Author: News Live

  • নতুন বেতন কাঠামোতে সুখবর পাচ্ছেন বেসরকারি চাকরিজীবীরাও

    নতুন বেতন কাঠামোতে সুখবর পাচ্ছেন বেসরকারি চাকরিজীবীরাও

    সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন জাতীয় বেতন কাঠামো প্রণয়নে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় বেতন কমিশন ইতোমধ্যে বিভিন্ন সরকারি সংগঠন ও সমিতির সঙ্গে বৈঠক করেছে, যেখানে সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা তাদের মতামত, প্রস্তাবনা ও উদ্বেগ তুলে ধরেছেন। এবার এই প্রক্রিয়ায় বেসরকারি খাতের বেতন কাঠামো নিয়েও প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) মহাসচিব মো. আলমগীর।

    বিজ্ঞাপন
    বুধবার (২২ অক্টোবর) দেশের একটি গণমাধ্যমকে এ কথা জানান তিনি। মো. আলমগীর বলেন, এফবিসিসিআই বর্তমানে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করছে যা শিগগিরই বেতন কমিশনে জমা দেওয়া হবে।

    বেসরকারি খাতে বেতন সুবিধা মালিক ও শ্রমিকের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ন্যূনতম বেতন ২৫-৩০ হাজার টাকার মধ্যে হওয়া উচিত। কারণ, একজন কর্মজীবীর পরিবারের চার সদস্যের মৌলিক জীবনযাত্রার নিশ্চয়তা দিতে হলে এটাই হতে পারে একটি বাস্তবসম্মত সীমা।

    বিজ্ঞাপন
    এফবিসিসিআই মহাসচিব বলেন, প্রাইভেট সেক্টর সবসময় কম খরচে বেশি উৎপাদন চায়, কিন্তু এর মধ্যেও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ন্যূনতম জীবনের নিশ্চয়তা দেওয়া জরুরি। তিনি মনে করেন, বেতন কাঠামো এমন হওয়া উচিত যাতে একজন মানুষ উচ্চবিলাসী না হলেও সম্মানজনক ও স্থিতিশীল জীবনযাপন করতে পারেন। এ জন্য বেতন নির্ধারণে শুধু বাজার চাহিদা নয়, মূল্যস্ফীতির প্রভাবও বিবেচনায় আনা উচিত।

    তিনি বলেন, অনেক বিদেশি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে বেতন কাঠামো তুলনামূলক ভালো হলেও অধিকাংশ দেশীয় কোম্পানিতে তা এখনও দুর্বল। এর পেছনে দেশের সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক কাঠামো দায়ী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব বৈষম্য দূর হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তার মতে, প্রতি বছর মূল্যস্ফীতি সমন্বয় করে বেতন বৃদ্ধি করলে কর্মীরা কিছুটা স্বস্তি পাবে।

    বিজ্ঞাপন
    বেসরকারি চাকরিতে বেতন বৃদ্ধির হার কম থাকার কারণ হিসেবে মো. আলমগীর বলেন, চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলো সহজেই বিকল্প নিয়োগ দিতে পারে, ফলে শ্রমিকরা চাপের মুখে থাকেন। এছাড়া সঠিক অডিট ও শ্রমিক অধিকার রক্ষায় তদারকির অভাবও একটি বড় কারণ। এই পরিস্থিতিকে তিনি আধুনিক যুগের ‘শোষণ’ হিসেবে আখ্যা দেন।

    এফবিসিসিআই মহাসচিব আরও বলেন, নাগরিকের মানবিক মর্যাদা রক্ষা ও ন্যায্য জীবিকার নিশ্চয়তার জন্য শুধু সরকারি-বেসরকারি ভেদে নয়, সামগ্রিকভাবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়সঙ্গত বেতন কাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। তা না হলে বৈষম্য ও দুর্নীতি বেড়ে যাবে।

     

  • মি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন, অনেকেই জানেন না

    মি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন, অনেকেই জানেন না

    মি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন, অনেকেই জানেন নামি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন, অনেকেই জানেন না

