Author: News Live

  • স্ত্রী মোটা হলে মিলনে পাবেন ১০ গুণ বেশি সুখ

    স্ত্রী মোটা হলে মিলনে পাবেন ১০ গুণ বেশি সুখ

    সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ পুরুষ পছন্দ করে মেদহীন শরীরের যুবতী। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে ভিন্ন কথা।

    মোটা-মেয়ে

    গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণা শরীরের মেয়েরা অনেকটাই আত্মকেন্দ্রিক হয় এবং তারা স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় নেয়।

    অন্যদিকে চিকণা স্ত্রীর তুলনায় তাদের স্বামীদের ১০ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। মোটা মেয়েরা সঙ্গীর চাহিদাও অনেক ভালো বোঝেন।

    এ ছাড়া মোটা মেয়েরা সব কথাতেই তর্ক করে না। মোটা মেয়েদের সাথে যারা প্রেম করে তারা বেশি খুশি থাকে কারণ মোটা মেয়েরা ঝগড়াটে কম হয়। সন্তানের যত্ন ও পরিবারের প্রতি মোটা মেয়েদের আগ্রহও বেশি থাকে।

  • কলার সুতার মতো অংশটি খেলে যা ঘটবে, অনেকেই জানেন না

    কলার সুতার মতো অংশটি খেলে যা ঘটবে, অনেকেই জানেন না

    শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পটাশিয়ামের একটি চমৎকার উৎস কলা। তাছাড়া নাস্তার জন্য খুবই ভালো একটি খাবার কলা। তবে এই কলা খাওয়ার সময় একমাত্র বিরক্তির জিনিসটি হচ্ছে, কলায় লেগে থাকা সুতাকৃতির চামড়া। যেটিকে ‘ফ্লোয়েম বান্ডেল’ নামে অভিহত করা হয়ে থাকে। খোসা ছাড়ানোর পর কলায় ফ্লোয়েম বান্ডেল লেগে থাকতে দেখা যায়। যথেষ্ট বিরক্তি সহকারে কলা থেকে এই ফ্লোয়েম বান্ডেল ফেলে দিয়ে তারপর আমরা কলা খেয়ে থাকি।

    এই ফ্লোম বান্ডেলগুলো খেতে সুস্বাদু না হলেও, খাওয়াটা আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ফেলে দিয়ে কলা খাওয়াটা আপনার উচিত হবে না, এমনটাই জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউট্রিশন রিসার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ডোল নিউট্রিশন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. নিকোলাস ডি গিলিট। হাফিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।

    তিনি আরো বলেন, যদিও আমরা নির্দিষ্টভাবে ফ্লোয়েম বান্ডেল নিয়ে গবেষণা করিনি, তবে সম্ভবত এর পুষ্টিগুণের মধ্যে পার্থক্য থাকবে। যেহেতু এগুলো একটি নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য তৈরি। কলার তুলনায় ভিন্ন পুষ্টিগুণ এতে রয়েছে বলে আশা করা যায়।

    ফ্লোয়েম টিস্যুর কাজের দিকে তাকিয়েই এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে ধারণা করা যায়। ফ্লোয়েম টিস্যু উদ্ভিদের দুই ধরনের পরিবহন টিস্যুর একটি, যা সব উদ্ভিদের মধ্যেই রয়েছে। পুষ্টি এবং অন্যান্য উপাদান পুরো উদ্ভিদে পরিবহন করে এই টিস্যু। কলার মধ্যে ফ্লোয়েম থাকার কারণ হচ্ছে, এটি পুষ্টিগুলো পুরো কলায় ছড়িয়ে দেয়, যা কলার বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। পুষ্টির পর্যাপ্ত স্বভাবের জন্য ফ্লোয়েম বান্ডেলগুলো প্রয়োজন।

    ড. গিলিটের মতামত, কলার ফ্লোয়েম বান্ডেলগুলো সম্পূর্ণরূপে খাওয়া যেতে পারে এবং ফলের মূল অংশ হিসেবে তা পুষ্টিকরভাবে সমৃদ্ধ। এমনকি, সম্ভবত পুরো কলার তুলনায় এর ফ্লোয়েম বান্ডেলে অনেক বেশি ও বিভিন্ন ধরনের ফাইবার রয়েছে। আর যে কোনো ফাইবার মানেই স্বাস্থ্যকর। মানুষের শরীরের জন্য এটি ভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগাবে।

    এই ফল বিশেষজ্ঞ আরো বলেন, ‘সাধারণত ফলের সব অংশই পুষ্টিকর। আপেল, নাশপাতি অন্যান্য ফলগুলো খোসা সহ খাওয়া হয়ে থাকে এবং ফ্লোয়েম বান্ডেল তো অবশ্যই চাইলে খোসা সহও কলা খাওয়া যেতে পারে। বেস্বাদ হলেও, এখন পর্যন্ত কোনো এদের ক্ষতিকারক বলে প্রমাণ করা যায়নি।

  • পেঁয়াজে কালো ছোপ কীসের ইঙ্গিত বহন করে? জানলে চমকে যাবেন, জেনে নিন

    পেঁয়াজে কালো ছোপ কীসের ইঙ্গিত বহন করে? জানলে চমকে যাবেন, জেনে নিন

    পেঁয়াজে-কালো-ছোপ

    পেঁয়াজ। রান্নাঘরের অতি প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। ভর্তা, ভাজি কিংবা ঘন ঝোল— তরকারি যেমনই হোক, পেঁয়াজ ছাড়া আমাদের চলেই না। এটি যে কেবল রান্নার স্বাদ বাড়ায় তা নয়। পেঁয়াজের অনেক গুণও রয়েছে।

    হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে মসলাটি। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মানবদেহের কিছু সাধারণ অ্যালার্জির সমাধানও করে এই পেঁয়াজ।

    অনেক সময়ই দেখা যায় পেঁয়াজের খোসায় কালো কালো ছোপ। বিশেষত বর্ষাকালে এই দাগ বেশি দেখা যায়। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে, এই পেঁয়াজ কি আদৌ খাওয়া উচিত? এটি কি শরীরের কোনো ক্ষতি করতে পারে? চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত-

    পেঁয়াজের উপর যে কালো ছাত্রাক দেখা যায় তাকে অ্যাসপারগিলাস নাইজার বলা হয়। এই ধরনের ছত্রাক মাটিতে অবস্থান করে। তবে এগুলো মিউকরমাইকোসিস নয়। তাই এই ছত্রাক নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। এটি তেমন বিষাক্ত কিছু নয়।

    কালো ছোপযুক্ত পেঁয়াজ খেলে কোনো মারাত্মক সমস্যা দেখা দেবে এমন নয়। সাধারণ কিছু অ্যালার্জির মতো প্রতিক্রিয়া তৈরি হতে পারে। বিশেষত যাদের আগে থেকেই অ্যালার্জি রয়েছে তাদের এই ধরনের কালো ছোপ লাগা পেঁয়াজ থেকে দূরে থাকাই ভালো।

    যাদের হাঁপানির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য এটি ক্ষতির কারণ হতে পারে। এমনকী এই ছত্রাক বাতাসের মাধ্যমে নাকে গেলেও তাদের সমস্যা হতে পারে।

    তাহলে উপায়? পেঁয়াজ কাটার আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পেঁয়াজের যে অংশে এমন কালো ছোপ বা ছত্রাক রয়েছে তা ফেলে দিন। তা না চাইলে অন্তত ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। অনেকেই ফ্রিজে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করেন। তারা পেঁয়াজ ভালো করে পরিষ্কার করে তারপর সংরক্ষণ করুন।

    খেয়াল রাখুন যেন ওই কালো অংশ বাদ দিয়েই তা ফ্রিজে ঢোকানো হয়। নয়তো এটি অন্য খাবারের সঙ্গে মিশে সংক্রমণ ছড়াতে পারে। নষ্ট হতে পারে অন্য সবজি বা খাদ্যবস্তু।

  • সম্পর্কের পর থেকে রাতে ৯ বারের পরও আবার চাইতো

    সম্পর্কের পর থেকে রাতে ৯ বারের পরও আবার চাইতো


    বান্দরবান থেকে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

    সিআইডি সূত্রে ওই নারীর জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে পাওয়া যায় আলোচিত ওই নারী মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বাসিন্দা।

    ‎এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে হরিরামপুরের বিভিন্ন স্থান ঘুরে একাধিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় হরিরামপুর উপজেলার বয়রা ইউনিয়নের জনৈক এক ব্যক্তির সঙ্গে। ওই ‎স্বামী মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

    বিয়ের প্রায় দুই বছর পরে প্রথম স্বামীকে ডিভোর্স দেয়। পরে ১ লাখ টাকা নিয়ে অন্য আরেকটি ছেলের সঙ্গে চট্টগ্রাম চলে যায়। তারপর ওই নারী ফরিদপুরে নানির কাছে আসেন। সেখানে কিছুদিন থাকার পরেই সে আবার লাপাত্তা হয়ে যায়। আর কোনো দিন এ অঞ্চলে তাকে দেখতে পায়নি এলাকাবাসী।

    ‎উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের ট্রলার চালক হাশেম মাঝি জানান, আজ থেকে আট বছর আগে এ নারীর ডির্ভোস হয়। ওই সময় কাবিনের বাবদ ১ লাখ টাকা নিয়ে গেলেও তার স্বামীর প্রায় ৫ লাখ টাকা নষ্ট করে। ওই নারীর কারণে প্রথম স্বামী নিঃস্ব হয়ে যায়। তারপর থেকে আমরা আর ওই মেয়ে এলাকায় দেখিনি। সোমবার সংবাদ প্রকাশের পর তাকে চিনতে পারি।

    ‎তবে স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, ওই নারীর বাবা এখনো দুর্গম চরাঞ্চল লেছড়াগঞ্জে বসবাস করেন। তিনি পেশায় একজন জেলে।

    দুর্গম এলাকায় বসবাস করায় ওই নারীর বাবার সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।

    এর আগে তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বসেই আন্তর্জাতিক প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় থাকার অভিযোগ ওঠে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ‘মডেল’ বলে পরিচয় দিতেন। তারা বিশ্বের অন্যতম বড় ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিডিও প্রকাশ করে আলোচনায় আসেন।

    গবেষণামূলক অনুসন্ধানভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম দ্য ডিসেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাস থেকে অনলাইনে সক্রিয় হন। এক বছরের মধ্যে তারা শতাধিক ভিডিও প্রকাশ করে বিপুল দর্শক ও অনুসারী অর্জন করেন।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, যুগলটি শুধু একটি ওয়েবসাইটেই নয়, কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও কনটেন্ট প্রকাশ করছেন। সেসঙ্গে টেলিগ্রাম, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামেও নিজেদের কার্যক্রম প্রচার করছেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যেখানে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছেন। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও তাদের আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হয়।

    অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, তরুণদের এই ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হওয়ার প্রলোভন দেখানো হতো। কিছু অনলাইন পোস্টে দেখা গেছে, ‘নতুন ক্রিয়েটর যুক্ত করুন, অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান’— এমন বার্তা দেওয়া হচ্ছে।