Author: News Live

  • কৃষিচাষ করতে তৈরী করেন নীল ভিডিও, মাসে আয় ২ কোটি টাকা

    কৃষিচাষ করতে তৈরী করেন নীল ভিডিও, মাসে আয় ২ কোটি টাকা

    সবাই চায় বেশি টাকা উপার্জন করতে। এর মধ্যে কেউ রাত দিন পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করে আবার অনেকেই শর্ট কার্ট রাস্তা অবলম্বন করে টাকা উপার্জন করেন।

    এভাবেই শর্ট কার্ট রাস্তা ওনলি ফ্যানস-এর মাধ্যমে অনেকেই টাকা উপার্জন করছেন। ক্ষেতে চাষ করতে করতেই অশ্লীল সিনেমা বানাতে শুরু করেছিলেন। মাসে প্রায় ২ কোটি টাকারও বেশি আয় করতেন তিনি। এমন শর্টকার্ট রাস্তা অবলম্বন করেই কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেছেন আমেরিকার শিকাগোতে বসবাসকারী এমা ম্যাগনোলিয়া।

    অনলি ফ্যানস হলো একটি অ্যাডাল্ট সাইট, যেখানে রেজিস্ট্রেশন করার পরে সবাই নিজেদের বোল্ড ফটো শেয়ার করে। সেই সকল ফটো দেখার জন্য অন্য লোকেরা টাকা দিয়ে সেই অ্যাডাল্ট সাইটের সাবস্ক্রিপশন গ্রহণ করে। কিন্তু অনেকেই এই অ্যাডাল্ট সাইটের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করার পর সেখান থেকে অবসর নিয়ে নেয়।

    এমনই এক অ্যাডাল্ট স্টার নিজের অবসরের কথা ঘোষণা করেছেন। অনলি ফ্যানস-এর সেই ট্যাটু স্টারের নাম হলো এমা ম্যাগনোলিয়া। এমা নিজের জীবনের সঙ্গে জড়িত অনেক অজানা তথ্য সকলের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। এমা জানান, প্রথমে তিনি একজন কৃষক ছিলেন। পরে তিনি সেই অ্যাডাল্ট সাইট অনলি ফ্যানস-এর সম্পর্কে জানতে পারেন। সেই অ্যাডাল্ট সাইটের মাধ্যমে এমা অনেক টাকা উপার্জন করেন। কিন্তু তিনি খুব তাড়াতাড়ি সেই দুনিয়া থেকে অবসর নিতে চান।

    এমা সেই অ্যাডাল্ট সাইটের দুনিয়া থেকে অবসর নেয়ার পর কী করতে চান, সেই প্ল্যানও সকলের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। এমা ম্যাগনোলিয়া অ্যাডাল্ট সাইটের দুনিয়া থেকে অবসর গ্রহণ করার পরে আবার তার পুরনো কাজে ফিরে যেতে চান। অর্থাৎ তিনি আবার চাষ শুরু করতে চান।

    ২২ বছর বয়সের এমা ম্যাগনোলিয়া জানিয়েছেন যে, অ্যাডাল্ট স্টার হওয়ার পরে তাকে খুব একটা কষ্ট করে টাকা উপার্জন করতে হয়নি। কিন্তু পুরনো কৃষকের জীবনই তার কাছে বেশি পছন্দের। আমেরিকার শিকাগোতে বসবাসকারী এমা ম্যাগনোলিয়া সেই অ্যাডাল্ট সাইটের মাধ্যমে প্রতি মাসে প্রায় ২ কোটি টাকার মতো উপার্জন করছেন। এর জন্য এমা ম্যাগনোলিয়া তার সকল সাবস্ক্রাইবারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

     