    স”হবা”সের পরে দু’জনেরই উচিত কমপক্ষে এক পোয়া গরম দুধ, একরতি কেশন ও দুই তোলা মিশ্রি সংযোগে সেবন করা। সহবাসে কিছু শক্তির হ্রাস হ’তে পারে। এতে করে কিঞ্চিৎ পূরণ হয়।

    অন্যথায় স”হবা”স করা উচিত নহে। এই কারণেই মনীষীরা মাসানে- একবার রতিক্রিয়া ব্যবস্থা করে দেন। যাতে উপরোক্ত সামগ্রীর যোগাড় করতে গরীব বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকের পক্ষেও কষ্টকর না হয়।

    পুষ্টিকর খাদ্য না খেলে পুরুষ অচিরেই শক্তিহীন হ’য়ে পড়ে ও তার কর্মশক্তি লোপ পায়। অত্যধিক মৈ”থুনের জন্য হজমশক্তি লোপ পায়। ফলে অম্ল, অজীর্ণ প্রভৃতি নানা প্রকার রোগ দেখা দেয়।

    প্রত্যেক মানুষের কিছু গোপন ইচ্ছা, চাওয়া – পাওয়া থাকে। তবে এগুলো অনেকে প্রকাশ করে আবার অনেকেই প্রকাশ করে না। বিশেষ করে মেয়েরা । কিছু কিছু জিনিস আছে, যেগুলো একজন নারী সবার অগোচরে চাহিদা করেন কিন্তু মুখে সম্পূর্ণ বিপরীত কথা বলেন।

    চলুন জেনে নেওয়া যাক নারীদের এমন ১০টি গোপন আকাঙ্ক্ষা কথা যা মনে মনে খুব চান কিন্তু কাউকে তা জানতে দেন না:

    ১) প্রত্যেক মেয়েই চায় তার স্বামী আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হোক। লক্ষ্য করলে দেখবেন অনেকে প্রেম করে কিন্তু বিয়ে করার কথা বললে প্রেমিকাকে বলে আগে একটা ভালো চাকরি কর তরাপর। অধিকাংশ নরীদের চাওয়া এটাই।

    ২) ছেলেদের থেকে মেয়েরা সব সময় একটা সাজালো গোছালো সংসার চায়। যা সম্ভব শুধু ছোট পরিবারে, বড় পরিবারে ও সম্ভব তবে কষ্টকর। এ কারণে অধিকাংশ মেয়েরা চায় একক পরিবার , যৌথ পরিবার আদৌ বর্তমান মেয়েরা পছন্দ করে না।

    ৩) বাহ্যিকভাবে একটা মেয়েকে ভালো ভাবে চেনা যায় না।প্রত্যেক নারী নিজেকে তার বন্ধুদের মাঝে আকর্ষণীয় এবং যৌবনময়ী হয়ে উঠতে চায় কিন্তু এই বিষযটা সে প্রকাশ করে না। মনে মনে রাখে।

    ৪) প্রত্যেক নারী চায় সে ফর্সা হতে। সে ফর্সা থাকুক আর না থাকুক ফর্সা হওয়ার চেষ্টা সে করবেই। ৫) মেয়েরা কখনই তার স্বামীর মুখে অন্য নারীর গুনকীর্তন শুনতে পছন্দ করে না।সে চাইবে তার স্বামী যেন একমাত্র তাকেই চাক।

    ৬) মেয়েরা মুখে মুখে বলতে পারে সে নিজের দেহের ওজন নিয়ে সে কখনোই চিন্তা করে না কিন্তু অাসলে সে চায় নিজেকে চান স্লিম ও যৌবনময়ী শরীরের অধিকারী করতে।

    ৭) মেয়েদের ভিতর অনেক ঈর্ষা। একজন মেয়ে অন্য একজন মেয়ের সাফল্য কখনোই দেখতে পারে না। ৮) সকল নারী চায় তার প্রিয় মানুষটি তার কথা সবসময় মেনে চলুক, তার কথা সবসময় পালন করুক, সে মনে করে তার অনেক দ্বায়িত্ব।

