Author: News Live

  • চেনা যায় ছবির এই আলোচিত অভিনেত্রীকে

    চেনা যায় ছবির এই আলোচিত অভিনেত্রীকে

    সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রলিংয়ের সময় হয়তো এরইমধ্যে অনেকেরই টাইমলাইনে ভেসে এসেছে উপরের ছবিটি। এ ধরনের কয়েকটি ছবি অবশ্য ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিগুলো দেখার পর স্বাভাবিকভাবেই মনে হবে, হয়তো একজন মানসিক ভারসাম্যহীন নারী তিনি! কিন্তু গভীরভাবে যদি দেখেন, তাহলে বুঝতে বাকি থাকবে না ছবির মানুষটি সম্পর্কে।

    ছবিতে ভারসাম্যহীন মনে হওয়া যাকে দেখতে পাচ্ছেন, তিনি মূলত ছোটপর্দার আলোচিত অভিনেত্রী সামিরা খান মাহি। অনবদ্য অভিনয়গুণে অনেক আগেই অবশ্য দর্শকহৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। কিন্তু আগে কখনো এ ধরনের চরিত্রে দেখা যায়নি তাকে। এবারই প্রথম এমন চরিত্রে। যার ছবি প্রকাশ হতেই চমকে গিয়েছেন তার ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীরা।

    জানা গেছে, ‘বকুল ফুল’ নামের একটি নাটকে এমন ব্যতিক্রমী চরিত্রে ধরা দিয়েছেন সামিরা খান মাহি। তারই কয়েকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়ার পর আলোচনা শুরু হয়েছে। নাটকটিতে মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন এ অভিনেত্রী। এটি প্রচারের বেশ প্রশংসা লাভ করেছে তার অভিনয় ও সাজসজ্জা।

    বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সন্ধ্যায় ফেসবুক পেজে দুটি ছবি প্রকাশ করেন সামিরা খান মাহি। এতে দেখা যায়, একদমই এলোমেলো চুল, জীর্ণ পোশাক, খড়ের ওপর বিধ্বস্ত অবস্থায় হাতে একটি থালা নিয়ে বসে আছেন। আর মুখে বিভ্রান্তির ছাপ। ছবিগুলো দেখে বোঝাই যাচ্ছে, নাটকের শুটিংয়ের সময় তোলা হয়েছে এসব।

    এ অভিনেত্রী ছবিগুলো পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘বকুল ফুল-এর শুটিংয়ের আরেকটা সুন্দর মুহূর্তের ঝলক। পর্দার পেছনের এই গল্পগুলোই সব থেকে আপন।’

    প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে একটি রিয়েলিটি শো’র মাধ্যমে শোবিজে ডেবিউ হয় সামিরা খান মাহির। তারপর অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেছেন। পাশাপাশি মডেলিং ও বিজ্ঞাপনচিত্রেও দেখা গেছে তাকে

  • মেয়েরা কোন জি’নিস হাত দিয়ে ২ থেকে ৭ ইঞ্চি বানিয়ে ফেলে

    মেয়েরা কোন জি’নিস হাত দিয়ে ২ থেকে ৭ ইঞ্চি বানিয়ে ফেলে

    এইসময় প্রার্থীদের উপস্থিত বুদ্ধি যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যার ফলে অনেকেই ঘাবড়ে যান। যদিও প্রশ্নগুলি কঠিন মনে হলেও তার উত্তর প্রশ্নের মধ্যেই থাকে। এবার এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর-সহ একটি তালিকা দেখে নেওয়া যাক…

    ১) প্রশ্নঃ সূর্যের আলোতে কোন ভিটামিন থাকে?

    উত্তরঃ ভিটামিন D

    ২) প্রশ্নঃ পৃথিবীর দীর্ঘতম কৃত্রিম খালটির নাম কি?

    উত্তরঃ সুয়েজ খাল।

    ৩) প্রশ্নঃ বিধবা বিবাহ আইন কবে পাস হয়েছিল?

    উত্তরঃ ১৮৫৬ সালে।

    ৪) প্রশ্নঃ ফুটবল জগতের কালো হীরে কাকে বলা হয়?

    উত্তরঃ পেলে কে।

    ৫) প্রশ্নঃ লিখিত সংবিধান নেই কোন দেশের?

    উত্তরঃ ব্রিটেন।

    ৬) প্রশ্নঃ ভারতের দীর্ঘতম বাঁধ কোনটি?

    উত্তরঃ হীরাকুদ বাঁধ।

    ৭) প্রশ্নঃ রাষ্ট্রপতি রাজ্যপাল নিয়োগ করেন কার পরামর্শে?

    উত্তরঃ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে।

    ৮) প্রশ্নঃ ভারতের পেট্রোলিয়াম গবেষণা কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ দেরাদুন।

    ৯) প্রশ্নঃ পৃথিবীতে বৃহত্তম ডাক ব্যবস্থা কোন দেশের লক্ষ্য করা যায়?

