফুলি বেগম, সবে মাত্র ১৪ পেরিয়ে ১৫ বছরে পড়েছে। মেয়ের বাবাও মোটামুটি ভাবে লাল শাড়ি পড়িয়ে মেয়েকে বিদায় দিতে পেরে খুশি। মেয়ে হলে তো বিদায় দিতেই হবে। ক্লাস সেভেন পর্যন্ত মেয়েকে পড়িয়েছে। কম কি! তাছাড়া, শোনা যাচ্ছে ছেলেও নাকি ভাল।

    বাড়ির উঠোনে বসে মুখে পান চিবোতে চিবোতে ছেলের মামা বলল, ‘এমন ছেলে কোথায় পাবেন মিয়া। তাছাড়া, ছেলে মানুষের একটু দোষ থাকলেও সমস্যা নেই, বিয়ের পর ঠিক হয়ে যাবে। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মেয়েকে নিয়ে আসা হল তার নতুন ঘরে। যে মেয়েটি সবে মাত্র জীবনের সংজ্ঞা শিখতে শুরু করেছে, শৈশব থেকে কৈশোরে পা রাখতে যাচ্ছে, কিছু বুঝে ওঠার আগেই, তার আজ বাসর রাত।

    পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে সতীত্ব যাচাই করার উৎসব। আর বিয়ে তো একটি সামাজিক বৈধতা মাত্র। সমাজ অনেক এগিয়েছে ঠিকই, কিন্তু বিয়ের সময় মেয়ের মতামতটা এখনও গৌন। মেয়ের যদি মতামত না নেওয়া হয় বা পরিবারের কারও ধমকে মতামত দানের পর বিয়ে হয়, তাহলে তাকে ধর্ষণ না বলে উপায় নেই। ফুলির ইচ্ছে করছে, চিৎকার করতে, কিন্তু বাসর ঘরে চিৎকার করা যে উচিত নয়, এতটুকু বুঝতে শিখেছে ফুলি। হাত পা ছুঁড়ে বরের লালসার যজ্ঞ থেকে বেরিয়ে আসার মিথ্যে চেষ্টা।
    সমাজ বিধীত ‘বর’, যখন আদিম পশুত্ব থেকে বাসস্তবে ফিরে আসে, তখন ফুলি রক্তে ভেজা। তখনও ফিনকির মত রক্ত যাচ্ছে। ক্রমান্বয়ে সাদা ফাক্যাসে হয়ে আসছে মুখের রঙ! ফুলি এখন হাসপাতালের বেডে অচেতন হয়ে শুয়ে আছে। তাকে যখন হাসপাতালে নিয়ে আসা হচ্ছে, ফুলির চোখ পড়েছিল শ্বশুরবাড়ির লোকজনের ওপর। তারা যে কানাকানি করে কথা বলছিল, ব্যাঙ্গাত্তক হাসি তামাশা করছিল।

    যেন সব দোষ ফুলির। লজ্জায় কারও দিকে তাকাতেও ভয় করে। তারপর ইঞ্জিন চালিত গাড়ীর প্রচন্ড শব্দ। আরও এলোমেলো কিছু মুহূর্ত। কিছুক্ষণ পর, সাদা এপ্রোন পড়া একজন ডাক্তার এসে তার হাত ধরেছে। মনে আছে শুধু এটুকুই। ডাক্তার নার্সকে সাথে নিয়ে, ফুলি বেগমকে পরীক্ষা করলেন। ভয়াবহ রকমের পেরিনিয়াল টিয়ার (যৌনাঙ্গ ও তার আশ পাশ ছিঁড়ে গেছে)। তখনও রক্ত যাচ্ছে প্রচুর। হাতে পালস দেখা হল। খুবই কম। জরুরি ভিক্তিতে রোগীকে রক্ত দেয়া দরকার। জরুরি অবস্থায় অপারেশন করে ছিঁড়ে যাওয়া অংশ ঠিক করতে হবে। এই ভয়াবহ সংকটাপন্ন রোগীকে নিয়ে হিমসিম খাওয়ার অবস্থা কর্তব্যরত ডাক্তারের। ম্যাডামকে ফোন করা হল…
    সকালে রোগীর শ্বশুরবাড়ির লোক সবাই উধাও। ফুলির বাবা আসলেন সেই ভোরে, রক্ত জোগাড় হল কোন রকমে। ছয়দিন পর, রোগীর সেপ্টিসেমিয়া ডেভলপ করলো। ইনফেকশন রক্তে ছড়িয়ে গেছে। ভাল অ্যান্টিবায়োটিক দরকার।

    রোগীর বাবা এসে বললেন, তারা আর খরচ চালাতে পারবেন না। ডাক্তার পরামর্শ দিলেন, কোন সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করাতে, তাহলে ঔষুধ কেনার খরচ কিছুটা বাচবে। কিন্তু, হাসপাতাল মানে তো, কাজকর্ম রেখে একজনকে রোগীর পাশে থাকতে হবে। রিলিজ দিয়ে বাসায় নিয়ে যেতে চাচ্ছেন, যা হবার হবে। রিলিজ নিয়ে ফুলিকে বাসায় নেয়া হল।