    ৯) একজন ছেলে তার বয়স এবং চেহারা নিয়ে ততোটা না ভাবলেও একজন নারী চায় তার চেহারায় যেন বয়সের কালো ছাপ না পড়ে।

    ১০) একটি মেয়ে তার বুকের স্তন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। নারীরা স্ত’নের ব্যাপরে খুবই সজাগ, খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে। কারণ পুরুষকে আকর্ষণ করার মেইন অঙ্গ এটা। এজন্য নারী চায় স্ত’ন থাকুক

  • যৌ*ন মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিট হলে মেয়েরা সুখ পাই জানালেন শ্রাবন্তী

    যৌ*ন মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিট হলে মেয়েরা সুখ পাই জানালেন শ্রাবন্তী

    যৌ*ন মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিট হলে মেয়েরা সুখ পাই জানালেন শ্রাবন্তী
    যৌনমিলন। নারী-পুরুষের এই জৈবিক চাহিদা চিরন্তন। এ নিয়ে নানা গবেষণা হচ্ছে এবং অভিষ্যতেও হবে।

    তবে নারী-পুরুষের এই যৌন মিলন নিয়ে নানা বাগাড়ম্বরও রয়েছে সমাজে, রয়েছে নানা কুসংস্কারও। মিলনে পারদর্শীতা নিয়ে অনেক পুরুষের মধ্যে একটা দাম্ভিকতাও কাজ করলেও অনেকের মধ্যে এ নিয়ে নানা দ্বিধাদ্বন্ধ কাজ করে।

    তবে নারী-পুরুষের যৌনমিলনের স্থায়িত্ব নিয়ে প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, মিলনের স্থায়িত্বটা নিজের (পুরুষের) ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভর করে না। এটি মূলত নির্ভর করে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতার উপর।

    গবেষণায় দেখা গেছে, খবরটি বিস্ময়কর হলেও সত্য য়ে যৌনমিলনের সময় ৪৫ শতাংশ পুরুষই স্ত্রীকে পুরোপুরি যৌনসুখ দিতে পারছে না। এই শ্রেণির পুরুষরা যৌন মিলনে দুই মিনিটের বেশি স্থায়ী হতে পারে না। এর ফলে অনেক দাম্পত্য জীবনে অশান্তি নেমে আসে। সুখের সন্ধানে নারীরা অনেক সময় পরপুরুষের দিকে আসক্ত হয়ে পড়ে।

    সম্প্রতি বিখ্যাত লেখক হ্যারি রিস্ক “দ্য নিউ ন্যাকেড; দ্য আল্টিমেট সেক্স এজুকেশন ফর গ্রোন-আপস” শিরোনামে একটি বই বের করেছেন। তিনি তাঁর বইয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেছেন।
    তিনি বলেছেন, নারী-পুরুষ গড়ে ৭.৩ মিনিট সময় ধরে সেক্স করেন এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে এর সময়সীমা ৪ মিনিটের কম হলে সেটি কোনোভাবেই আদর্শিক সময় বলা চলে না।

  • চুমু খেলে ওজন-মেদ দুটোই কমবে, দিনে কতবার- জানাল গবেষণা

    চুমু খেলে ওজন-মেদ দুটোই কমবে, দিনে কতবার- জানাল গবেষণা

    চুমু খেলে ওজন-মেদ দুটোই কমবে, দিনে কতবার- জানাল গবেষণা
    ‘চুমু’ শুধু ভালোবাসার প্রকাশ নয়, এর পেছনে লুকিয়ে আছে অবাক করা স্বাস্থ্যগুণও। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত চুমু খেলে শুধু মানসিক চাপই কমে না, শরীর থেকেও ঝরে যায় অতিরিক্ত মেদ। এমনকি চুম্বনের মাধ্যমে শরীরে ‘হ্যাপি হরমোন’ নিঃসৃত হয়, যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। অর্থাৎ, ভালোবাসার সেই মিষ্টি মুহূর্ত এখন হতে পারে আপনার ফিটনেস ও রোগপ্রতিরোধের প্রাকৃতিক ওষুধ।ওজন বেড়ে যাওয়া এখন অনেকের কাছেই এক অস্বস্তিকর বাস্তবতা। ডায়েট, ব্যায়াম, নানা ফিটনেস টিপস-সব কিছুই চেষ্টা করে ক্লান্ত অনেকে। কিন্তু জানেন কি? আপনার ভালোবাসার মানুষকে চুমু খাওয়াও নাকি কমাতে পারে শরীরের অতিরিক্ত মেদ! শুনে অবাক লাগলেও, বিজ্ঞান বলছে এই কথাই সত্যি।