    উত্তরঃ ভারতবর্ষ।

    ১০) প্রশ্নঃ রাত্রিবেলায় কোন গ্রহকে সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল দেখায়?

    উত্তরঃ শুক্র গ্রহ।

    ১১) প্রশ্নঃ বাংলার প্রথম সার্বভৌম রাজা কে ছিলেন?

    উত্তরঃ শশাঙ্ক।

    ১২) প্রশ্নঃ চণ্ডীগড় কোন দুটি রাজ্যের রাজধানী?

    উত্তরঃ চণ্ডীগড় ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানা রাজ্যের রাজধানী।

    ১৩) প্রশ্নঃ ভারতের ‘শেক্সপিয়র’ বলা হয় কাকে?

    উত্তরঃ মহাকবি কালিদাস কে।

    ১৪) প্রশ্নঃ বায়ুমন্ডলের কোন স্তরটি সবথেকে কাছে অবস্থিত?

    উত্তরঃ ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল।

    ১৫) প্রশ্নঃ মেয়েরা কোন জিনিসে হাত দিয়ে ২ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি বানিয়ে ফেলে?

    উত্তরঃ আটা দিয়ে রুটি বানানোর সময় (বিভ্রান্ত করার জন্য এমন প্রশ্ন)।

  • গর্ভাবস্থায় এই ৭টি খাবার খেলে বাচ্চার গায়ের রং হবে ফর্সা

    গর্ভাবস্থায় এই ৭টি খাবার খেলে বাচ্চার গায়ের রং হবে ফর্সা

    আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষই চান তার অনাগত সন্তানের গায়ের রং যেন উজ্জ্বল হয়। এজন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি নিজের জীবনাচরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে খাদ্য নির্বাচনের উপর সন্তানের শরীরের বর্ণ কেমন হবে তা নির্ভর করে না, এটা নির্ভর করে তার বাবা-মা এর কাছ থেকে যে জিন পেয়েছে তার উপর।

    শুধুমাত্র ত্বকের সৌন্দর্যই কোনো মানুষের একান্ত আকাঙ্ক্ষিত বিষয় হতে পারে না। তাই গর্ভবতী মায়েদের উচিত একটি সুস্থ্, মেধাবী ও স্বাভাবিক শিশুর জন্মের জন্য চেষ্টা করা।

    গর্ভবতী নারীদের স্বভাবতই খুব বেশি ক্ষুধা পায় এবং সেই সময়ে ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করাটা আসলে তাদের জন্য খুব জরুরী। কেননা এই খাবার মায়ের সঙ্গে সঙ্গে শিশুর জন্যও অনেক বেশি দরকারী।

    অ্যালকোহল গ্রহণের অভ্যাস থাকলে বর্জন করা উচিত। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন, খুব বেশি ওজন হলে প্রি ম্যাচিউর বেবির জন্ম হয় যা বাচ্চার আইকিউ এর উপর প্রভাব ফেলে। নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে বাচ্চার ব্রেইন এর গঠন ও অন্যান্য অঙ্গের গঠনে সহায়তা করে। বিজ্ঞানীদের মতে গর্ভের শিশু শুনতে পায় এবং সেই অনুযায়ী সাড়া দেয়।

    গর্ভের শিশুর সঙ্গে কথাবলুন, গান করুন এবং ধর্মীয় বই ও বিখ্যাত মনীষীদের জীবনী পড়ুন। কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, গর্ভে থাকতে শিশু যে কণ্ঠস্বর শুনেছে জন্মের পর সেই কণ্ঠস্বর শুনলে শিশু শান্ত হয়। আসুন জেনে নেই গর্ভবতী অবস্থায় যে খাবার গুলো খেলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হতে পারে তার তালিকা –

    জাফরান দুধ : অনেক নারী গর্ভবতী অবস্থায় জাফরান দেয়া দুধ পান করে থাকেন। মনে করা হয় জাফরান গর্ভের শিশুর গায়ের রঙ ফর্সা করে।

    নারিকেল : প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নারিকেলের সাদা শাঁস গর্ভের শিশুর বর্ণ ফর্সা করে। তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত নারিকেল খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্য সম্মত নয়। খেতে পারেন, তবে পরিমিত।

    দুধ : গর্ভবতী নারীদের দুধ পান করা অত্যাবশ্যকীয়। দুধ শিশুর শরীর গঠনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। প্রচলিত ধারণা মোটে দুধও ত্বকের রঙ ফর্সা করতে সহায়ক।

    ডিম : প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় যে, যদি ফর্সা বাচ্চা চান তাহলে গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় তিনমাসে ডিমের সাদা অংশ গ্রহণ করা উচিৎ। তবে সত্য এই যে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত ডিম খাওয়া মায়ের জন্য খুব জরুরী। ডিমের অধিকাংশ পুষ্টি গুণ এর ক্সুমের মাঝেই থাকে। তাই কুসুম খাওয়া বাদ দেয়া চলবে না।