  • ৫০ বছর বয়সী মাকে বিয়ে দিলেন মেয়ে, মন ছুঁয়ে গেল তাদের কাহিনী

    ৫০ বছর বয়সী মাকে বিয়ে দিলেন মেয়ে, মন ছুঁয়ে গেল তাদের কাহিনী

    ঘটনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন দেবারতি রিয়া চক্রবর্তী। দেবারতির বয়স যখন ছিল ২ বছর, তখন মারা যান তার বাবা ব্রেন হেমারেজে। মা মৌসুমী চক্রবর্তীর বয়স তখন ২৫। বাবা ছিলেন প্রখ্যাত চিকিৎসক। পিতা হারা দেবারতিকে নিয়ে বাকি লড়াইটা সহজ ছিলনা মৌসুমী দেবীর। তবে এই লড়াইয়ের মাঝেও এক অসামান্য কাহিনি বুনেছে মেয়ে দেবারতি।

    মন ছুঁয়ে নেয়া এই ঘটনা ভারতের শিলংয়ের। দেবারতির মা মৌসুমীদেবীর বয়স বর্তমানে ৫০। ছোট থেকেই মায়ের লড়াইটা দেখে এসেছে দেবারতি। আর মায়ের ৫০ বছর বয়সে দেবারতিরই মা মৌসুমীর ফের একবার বিয়ের আয়োজন করলেন। সমাজকে দিলেন এক নতুন বার্তা।

    দেবারতি বলছেন, তার মাকে বিয়ের প্রস্তাবের কথা বলতেই, মৌসুমী চক্রবর্তী বলেছিলেন, ‘আমি যদি বিয়ে করি, তোর কী হবে?’ দেবারতি বলছেন, চিরকালই তিনি চেয়েছেন তার মায়ের যেন বিয়ে হয় আরও একবার। বর্তমানে ট্যালেন্ট ম্যানেজার হিসাবে মুম্বাইয়ে কর্মরত দেবারতি। তার উদ্যোগেই এই বিয়ে সম্পন্ন হয়।

    দেবারতি বলছেন, বহু সময় লেগে গিয়েছিল মাকে ফের একবার বিয়ের জন্য বোঝাতে। এদিকে, বিয়ের আগের পর্বটিও খুব একটা সহজ ছিল না মৌসুমী চক্রবর্তীর জন্য। স্বামী মারা যাওয়ার পর শ্বশুরালয়ে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিবাদ ছিল বেশ কঠিন। শেষে মেয়েকে নিয়ে বাবার বাড়ি চলে আসেন তিনি। সেখান থেকে বেড়ে ওঠা ছোট্ট দেবারতির।

    সদ্য মৌসুমী চক্রবর্তীর বিয়ে হয় স্বপন নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে। স্বপনবাবুর এইটি প্রথম বিবাহ। পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা স্বপনবাবুর সঙ্গে সদ্য মার্চ মাসে বিয়ে হয় মৌসুমী দেবীর।

    দেবারতি বলছেন, স্বপনবাবুর সঙ্গে তার মায়ের বিয়ের পর মৌসুমী দেবীর পুরো জীবনটাই যেন পাল্টে গেছে। আগের থেকে অনেকটাই খুশি তিনি। আর মায়ের এই খুশি থাকাটাই দেখতে চেয়েছেন দেবারতি।

  • আমাকে কম ব্যবহার করা হয়েছে: শ্রাবন্তী

    আমাকে কম ব্যবহার করা হয়েছে: শ্রাবন্তী

    সম্প্রতি ভারতের হায়দরাবাদে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘তেলেঙ্গানা বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব’। এতে সেরা অভিনেত্রী (জনপ্রিয়) বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছেন টলিউডের প্রথম সারির নায়িকা শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি।

    সুখকর স্মৃতি নিয়ে ফিরে এসেছেন কলকাতায়। এরপর মুখোমুখি হয়েছেন গণমাধ্যমের।

    শ্রাবন্তী জানান, তিনি এর আগেও অনেকবার হায়দরাবাদে গিয়েছিলেন। তবে এবারের সফর বিশেষ। কারণ এবার তিনি একটি চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়েছেন এবং সেখানে পুরস্কারও পেয়েছেন।

    সাধারণত বাণিজ্যিক মাসালা সিনেমায় দেখা যায় শ্রাবন্তীকে। তবে ছকভাঙা কাজেও যে তিনি নৈপুণ্য দেখাতে পারেন, তা প্রমাণিত হয়েছে একাধিকবার। এজন্য আক্ষেপ করে শ্রাবন্তী জানান, কলকাতার সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি তাকে ঠিকমতো ব্যবহার করেনি।

    শ্রাবন্তীর ভাষ্য, হ্যাঁ, এটা সত্য যে আমাকে কম ব্যবহার করা হয়েছে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে পারি, আমাকে একটা ছকের মধ্যেই নেওয়া হচ্ছিলো। তবে গত কয়েক বছরে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। আমি বড় পরিসরের চরিত্রগুলোতে প্রস্তাব পেয়েছি, যেগুলোতে নিজের দক্ষতা ফুটিয়ে তোলার সুযোগ আছে। তবে অবশ্যই বলতে হয়, এখানে খুব কম নির্মাতা আছেন, যিনি আমাকে চমৎকার চরিত্র দিয়েছেন, যা সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত; যেমন ‘গয়নার বাক্স’, ‘বুনো হাঁস’, কিংবা ‘উমা’ ।

    বাণিজ্যিক সিনেমার গুরুত্বও অস্বীকার করেন না শ্রাবন্তী। তার মতে, ‘গ্ল্যামারের অংশ হতে আমারও ভালো লাগে, নাচ-গান-বিনোদনে ভরপুর মাসালা ছবির কাজ পেতে ভালো লাগে। বাণিজ্যিক সিনেমাই আমাকে তারকা বানিয়েছে। সুতরাং আমি এটাকে অস্বীকার করতে পারি না।’

    শ্রাবন্তী মানেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রল-সমালোচনা, এটা গত কয়েক বছরের চেনা চিত্র। ব্যক্তিগত জীবনের কিছু ঘটনা তাকে নিন্দার চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গেছে। তবে এসব ট্রল এখন আর গায়ে মাখেন না বলে জানালেন শ্রাবন্তী।

    তিনি বলেন, ‘একটা সময় ছিলো, যখন ট্রল আমাকে মানসিকভাবে প্রভাবিত করতো। কিন্তু এই সময়ে আমি এসব নিয়ে খুব একটা ভাবি না। নিন্দুকদের এড়িয়ে যারা আমাকে পছন্দ করে, তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আপনি যা-ই করুন না কেন, মানুষ কথা বলবেই। কিন্তু এতে আমার কিছু যায় আসে না। নিজের নিয়মেই আমি জীবন নির্বাহ করি। যারা ট্রল করেন, তারা তো আমার বোঝা ভাগ করে নেবেন না। আমি জীবনে অনেক উত্থান-পতন দেখেছি এবং শিখেছি কীভাবে শান্ত থাকতে হয় এবং কাজ চালিয়ে যেতে হয়।’

    সম্প্রতি নতুন দুটি সিনেমার কাজ করেছেন শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি। এগুলো হলো রবিন নামবিয়ার ‘ডিয়ার ডি’ এবং সায়ন্তন ঘোষালের ‘রবীন্দ্র কাব্য রহস্য’।

  • পুরুষের যে অ;ঙ্গটি মেয়েদের বেশি পছন্দ

    পুরুষের যে অ;ঙ্গটি মেয়েদের বেশি পছন্দ

    প্রত্যেক পুরুষেরই জানতে ইচ্ছা করে তাদের শরীরের কোন কোন অ;ঙ্গ নারী বেশি পছন্দ। এই বিষয়ে এক গবেষণায় প্রায় ১০০ জন নারীকে প্রশ্নটি করা হয় যে, পুরুষদের কোন অ;ঙ্গগুলো তাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দের।

    তাদের মধ্যে কেউ বলবেন হাসি, কারও কাছে চুল, কারও আবার মনে হবে পুরুষের পটলচেরা চোখই নারীদের বেশি পছন্দ। তবে অনেকের ভাবনাতেই আসবে না হাতের কথা। অথচ এটা প্রমাণিত যে, পুরুষের হাত নারীর কাছে অন্যতম আকর্ষণীয় অঙ্গ বলে বিবেচিত। তবে হাতটিকে কিছু যোগ্যতায় পাস করতে হবে অবশ্যই।

    পুরুষের হাত বিষয়টি আবারো আলোচনায় আনল টুইটার-জগতে সাম্প্রতিক এক পোস্ট। ‘ডিইই’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে একটি হাতের ছবি পোস্ট করে বলা হয়েছিল, ‘নারীদের জন্য, যাদের হাত পছন্দ।’ পুরুষ চোখে হাতটিতে তেমন বিশেষত্ব চোখে পড়বে না। হালকা আঁ;চ;ড়ের দাগ আছে তাতে। এ ছাড়া বিশেষত্ব কিছু নেই। অথচ সেই হাতের ছবিটাই প্রচুর ‘লাইক’ এবং ‘রি-টুইট’ হয়।

    শুধু নারী নয়, এই হাতের মাজেজা বুঝতে তাতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন অনেক পুরুষও। নিজেদের হাতের ছবি তুলে তারা সেখানে ‘রি-টুইট’ করছেন। উদ্দেশ্য একটাই, আমাদের হাতই-বা কী দোষ করল!

    অনেকে ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করছেন। তাদের প্রশ্ন, এক হাত নিয়ে এমন হাতাহাতি হওয়ার জোগাড় কেন? কী আছে পুরুষদের হাতে। সেখানেই অনেকে উত্তর দিয়েছেন, ওরা (নারী) ছেলেদের শিরা-উপশিরা বোঝা যায়- এমন হাত পছন্দ করে। এক নারীর আবার একটু কাটাছেঁড়া হাত বেশি পছন্দ। তার মন্তব্য, ঠিক জানি না কেন, তবে কাটার দাগটায় আমি শিহরিত। তবে নারীদের এই হাত প্রেমের গল্পে নারীদের পাশাপাশি নানা রকম কমেন্ট করেন পুরুষরাও।

    সেখানে একজন লেখেন-যেসব ছেলেদের হাতের শিরা উপশিরা দেখা যায় তারা অলস হয় না, পরিশ্রমী ও শক্তিশালী হয়। তুলনামূলকভাবে উত্তম বংশধর জন্মদানের সম্ভাবনা বেশী থাকার কারণে পরিশ্রমী ও শক্তিশালী পুরুষের যে কোনো বৈশিষ্ট্য প্রাকৃতিকভাবে নারীদের বেশি আকৃষ্ট করে।

    আরেক জন লেখেন, বুঝা যাচ্ছে গাজা খোরদের হাত মেয়েদের বেশি পছন্দ। অন্য একজন লেখেন-অসম্পূর্ন হেডিং, আসলে বলা উচিত ছিল- মেয়েদের সবচেয়ে পছন্দ হচ্ছে ছেলেদের টাকা ভর্তি হাত। এবার দেখে নেয়া যাক বিজ্ঞান কী বলছে? বিজ্ঞানও বলছে, পুরুষদের হাতের প্রতি নারীর দুর্বলতা আছে। বিশেষ করে শিরা-উপশিরা দৃশ্যমান হয়, এমন হাত সত্যিই নারীদের ‌‌‌‌শিহরিত করে।

    পুরুষের হাতের প্রতি নারীদের আসক্তি নিয়ে কিন্তু কম গবেষণা হয়নি। হাতের আঙুলগুলোর কথাই ধরুন, ডান হাতের অনামিকা আর তর্জনীর মধ্যে উচ্চতার পার্থক্য নিয়ে গবেষণা করেছে ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের সমীক্ষায় উঠে এসেছে, তর্জনী থেকে অনামিকার উচ্চতা বড় হলে সেই পুরুষ তুলনামূলক বেশি সন্তান প্র;জন;নে সক্ষম হন। তার আইকিউও অন্যদের তুলনা বেশি হয়ে থাকে। এমন সঙ্গীকেই তো নারীরা চাইবেন!

    আবার জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক জানিয়েছেন, সবচেয়ে বেশি না হলেও নারীরা পুরুষকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে হাতকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। আরো কিছু অ;ঙ্গপ্র;ত্য;ঙ্গের ব্যাপারে আড়চোখে নারীরা ঠিকই পরখ করে নেন পুরুষদের। সেসবের কথা আরেক দিন হবে।