    ভালোবাসার প্রকাশ হিসেবে চুম্বনের জায়গা অনন্য, কিন্তু এর স্বাস্থ্যগত উপকারিতাও কম নয়। গবেষকরা বলছেন, নিয়মিত চুম্বনে মানসিক চাপ অনেকটা কমে, রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে এবং শরীরের ক্যালোরিও ঝরে যায়। এককথায় চুমু শুধু ভালোবাসা নয়, শরীরচর্চারও এক প্রাকৃতিক উপায়!

    গবেষণায় দেখা গেছে, চুম্বনের সময় শরীরে নিঃসৃত হয় ‘হ্যাপি হরমোন’ বা অক্সিটোসিন, যা মানসিক প্রশান্তি আনে এবং খাওয়ার প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস কমে যায় স্বাভাবিকভাবেই। একই সঙ্গে চুমুর সময় মুখ ও ঘাড়ের প্রায় ৩০টিরও বেশি পেশি সক্রিয় থাকে, যা ক্যালোরি পোড়াতে সাহায্য করে।

    একটানা দুই মিনিট গভীর চুম্বনে ঝরতে পারে প্রায় ৬ ক্যালোরি। আবার দীর্ঘক্ষণ আন্তরিক চুমু খেলে প্রতি মিনিটে ৪–৬ ক্যালোরি পর্যন্ত কমে যেতে পারে বলছেন গবেষকরা।শুধু ওজনই নয়, নিয়মিত চুম্বন দাঁতের যত্নেও উপকারী। এতে মুখের ভেতর লালা উৎপাদন বেড়ে মুখগহ্বর পরিষ্কার থাকে এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ হয়। পাশাপাশি রক্তচলাচল বাড়ায় মুখের ত্বকেও আসে উজ্জ্বলতা। ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে চুমু ত্বককে রাখে তরতাজা, বয়সের ছাপ ফেলে দিতে সাহায্য করে।

    লস অ্যাঞ্জেলেসের গবেষক জাইয়া কিন্‌সবাকসহ একাধিক গবেষক জানিয়েছেন, নিয়মিত চুমু মানসিক চাপ কমিয়ে শরীরে ভারসাম্য আনে। তাদের মতে, দিনে অন্তত ৩–৪ বার গভীর ও আন্তরিক চুম্বন করলে শরীর ও মনে আসবে দৃশ্যমান পরিবর্তন। তবে তা হতে হবে এমন ভঙ্গিতে, যাতে মুখের পেশিগুলো সক্রিয়ভাবে কাজ করে। এতে মেদ ঝরার পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তিও পাওয়া যায়।

    চুমুর এমন উপকারিতা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি প্রকৃতির এক ‘মিষ্টি আশীর্বাদ’। এটি যেমন সম্পর্ককে আরও গভীর করে, তেমনি শরীর ও মনে এনে দেয় ইতিবাচক শক্তি।

    সুতরাং, ভালোবাসা প্রকাশের পাশাপাশি চুমুকে ভাবতে পারেন এক প্রাকৃতিক ফিটনেস টিপস হিসেবেও। কারণ যখন ভালোবাসায় মিশে থাকে বিজ্ঞান, তখন শরীরও হাসে, মনও থাকে প্রফুল্ল।বিশেষজ্ঞরা অবশ্য মনে করিয়ে দিয়েছেন, চুমু খাওয়ার আগে মুখের পরিচ্ছন্নতা ও ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মানা জরুরি। নাহলে এই ‘মিষ্টি ফিটনেস কৌশল’ হয়ে উঠতে পারে উল্টো ক্ষতির কারণও।