    চেরি ও বেরি জাতীয় ফল : চেরি ও বেরি জাতীয় ফলে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের ক্ষতি রোধ করে। তাই স্ট্রবেরি, ব্ল্যাক বেরি, ব্লু বেরি ইত্যাদি ফল খাওয়া হয় সুন্দর ত্বকের জন্য।

    টমেটো : টমেটোতে লাইকোপেন থাকে যা ক্ষতিকর আল্ট্রা ভায়োলেট রে এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সূর্যের আলোর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। বিশ্বাস করা হয় যে, গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হয়।

    কমলা : কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তাই শিশুর শরীর গঠনের জন্য অপরিহার্য। গর্ভাবস্থায় কমলা খেলে শিশুর ত্বক ভালো হবে।

  • মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়

    মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়

    আইএএস পরীক্ষা ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি। প্রত্যেক বছর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং লক্ষ লক্ষ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশ নেয়। তবে কয়েকজনই সফল হয়। জানা গেছে এই পরীক্ষার তিনটি মূল পর্ব রয়েছে। প্রথম দুটি লিখিত এবং তৃতীয়টি হল ইন্টারভিউ।

    আইএএস পরীক্ষার ইন্টারভিউ সব সময় খবরের শিরোনামে থাকে। বিশেষ করে এই জাতীয় চাকরির ইন্টারভিউতে এমন ভাবে প্রশ্ন ঘুরিয়ে করা হয় যাতে প্রার্থীরাও অনেক সময় বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। বিগত কয়েক বছরে এমনই কিছু প্রশ্ন করা হয়েছিল। এবার উত্তর সহ দেখে নেওয়া যাক…

    ১) প্রশ্ন: রেলওয়েতে W/L বোর্ডের অর্থ কী?
    উত্তর: রেলওয়ের যেখানে W/L বোর্ড লাগানো থাকে সেখানে ড্রাইভারকে হর্ন বাজাতে হয়।

    ২) প্রশ্ন: মেয়েরা টাকা না নিয়ে যে জিনিসটা দেয় না সেটা কি?
    উত্তর: বিয়ের দিন বরের জুতো। বিশেষ করে কনের বান্ধবী বা বোনেরা এটি করে থাকে।

    ৩) প্রশ্ন: কোন প্রাণী জলে বসবাস করলেও জল পান করে না?
    উত্তর: ব্যাঙ জলে বসবাস করলেও জল পান করে না।

    ৪) প্রশ্ন: কোন প্রাণী জন্মের দুই মাস পর্যন্ত ঘুমায়?
    উত্তর: ভাল্লুক জন্মের পর দুমাস ঘুমিয়ে কাটায়।

    ৫) প্রশ্ন: জিভ দিয়ে নয়, পা দিয়ে সবকিছুর স্বাদ নেয় এমন কোন প্রাণী?
    উত্তর: প্রজাপতি।

    ৬) প্রশ্ন: ভারতের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর কোনটি?
    উত্তর: মুম্বাই, যাকে ভারতের মূলধনের রাজধানীও বলে।

    ৭) প্রশ্ন: যা সাগরে বাস করে এবং আপনার ঘরে বাস করে, এমন কি সেই জিনিস?
    উত্তর: লবণ।

    ৮) প্রশ্ন: ট্রেনের টিকিটে WL এর অর্থ কি?
    উত্তর: ওয়েটিং লিস্ট বা অপেক্ষার তালিকা।

    ৯) প্রশ্ন: মেয়েরা যে জিনিসটা দেখায় আর ছেলেরা লুকিয়ে রাখে সেটা কি?
    উত্তর: মানিব্যাগ। আসলে মেয়েরা মানিব্যাগ হাতে রাখে আর ছেলেরা পকেটে ভরে।

    ১০) প্রশ্ন: এমন একটি জিনিসের নাম বলো, যার ছায়া নেই?
    উত্তর: রাস্তা।

    ১১) প্রশ্ন: ভারতবর্ষের কোন রাজ্যে একটি রেলস্টেশন নেই?
    উত্তর: সিকিম হলো মাত্র রাজ্য যেটি রেল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত নয়।

    ১২) প্রশ্ন: মানুষের চোখকে ক্যামেরা হিসেবে দেখলে তার মেগাপিক্সেল কত হবে?
    উত্তর: মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সেল।

    ১৩) প্রশ্ন: বিশ্বের কোন প্রাণীটি লাফাতে অক্ষম?
    উত্তর: হাতি কখন লাফাতে পারে না, তার শরীরের ওজনের কারণে।

    ১৪) প্রশ্ন: সমুদ্রের গভীরতা মাপার যন্ত্রের নাম কি?
    উত্তর: ফ্যাদোমিটার।

    ১৫) প্রশ্ন: মহিলাদের কোন অঙ্গটি প্রতি দুই মাস অন্তর পরিবর্তন হয়?
    উত্তর: এর উত্তর হলো ভ্রু। আসলে প্রার্থীকে বিভ্রান্ত করার জন্যই এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল।