Author: News Live

  • বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি আছে কোন দেশে? অনেকেই জানেন না

    বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি আছে কোন দেশে? অনেকেই জানেন না

    যেকোনো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এর তথ্যগুলি জেনে রাখা উচিত। কারণ এসএসসি, ব্যাংকিং ও রেলওয়ের মত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন করা হয়। এছাড়া সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলি মানুষের নলেজের পরিধিকে বাড়িয়ে তোলে। এই প্রতিবেদনে তেমনি কিছু অজানা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসা হলো এক নজরে দেখে নিন

    ১) প্রশ্নঃ কোন বিদেশী হানাদার কোহিনূর হীরা এবং ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যায়?
    উত্তরঃ নাদিরশাহ কোহিনূর হীরা এবং ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যায়।

    ২) প্রশ্নঃ পাগলা কুকুরের কামড়ে কোন রোগ হয়?
    উত্তরঃ পাগলা কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্ক বা হাইড্রোফোবিয়া রোগ হয়।

    ৩) প্রশ্নঃ সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলিতে বোমা নিক্ষেপে ভগৎ সিং এর সহযোগী কে ছিলেন?
    উত্তরঃ বাঙালি বিপ্লবী বটুকেশ্বর দত্ত সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলিতে বোমা নিক্ষেপে ভগৎ সিং এর সহযোগী ছিলেন।

    ৪) প্রশ্নঃ পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে কোন ধাতু সবচেয়ে বেশি আছে?
    উত্তরঃ অ্যালুমিনিয়াম সবচেয়ে বেশি আছে পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে।

    ৫) প্রশ্নঃ ইংলিশ চ্যানেল পার হওয়া প্রথম ভারতীয় কে?
    উত্তরঃ মিহির সেন একজন বাঙালি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সন্তরণবিদ যিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে ১৯৫৮ সালে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করার কৃতিত্ব অর্জন করেন।

    ৬) প্রশ্নঃ জেনারেল ডায়ারকে (জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত) কে হত্যা করেছিলেন?
    উত্তরঃ উধম সিং জেনারেল ডায়ারকে হত্যা করেছিলেন।

    ৭) প্রশ্নঃ ভারতে প্রথম বহুমুখী প্রকল্প কোন নদীর উপর নির্মিত হয়েছিল?
    উত্তরঃ দামোদর নদীর উপর নির্মিত হয় ভারতে প্রথম বহুমুখী প্রকল্প।

    ৮) প্রশ্নঃ ম্যাকমোহন লাইন কোন দুটি দেশের মধ্যে সীমানা তৈরি করে?
    উত্তরঃ ভারত-চীন আন্তর্জাতিক সীমানার নাম ম্যাকমোহন লাইন।

    ৯) প্রশ্নঃ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত একমাত্র রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
    উত্তরঃ নীলম সঞ্জীব রেড্ডি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত একমাত্র রাষ্ট্রপতি।

    ১০) প্রশ্নঃ জানেন বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি কোন দেশে আছে?
    উত্তরঃ আমাদের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে বিশ্বের ৯০ শতাংশ ভিখারি বাস করে।

  • জনপ্রিয় এই নায়িকারা সরাসরি পোশাক খুলে দেখিয়েছেন

    জনপ্রিয় এই নায়িকারা সরাসরি পোশাক খুলে দেখিয়েছেন

    ক্যামেরার পর্দার সামনে শরীর প্রদর্শন একসময় শুধু হলিউডের অভ্যন্তরেই সীমাবদ্ধ ছিল। তবে ধীরে ধীরে ধারণা বদলিয়েছে। সাহসী দৃশ্য পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন বলিউডের অভিনেত্রীরা।

    ইদানিং অবশ্য টলিউডওপিছিয়ে নেই। স্বস্তিকা, পাওলির, ঋ সেনের মতো অভিনেত্রীরা আজ চরিত্রের প্রয়োজনে পর্দার সামনে নিজেদের মেলে ধরতে দ্বিধাবোধ করেন না। জেনে নিন টলিউডের কোন সুন্দরীরা সাহসী দৃশ্যগুলিকে যথেষ্ট দক্ষভাবেই পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন।

    ১। স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় : যত দিন গিয়েছে, টলিউডের এই সুন্দরীকে নিয়ে বিতর্ক ক্রমশ বেড়েছে বৈ কমেনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার পোশাক নিয়ে জোর সমালোচনা চলে। তবে বাণিজ্যনির্ভর ছবির বাইরে বেরিয়ে ভিন্ন স্বাদের চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষেত্রে কখনও পিছিয়ে আসেননি স্বস্তিকা। চল্লিশোর্ধ স্বস্তিকার বিকিনি ফটোশুট সোশ্যাল মিডিয়ার উষ্ণতার পারদ চড়িয়েছে বহুবার। তবে মৈনাক ভৌমিকের ‘আমি আর আমার গার্লফ্রেন্ডস ছবিতে প্রথমবার বিকিনি পোশাক পড়ে বড়পর্দায় ধরা দিয়েছিলেন স্বস্তিকা।

    ২। ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত : টলিউড অভিনেত্রীদের বিকিনি পরে ক্যামেরার সামনে ধরা দেওয়ার প্রথা বলতে গেলে প্রথম ঋতুপর্ণাই চালু করেছিলেন। ‘তৃষ্ণা ছবিতে তার সাহসী লুক দেখে তৎকালীন সময়ে অবাক হয়েছিলেন অনেকেই। যদিও স্থূল চেহারায় বিকিনি পরা নিয়ে জোর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল ঋতুপর্ণাকে। তবে সাহসী দৃশ্যে তার অভিনয় দেখে নিঃসন্দেহে চমকে উঠেছিলেন দর্শক।

    ৩। পাওলি দাম : বলিউড তথা টলিউডজুড়ে আমার অভিনয় করেন পাওলি দাম। সাহসী দৃশ্য তার অভিনয়ের জুড়ি মেলা ভার। তা সে হেট স্টোরিই হোক বা ‘ছত্রাক। চরিত্রের প্রয়োজনে ক্যামেরার সামনে পোশাক খুলতে হতে কোনও রকম দ্বিধায় ভোগেন না পাওলি। একাধিকবার বিকিনি পোশাকে ক্যামেরার সামনে ধরা দিয়েছেন পাওলি। তার সেই ছবিতে একদিকে যেমন সমালোচনার ঝড় ওঠে, অপরদিকে তেমনই দর্শকের থেকে প্রচুর ভালোবাসাও পান তিনি।

    ৪। রূপা গঙ্গোপাধ্যায় : চরিত্রের প্রয়োজনে মুহূর্তের দৃশ্যে ধরা দিয়েছিলেন রুপাও। ক্যারিয়ারের শুরুতেই মহাভারতের ‘দ্রৌপদী চরিত্রে অভিনয় করে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এই বাঙালি অভিনেত্রী। এরপর ‘অন্তরমহল, ‘মহুলবনীর সেরেং, ‘শূন্য এ বুকে এর মতো একাধিক বাংলা ছবিতে সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করেছেন

    তিনি। ঋতুস্রাব থেকে শুরু করে দৃশ্য, সবেতেই সমানভাবে সাবলীল টলিউডের এই অভিনেত্রী।

    ৫। ঋ সেন (: ‘ফ্রন্টাল ন্যুডিটিকে কোনও টলিউড অভিনেত্রী যদি সঠিকভাবে পর্দার সামনে তুলে ধরতে পেরেছেন, তাহলে তিনি হলেন অভিনেত্রী ঋ সেন। ‘কসমিক সে ছবিতে অভিনয় করার পর থেকেই বাংলা ‘সে বম্ব হয়ে উঠেছেন ঋ। যৌতা থেকে শুরু করে স্বমেহন, সব দৃশ্যই পর্দার সামনে সমানভাবে স্বাচ্ছ্যন্দ তিনি।‘গান্ডু, ‘তাসের দেশ, ‘বিষ ছবিতেও তার উপস্থাপনা দর্শককে মোহিত করেছে।

    ৬। শ্রীলেখা মিত্র : টলিউড সুন্দরী শ্রীলেখাও রয়েছেন এই তালিকায়। ৫০ এর কাছাকাছি বয়সে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। তবুও তার গ্ল্যামারে কুপোকাত তার অগণিত ভক্ত। শ্রীলেখাও ‘উড়ো চিঠি, ‘আশ্চর্য প্রদীপ, ‘হ্যালো কলকাতা, ‘কাঁটাতার এর মতো একাধিক ছবিতে সাহসী দৃশ্য ধরা দিয়েছেন।

  • স্বামী নাকি দেবর দুইজনই খেলেছে, জানিনা কার সন্তান আমার পেটে

    স্বামী নাকি দেবর দুইজনই খেলেছে, জানিনা কার সন্তান আমার পেটে

    আমার নাম লিমা। সারাদিন একা একা থাকি আর এসব ভাবি। আমি আসলেই কার সন্তান পেটে নিয়ে চলাফেরা করছি। দয়া করে আমার পরিচয় সকলের সামনে তুলে ধরবেন না। কারন, আমি আমার সংসারকে অনেক ভালোবাসি।আমার বিয়ে হয়েছে আড়াই বছর আগে। তখন আমি মাত্র এস এস সি পাশ করি। শশুর বাড়ির লোকজন খুব ভালো। তারা সকলেই আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমার শশুর বাড়ির কারো ইচ্ছে নেই আমি আরও বেশী লেখাপড়া করি।

    আমি সেটা বুঝতে পেরেছিলাম। আমার স্বামী ছিল অশিক্ষিত। আমি বেশিদুর লেখাপড়া করলে হয়তো তাকে ছাড়তে পারি এই ভয়ে আর একটি কারন হলো তারা কখনই আমাকে চাকুরী করতে দেবে না আর কলেজটিও ছিল আমার শশুর বাড়ি থেকে অনেক দুরে।যাই হোক মূল কথায় আসা যাক। বিয়ের পর থেকেই শশুর বাড়ির সবাই আমাকে অনেক ভালোবাসে, আদর করে। আমার দুটি দেবর আছে তারা একজন আমার সমবয়সী এবং অন্যজন ১০ম শ্রেণীতে পড়ে। একজনের নাম সুমন আর অন্য জনের নাম সুজা।

    সুমন শহরে থেকে লেখাপড়া করে আর সুজা বাড়িতেই থাকে। সুমন বাড়িতে আসলে একসাথে লুডু খেলা হয়। অনেক মজা হয়। এভাবে বছর খানেক কাটে। এদিকে, সুমন এইচ এসসি পরীক্ষা শেষ করে বাড়িতে এসেছে। সবাই মিলে সব সময় হাসাহাসিতেই কাটে।

    একদিন আমাদের এক দুর আত্মীয়ের কেউ পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। সেখানে সবাই চলে যায়। বাড়িতে শুধু আমি থাকি। এদিকে, সুমন তার এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিল। সে কারনে সবাই যাওয়ার কিছু পরেই সুমন বাসায় চলে আসে। আসার পর বাড়িতে কেউ নেই শুনে যেন তার ঈদ লাগে। তখন বুঝতে পারিনি বাসায় একা শুনে তার এতো আনন্দ কেন? রুমে গিয়ে লুডু খেলতে বসেছি দুজনে।

    সুমন শুধু মিথ্যে করে নিচ্ছিল, আমি তাই তার গালে একটা চিমটি কাটলে সে আমাকে জাপটে ধরে। আমি তখনও মনে করেছি এটা ইয়ার্কি; করছে। কিন্তু সে আমার উপর থেকে এক চুলও নড়ছে না। মেয়ে মানুষ আর কতক্ষন একটি ছেলের কাছে টিকতে পারবো?

    সে খুব পরিচিত হওয়ায় এক পর্যায়ে আমিও সায় দিলাম। আমার দেবর সুমনের সাথে আমার শা;রীরি;ক সম্পর্ক হয়ে গেল। এরপর দুপুরের খাবারের পর সে আবারও একবার এসব করল আমার সাথে। আমি আর তাকে বাধা

    দিইনি। আমাকেও অনেক ভলো লেগেছিল।

    এরপর থেকে সে যখনই সুযোগ পেত তখনই এসব করত আমার সাথে। এভাবে চলে প্রায় দুই মাস। এরপর সুমনের রেজাল্ট হয় এবং সে আবার শহরে চলে যায়। তারপর ২-৩মাস পর বুঝতে পারি যে আমি প্রেগনেন্স হয়ে পড়িছি। এখন আমার ছয় মাস চলছে। সেই মূহুর্ত গুলো আমার এখন সারাক্ষন মনে পড়ে। আসলে আমার পেটের এই বাচ্চাটি কার?

    আমি মানসিকভাবে খুবই সমস্যায় রয়েছি। এসব কথা কখনও কারো সাথে শেয়ার করার আস্থা আমি পাই না। কথাগুলো বলার আমার একটাই উদ্দেশ্য আমার মতো খেলার ছলে এসব যেন আর কেউ না করে। এই বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিন।পরামর্শ: আপু আপনার জীবনে যা ঘটেছে তা যেন আর কারো জীবনে না ঘটে এটাই আমাদের কাম্য।

    তবে এখন আপনি নিজেকে এই সন্তানের বাবা হিসেবে আপনার স্বামীকেই প্রাধান্য দিন। তবেই আপনি মানসিকভাবে শান্তি পাবেন। হয়তো এসব ঘটনা অনেকের জীবনে ঘটে। আপনি আপনার সংসারের সকলকে নিয়ে সর্বদায় শান্তিতে থাকেন এটাই আমাদের চাওয়া। আর আপনার দেবরকে এসবে পরবর্তীতে পাত্তা দেবেননা এটাই আমরা আপনার কাছ থেকে আশা করব। ধন্যবাদ

  • এখন আর আগের মত তৃপ্তি পাই না : কৌশানি

    এখন আর আগের মত তৃপ্তি পাই না : কৌশানি

    কলকাতার নায়িকা কৌশানি মুখার্জি নতুন একটি সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন। এর নাম ‘রাতের শহর’। এতে তার বিপরীতে থাকছেন বাস্তব জীবনের প্রেমিক বনি সেনগুপ্ত। এর আগেও তারা বেশ কয়েকটি সিনেমায় জুটি বেঁধে কাজ করেছিলেন।

    সায়ন বসু চৌধুরী নির্মাণ করতে যাচ্ছেন এটি। সম্প্রতি এর ফার্স্ট লুক প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে দেখা গেল, হলুদ শার্ট-কালো জিন্স, হাতে পিস্তল। এভাবেই বাস্তব জীবনের নায়িকার রক্ষাকর্তা বনি। আলগোছে তার বাহু জড়িয়ে কৌশানি।

    জানা গেছে, এর অধিকাংশ শুটিং হবে রাতে। সেদিক থেকে একটা চ্যালেঞ্জ বনি-কৌশানি দুজনের জন্যই। তবে অভিনেত্রী জানালেন, চ্যালেঞ্জ নিতেই তিনি ভালোবাসেন। তার ভাষ্য, ‘চ্যালেঞ্জ না থাকলে এখন আর অভিনয় করে তৃপ্তি পাই না।

    অভিনেত্রী কৌশানি বলেন, ‘শুধু শহর কলকাতা নয়, দেশ-বিদেশের নানা শহরের বুকে রাত নেমে আসার সাক্ষী আমি। বিদেশে বেড়াতে গেলে বের হই অন্ধকারে। এ ছাড়া পূজার সময় কলকাতায় রাত বলে তো কিছুই থাকে না। ’

    কৌশানি আরো বলেন, ‘আমরা ছক ভেঙেছি। সেই আগের বনি-কৌশানী জুটি কিন্তু নেই। যারা গাছের ডাল ধরে প্রেম করে। মিষ্টি মিষ্টি গান গায়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গল্পনির্ভর সিনেমা, চিত্রনাট্য বেছে নিচ্ছি। ’

    ২০১৪ সালে ‘বরবাদ’ সিনেমার মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন বনি। এর পরের বছর বনির নায়িকা হয়ে কৌশানির অভিষেক। একসঙ্গে কাজ করতে গিয়েই প্রেমে জড়িয়েছেন তারা। যদিও বিয়ে করেননি এখনো।

    তবে তারা একসঙ্গেই বসবাস করেন বলে শোনা যায়।