    আরও বেশি অসুস্থ হওয়ায় চারদিন পরে আবার হাসপাতালে ভর্তি করা হল। পরদিন ভোর ভোর সময়। একবার চোখ খুলে আবার বন্ধ করলো ফুলি। সেই বন্ধ শেষ বন্ধ। এই সমাজের প্রতি ঘৃনায় চোখ জ্বল জ্বল করছিল কি না কেউ দেখতে পারেনি। ভোরের স্বল্প আলোয় বিদায় জানালো জীবনের নিষ্ঠুরতাকে। ফুলি ‘একিউট রেনাল ফেইলরে’ মারা গেছে।

    ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে ডায়ালাইসিসের জন্য বলা হয়েছিল, তারা রোগী নিয়ে এত ঝামেলা করতে পারবে না। শ্বশুরবাড়ি থেকে সেই বাসর রাতের পর, কেউ আসেনি। তাদেরই বা এত চিন্তা কি, একটা বউ মরলে দশটা বউ পাওয়া যায়!

    ফুলি একা নয়, এ রকম ঘটনা প্রায়ই দেখা যায়।

    এই ঘটনা গুলো চক্ষু লজ্জার ভয়ে প্রকাশ হয় না। কিন্তু সচেতনতা জরুরি।

  • শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ!

    শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ!

    মিলনের ঠিক কত সময় পর বীর্যপাত হওয়া স্বাভাবিক এবং কত দ্রুত বীর্যপাত(Rapid ejaculation) হলে তা অস্বাভাবিক, সেটা কি জানেন? যদি না জানেন তাহলে জেনে নিন আজকের এই প্রতিবেদনে। সেক্স(Sex) হল একটা আর্ট, এখানে নির্দিষ্ট বলে কিছু নেই, ধরা বাধার কোন নিয়ম নেই। এরকম অনেক কিছুই আছে যা কেউ করতে পারেনা, আবার এমন কিছু মিলনের পদ্ধতি আছে যা খুব সাধারণ। মিলনের জন্য সময় কতটা যাবে সেই বিষয়টি নির্ভর করছে সম্পুর্ন আপনার নিজের উপর। আপনি যদি শুধুমাত্র নিজের যৌন পিপাসা(Sexual thirst) মেটানোর জন্য মিলিত হতে চান তাহলে দু-এক মিনিটের বেশি সময় লাগবেনা।শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময়

    শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ!
    আর যদি দুজনের ভালোবাসার প্রতিফলন হিসাবে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মিলিত হন তাহলে ১৫ মিনিটের বেশি সময় লাগতে পারে। সব কিছুই নির্ভর করছে আপনার নিজের ওপর। শারীরিক(Physical) মিলনের স্বাভাবিক সময় হল সাত থেকে তেরো মিনিট। এক গবেষণায় গবেষকরা প্রমাণ করেছেন যে একটি ভালোবাসাপূর্ন মিলনের জন্য তিন মিনিট যথেষ্ট।

    গবেষণায় যৌন(Sexual) অভিজ্ঞদের থেকে তাদের “পেনিট্রেটিভ সেক্সের” অর্থাৎ লিঙ্গ যৌনাঙ্গে প্রতিস্থাপন করে যে মিলন তার সময়কাল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে এক কানাডিয়ান দম্পতি(Couple) এবং এক আমেরিকান দম্পতিকে প্রশ্ন করা হলে তারা জানান যে মিলনের জন্য সাত থেকে তেরো মিনিট কাম্য। কিন্তু তারা এও বলেন যে তাদের কাছে দু থেকে তিন মিনিট খুবই কম সময় এবং তেরো মিনিটের বেশি সময় খুব লম্বা সময়।

    কিছু নারীর যৌন মিলন(Sexual intercourse) সম্পর্কে ভুল ধারনা আছে। কেউ কেউ মনে করেন যে পুরুষের লিঙ্গ যত মোটা হবে, যত দৃঢ় হবে, মিলন কালে লিঙ্গ(Penis) রডের মতো শক্ত হবে এবং সারা রাত ধরে যে পুরুষ মিলন করবে সেই সামর্থ্যবান। পুরুষেরও কিছু ভুল ধারনা আছে যৌন(Sexual) মিলন সম্পর্কে। তারা মনে করেন নারী হবে বিছানায় কর্মঠ, সুন্দর শরীরের অধিকারিণী, সব অবস্থায় সহযোগী হবে।

    এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য হল সকল নারী পুরুষকে যৌন মিলন সম্পর্কে অলীক কল্পনা নিয়ে না থেকে বাস্তববাদী হওয়া। যৌন মিলন(Sexual intercourse) বিষয়ে সঠিক শিক্ষা জায়গা, অঞ্চল, গায়ের রঙ ও শরীরের আকারের উপর নির্ভর করে। এই বিষয়গুলির উপর মিলনের সময়ও নির্ভর করে। ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার এসব জায়গায় বাদামি চামড়ার লোকেদের যৌন(Sexual) মিলনের সময় লাগে গড়ে চার মিনিট।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।